সেবা ডেস্ক: সারজিস আলম বলেছেন, জীবনের বিনিময়ে হলেও খুনি হাসিনার পুনর্বাসন হতে দেব না। শহীদ পরিবারের জন্য আর্থিক সহায়তা ও পুনর্বাসনের উদ্যোগ চলছে।
জীবনের বিনিময়ে হলেও ‘খুনি’ হাসিনাকে পুনর্বাসন করতে দেব না: সারজিস আলম |
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক সারজিস আলম বলেছেন, ‘খুনি’ হাসিনা ও তার দোসরদের পুনর্বাসনের প্রশ্নে কোনো ছাড় দেওয়া হবে না। তিনি জোর দিয়ে বলেন, "জীবনের বিনিময়ে হলেও আমরা এই ষড়যন্ত্র বাস্তবায়ন করতে দেব না।"
শনিবার (২৩ নভেম্বর) বরিশাল জেলা শিল্পকলা একাডেমি মিলনায়তনে বরিশাল বিভাগের শহীদ পরিবারের সদস্যদের খোঁজ নেওয়ার সময় সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এসব মন্তব্য করেন।
সারজিস আলম শহীদ পরিবারের দুর্দশার বর্ণনা দিতে গিয়ে বলেন, ‘কষ্ট ও ব্যথার গল্পগুলো এত গভীর যে তা কোনোদিনও পূরণ করা সম্ভব নয়। আমরা কেবল আর্থিক সহায়তা দিয়ে তাদের কিছুটা সহানুভূতি জানাতে পারি, কিন্তু হারানো প্রিয়জনকে ফিরিয়ে আনা সম্ভব নয়।"
বরিশালের ৭৯ শহীদ পরিবারকে পাঁচ লাখ টাকা করে আর্থিক সহায়তা প্রদান করা হবে বলে জানিয়েছেন তিনি। এ বিষয়ে তিনি বলেন, "এটা কেবল শুরু। শহীদ পরিবারের যৌক্তিক চাহিদা পূরণে আমরা সর্বোচ্চ চেষ্টা করব। পরিবারের একজন সদস্যকে চাকরি দেওয়া, পুনর্বাসন এবং সম্মানীর ব্যবস্থাও করব।"
তিনি আরও বলেন, "হাসিনা সারাজীবন নিজের পরিবারের ঘটনা তুলে ধরে ক্ষমতা ধরে রেখেছেন। কিন্তু দুই হাজার নিরীহ মানুষের হত্যা নিয়ে কোনো জবাব দেননি।" শহীদ পরিবারের সদস্যদের প্রতি সহমর্মিতা জানিয়ে তিনি বলেন, "নবজাতকরা বাবার মুখ দেখেনি, অনেক নারী বিয়ের কয়েকদিনের মধ্যেই স্বামী হারিয়েছেন। এসব ক্ষত কোনোদিনও মুছে ফেলা সম্ভব নয়।"
সরকারের বিরুদ্ধে তীব্র সমালোচনা করে তিনি বলেন, "১৯৭৫ সালের গল্প বলে ক্ষমতা সুসংহত করার দিন শেষ। দুই হাজার নিরীহ মানুষের হত্যার জবাবদিহিতা করতে হবে। যে রাজনৈতিক প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে এই হত্যাকাণ্ড ঘটেছে, তাদের এই দেশে থাকার কোনো অধিকার নেই।"
সারজিস আলমের বক্তব্যে শহীদ পরিবারের প্রতি আরও সংবেদনশীল পদক্ষেপ গ্রহণের আহ্বান জানানো হয়। তিনি বলেন, "শহীদ পরিবারের সন্তানরা রক্তাক্ত ভিডিও দেখে বড় হচ্ছে। এগুলো এ বয়সে তাদের দেখা উচিত নয়। এ প্রশ্নের উত্তর ‘খুনি’ হাসিনা ও তার দোসরদের দিতে হবে।"বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক সারজিস আলম বলেছেন, ‘খুনি’ হাসিনা ও তার দোসরদের পুনর্বাসনের প্রশ্নে কোনো ছাড় দেওয়া হবে না। তিনি জোর দিয়ে বলেন, "জীবনের বিনিময়ে হলেও আমরা এই ষড়যন্ত্র বাস্তবায়ন করতে দেব না।"
শনিবার (২৩ নভেম্বর) বরিশাল জেলা শিল্পকলা একাডেমি মিলনায়তনে বরিশাল বিভাগের শহীদ পরিবারের সদস্যদের খোঁজ নেওয়ার সময় সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এসব মন্তব্য করেন।
সারজিস আলম শহীদ পরিবারের দুর্দশার বর্ণনা দিতে গিয়ে বলেন, ‘কষ্ট ও ব্যথার গল্পগুলো এত গভীর যে তা কোনোদিনও পূরণ করা সম্ভব নয়। আমরা কেবল আর্থিক সহায়তা দিয়ে তাদের কিছুটা সহানুভূতি জানাতে পারি, কিন্তু হারানো প্রিয়জনকে ফিরিয়ে আনা সম্ভব নয়।"
বরিশালের ৭৯ শহীদ পরিবারকে পাঁচ লাখ টাকা করে আর্থিক সহায়তা প্রদান করা হবে বলে জানিয়েছেন তিনি। এ বিষয়ে তিনি বলেন, "এটা কেবল শুরু। শহীদ পরিবারের যৌক্তিক চাহিদা পূরণে আমরা সর্বোচ্চ চেষ্টা করব। পরিবারের একজন সদস্যকে চাকরি দেওয়া, পুনর্বাসন এবং সম্মানীর ব্যবস্থাও করব।"
তিনি আরও বলেন, "হাসিনা সারাজীবন নিজের পরিবারের ঘটনা তুলে ধরে ক্ষমতা ধরে রেখেছেন। কিন্তু দুই হাজার নিরীহ মানুষের হত্যা নিয়ে কোনো জবাব দেননি।" শহীদ পরিবারের সদস্যদের প্রতি সহমর্মিতা জানিয়ে তিনি বলেন, "নবজাতকরা বাবার মুখ দেখেনি, অনেক নারী বিয়ের কয়েকদিনের মধ্যেই স্বামী হারিয়েছেন। এসব ক্ষত কোনোদিনও মুছে ফেলা সম্ভব নয়।"
সরকারের বিরুদ্ধে তীব্র সমালোচনা করে তিনি বলেন, "১৯৭৫ সালের গল্প বলে ক্ষমতা সুসংহত করার দিন শেষ। দুই হাজার নিরীহ মানুষের হত্যার জবাবদিহিতা করতে হবে। যে রাজনৈতিক প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে এই হত্যাকাণ্ড ঘটেছে, তাদের এই দেশে থাকার কোনো অধিকার নেই।"
সারজিস আলমের বক্তব্যে শহীদ পরিবারের প্রতি আরও সংবেদনশীল পদক্ষেপ গ্রহণের আহ্বান জানানো হয়। তিনি বলেন, "শহীদ পরিবারের সন্তানরা রক্তাক্ত ভিডিও দেখে বড় হচ্ছে। এগুলো এ বয়সে তাদের দেখা উচিত নয়। এ প্রশ্নের উত্তর ‘খুনি’ হাসিনা ও তার দোসরদের দিতে হবে।"
খবর/তথ্যের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, সেবা হট নিউজ এর দায়ভার কখনই নেবে না।