সেবা ডেস্ক: ঘূর্ণিঝড় রেমালের কারণে স্থগিত হওয়া ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের মধ্যে ২০টির মধ্যে ১৯টির নির্বাচন সম্পন্ন হয়েছে। রোববার, ৯ জুন, সকাল ৮টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত ভোটগ্রহণ চলে। বরিশালের গৌরনদী থেকে পিরোজপুরের মঠবাড়িয়া পর্যন্ত এই নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। বিভিন্ন অভিযোগ উঠলেও কোনো বড় ধরনের অপ্রীতিকর ঘটনার খবর পাওয়া যায়নি।
নির্বাচনে বিজয়ী চেয়ারম্যানরা হলেন:
বরিশাল
- গৌরনদী: মনির হোসেন মিয়া, আওয়ামী লীগ (পৌর আওয়ামী লীগ সভাপতি) - কাপ-পিরিচ প্রতীক।
- আগৈলঝাড়া: যতীন্দ্র নাথ মিস্ত্রি, দোয়াত-কলম প্রতীক।
ঝালকাঠি
- কাঁঠালিয়া: এমাদুল হক মনির।
- রাজাপুর: মিলন মাহমুদ বাচ্চু।
বাগেরহাট
- মোংলা: আবু তাহের হাওলাদার, চিংড়ি মাছ প্রতীক।
- মোরেলগঞ্জ: মো. লিয়াকত আলী খান, আনারস প্রতীক।
- শরণখোলা: রায়হান উদ্দিন আকন শান্ত, আনারস প্রতীক।
পটুয়াখালী
- মির্জাগঞ্জ: খান মো. আবু বকর সিদ্দিকী, কাপ-পিরিচ প্রতীক।
- পটুয়াখালী সদর: মো. রেজাউল করিম।
- দুমকি: কাওসার আমিন হাওলাদার।
নেত্রকোণা
- খালিয়াজুরী: মো. শামছুজ্জামান তালুকদার, কাপ-পিরিচ প্রতীক।
বরগুনা
- পাথরঘাটা: এনামুল হোসাইন।
- বামনা: মো. মিজানুর রহমান।
পিরোজপুর
- মঠবাড়িয়া: মো. বায়েজিদ।
খুলনা
- পাইকগাছা: আনন্দ মোহন বিশ্বাস।
- ডুমুরিয়া: গাজী এজাজ আহমেদ।
- কয়রা: জি এম মহসীন রেজা।
ভোলা
- লালমোহন: আক্তারুজ্জামান, বিএনপি।
- তজুমদ্দিন: ফজলুল হক দেওয়ান, উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক।
এই নির্বাচনের মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট উপজেলাগুলির চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়ে দায়িত্ব গ্রহণ করেন।
খবর/তথ্যের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, সেবা হট নিউজ এর দায়ভার কখনই নেবে না।