সেবা ডেস্ক: গত ১০ জানুয়ারি -২০২৫ ইং তারিখে অনলাইন পোর্টাল ঢাকা জার্নালে ‘চুরি হওয়া মালামাল হেফাজতে রাখা অবস্থায় আবারও চুরি' শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদটি আমার দৃষ্টিগোচর হয়েছে।
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ ও প্রতিবাদকারীর বক্তব্য |
সংবাদটিতে প্রতিবেদককে ভুল তথ্য দিয়ে মিথ্যা সংবাদ প্রকাশ করা হয়েছে। আমি উক্ত সংবাদের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি এবং সে সাথে সত্য বিষয়টি উপস্থাপন করছি।
প্রতিবাদকারী বলেন, আমার পিতা একজন দিন মজুর। আমি মাদরাসায় লেখাপড়া করি। আর্থিক সংকটে মাঝে মধ্যে শ্রমিকের কাজ করি। আমাদের পাশ্ববর্তী ভাঙ্গুড়া উপজেলার পাটুরিয়া গ্রামে গত ২০২৪ সালের মে- জুন মাসের দিকে এস, এম আসাদ এন্টার প্রাইজের তত্ত্বাবধানে রাস্তার কাজ করি। কিন্তু ঠিকাদার শুকুর আলীর কাছে মজুরির প্রায় ৫০ হাজার টাকা পাওনা হই। আজ-কাল করে উক্ত টাকা দিতে নানা তালবাহানা শুরু করেন। পরে মজুরির টাকা না দেওয়ায় প্রাপ্য টাকার অনুপাতে উক্ত সাইড থেকে রাস্তার কাজের ৬ ড্যাম পিচ নিয়ে আসি। পরে সাইড ম্যানেজারের মৌখিক অভিযোগে উধুনিয়া ইউপি চেয়ারম্যান রেজাউল করিম বাচ্ছু উক্ত মালামাল গ্রাম পুলিশ দিয়ে পরিষদে নিয়ে আসে। সেখানে শোনাজানা শেষে আমাদের পাওনা টাকা পরিশোধ সাপেক্ষে মালামাল নিয়ে যাবে ঠিকাদার এমন সিদ্ধান্ত হয়।
দীর্ঘ ৬-৭ মাস পরে গত ১ জানুয়ারি-২০২৫ ইং তারিখে ঠিকাদার আমাদের পাপ্য টাকা পরিশোধ করলে পরিষদের চৌকিদার হান্নানের কাছে লিখিত দিয়ে আমি মালামাল বুঝে নেই এবং ঠিকাদারের পাঠানো লোকের কাছে হস্তান্তর করি। এখানে কোন চুরির ঘটনা ঘটেনি। জামানত রাখা মালামাল শর্ত সাপেক্ষে ফেতর নেওয়া হয়েছে। সংবাদে ইউপি সদস্য আলামিন সাহেবকে নিয়ে মিথ্যাচার করা হয়েছে। এ বিষয়ে তার সাথে আমার কোন যোগাযোগ ও কথা হয়নি। ভুল তথ্যের আলোকে প্রকাশিত সংবাদের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি।
প্রতিবাদকারী
পিতা মোঃ শফিকুল ইসলাম
গ্রামঃ বেতকান্দি, ইউপিঃ উধুনিয়া
উল্লাপাড়া, সিরাজগঞ্জ।
খবর/তথ্যের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, সেবা হট নিউজ এর দায়ভার কখনই নেবে না।