শাহ্ মোহাম্মদ মনিরুজ্জামান: জামালপুর জেলার ইসলামপুর উপজেলার পশ্চিম অঞ্চলের কয়েকটি গ্রামসহ হাড়গিলা ও আশপাশের বিভিন্ন গ্রামগুলো এক সময় খুবই সমৃদ্ধ ছিল।
হাড়গিলা যমুনা বাঁধে ফেলে রাখা জিও ব্যাগের ওপর দাঁড়িয়ে বাঁ দিক থেকে শিশু শিক্ষার্থী : অর্ফিয়াস, রুশদি, খুরশীদি |
এই গ্রামগুলোর মানুষ সর্বস্বান্ত হয়েছে যমুনা নদীর ভাঙনে। এ এলাকার শত শত বসতবাড়ি, ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান, গাছপালা, ফসলি জমি, বিদ্যালয়, মাদ্রাসাসহ অনেক বসতভিটা নদী গর্ভে বিলীন হয়েছে।
যমুনা নদীর ভাঙনের কোনো কোনো জায়গায় চর জেগেছে। এখানে ভাঙন রোধ করার জন্য কোনো কোনো জায়গায় বাঁধ নির্মাণ করা হয়েছে।
এমনই একটি বাঁধ হাড়গিলা যমুুনা বাঁধ। জামালপুরের ইসলামপুরে নোয়ারপাড়া ইউনিয়নের হাড়গিলায় এই বাঁধের অবস্থান। ২০১৪ সালে বাঁধ নির্মাণ করা হয়েছে।
যমুনার ভাঙনের তীব্রতার জায়গায় এখনো বালুর বস্তা (জিও ব্যাগ) ফেলা হচ্ছে ভাঙন রোধ করার জন্য। ০৪.১০.২০২৪ তারিখ শুক্রবার দুপুরে সরেজমিনে দেখা যায়, ভাঙ্গনরোধে কিছু বালুর বস্তা (জিও ব্যাগ) সেদিনও ফেলা হচ্ছে। সরকার ও জনসাধারণ সমান নিষ্ঠায় এগিয়ে এলে কিছুটা হলেও ভাঙ্গন রোধ করা যায়।
খবর/তথ্যের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, সেবা হট নিউজ এর দায়ভার কখনই নেবে না।