আজ ১৭ মে, শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস

Seba Hot News : সেবা হট নিউজ
0

সেবা ডেস্ক: আজ থেকে ৪৩ বছর আগের কথা। দিনটি ছিল রবিবার। কাল-বৈশাখী ঝড়ো হাওয়ার বেগ ছিল ঘণ্টায় ৬৫ মাইল। প্রচুর ঝড়-বৃষ্টি আর বৈরী আবহাওয়াও গতিরোধ করতে পারেনি গণতন্ত্রকামী লাখ লাখ মানুষের মিছিল। 

আজ ১৭ মে, শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস



সারাদেশের গ্রাম-গঞ্জ-শহর-নগর-বন্দর থেকে অধিকার বঞ্চিত মুক্তিপাগল জনতা ছুটে এসেছিল রাজধানী ঢাকায়। সামরিক তন্ত্রের বিরুদ্ধে গণতন্ত্রকামী লাখো কণ্ঠের স্লোগানে প্রকম্পিত পুরো রাজধানী। একনজর দেখার জন্য কুর্মিটোলা আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে শেরেবাংলা নগর পর্যন্ত জনসমুদ্র। 
গণসমুদ্রের প্রবল জোয়ারে ভাসিয়ে আজ থেকে ৪৩ বছর আগে ১৯৮১ সালের ঝঞ্ঝা-বিক্ষুব্ধ এমনি একটি দিনে স্বদেশ প্রত্যাবর্তন করেছিলেন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জ্যেষ্ঠ কন্যা আওয়ামী লীগ সভানেত্রী, টানা চতুর্থবারের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যার পর প্রায় ছয় বছর নির্বাসিত জীবন শেষে দেশে ফিরে এসেছিলেন তিনি। আজ সেই ১৭ মে, বঙ্গবন্ধুর কন্যার ঐতিহাসিক ৪৪তম স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস।
আর এই ৪৩ বছরে রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনা তাঁর রাজনৈতিক প্রজ্ঞা, সততা, মেধা, দক্ষতা ও গুণাবলিতে সমসাময়িক বিশে^র অন্যতম সেরা রাষ্ট্রনায়ক হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছেন। আপন কর্ম মহিমায় হয়ে উঠেছেনÑ নবপর্যায়ের বাংলাদেশের নতুন ইতিহাসের নির্মাতা; হিমাদ্রী শিখর সফলতার মূর্ত-স্মারক, উন্নয়নের কাণ্ডারি। উন্নত সমৃদ্ধ বাংলাদেশের রূপকার বাঙালির আশা-আকাক্সক্ষার বিশ্বস্ত ঠিকানা, বাঙালির বিশ্বজয়ের স্বপ্ন-সারথি। 
বিশ্ব রাজনীতির উজ্জ্বলতম প্রভা-আন্তর্জাতিক অঙ্গনে পিছিয়ে পড়া দেশ-জাতি জনগোষ্ঠীর মুখপাত্র হিসেবে বিশ্বনন্দিত নেতা। বারবার মৃত্যুর দুয়ার থেকে ফিরে আসা ‘নীলকণ্ঠ পাখি’ মৃত্যুঞ্জয়ী মুক্তমানবী। তিমির হননের অভিযাত্রী মানবতার মা, আত্মশক্তি-সমৃদ্ধ সত্য-সাধক। প্রগতি-উন্নয়ন শান্তি ও সমৃদ্ধির সুনির্মল-মোহনা। এক কথায় বলতে গেলে সাগর সমান অর্জনে সমৃদ্ধ আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনার কর্মময় জীবন।

বঙ্গবন্ধু হত্যাকা-ের পর চরম এক প্রতিকূল পরিবেশে নির্বাসিত জীবন কাটাতে হয় বিদেশে থাকার কারণে প্রাণে বেঁচে যাওয়া আজকের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে। তবে বিদেশে থাকাকালেই ১৯৮১ সালের ১৮-১৬ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠিত কাউন্সিল অধিবেশনে সর্বসম্মতিক্রমে আওয়ামী লীগের নেতারা শেখ হাসিনাকে দলের সভানেত্রী নির্বাচিত করেন।

দেশে প্রত্যাবর্তনের পর নেতারা তাঁর হাতে তুলে দেন তৎকালীন বহুধাবিভক্ত দেশের সর্ববৃহৎ ও ঐতিহ্যের সাফল্যগাথা মুক্তিযুদ্ধের নেতৃত্বদানকারী রাজনৈতিক দল বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের পতাকা। 
লাখো জনতার প্রাণঢালা উষ্ণ সম্ভাষণ এবং গোটা জাতির স্নেহাশীষ ও ভালোবাসার ঢালা মাথায় নিয়ে প্রিয় স্বদেশভূমিতে ফিরে এসেছিলেন আওয়ামী লীগের বিপ্লবী সভাপতি শেখ হাসিনা।

বঙ্গবন্ধুর কন্যার আগমনে সেদিন গগনবিদারী মেঘ গর্জন, ঝঞ্ঝা-বিক্ষুব্ধ প্রকৃতি যেন জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের হত্যার বদলা নেওয়ার লক্ষ্যে গর্জে উঠেছিল, আর অবিরাম মুষলধারে বারিবর্ষণে যেন ধুয়ে-মুছে যাচ্ছিল বাংলার পিতৃ হত্যার জমান বাঁধা পাপ আর কলঙ্কের চিহ্ন। 
ঝড়-বাদল আর জনতার আনন্দাশ্রুতে অবগাহন করে শেরেবাংলা নগরে লাখ লাখ মানুষের সংবর্ধনা ও হৃদয় নিংড়ানো শ্রদ্ধা-ভালোবাসার জবাবে পিতা-মাতা-ভাইসহ সব স্বজন হারানোর বেদনায় কাতর বঙ্গবন্ধুর এই কন্যা বলেছিলেন, ‘...আমি সামান্য মেয়ে। সক্রিয় রাজনীতির দূরে থেকে আমি ঘর-সংসার করছিলাম। কিন্তু সবকিছু হারিয়ে আপনাদের মাঝে এসেছি।

বঙ্গবন্ধুর নির্দেশিত পথে তাঁর আদর্শ বাস্তবায়নের মধ্য দিয়ে জাতির পিতার হত্যার প্রতিশোধ গ্রহণে আমি জীবন উৎসর্গ করতে চাই। বাংলার দুঃখী মানুষের সেবায় আমি আমার এ জীবন দান করতে চাই।’
লাখো মানুষের সামনে বঙ্গবন্ধুকন্যা আরও বলেন, ‘আমার আর হারাবার কিছুই নেই। পিতা-মাতা, ভাই রাসেল সকলকে হারিয়ে আমি আপনাদের কাছে এসেছি, আমি আপনাদের মাঝেই তাঁদের ফিরে পেতে চাই।

আপনাদের নিয়েই আমি বঙ্গবন্ধুর নির্দেশিত পথে তা বাস্তবায়ন করে বাংলার দুঃখী মানুষের মুখে হাসি ফোটাতে চাই, বাঙালি জাতির আর্থ-সামাজিক তথা সার্বিক মুক্তি ছিনিয়ে আনতে চাই।’ শেখ হাসিনা সেদিন জনগণকে দেয়া সেই অঙ্গীকার পূরণে ৪৩ বছর ধরে প্রতিনিয়ত মৃত্যুকে আলিঙ্গন করে জনগণের ভাগ্যবদলে নিরলস প্রয়াস চালিয়ে যাচ্ছেন।
(ads1)
সামরিক তন্ত্রের বেড়াজাল থেকে দেশের জনগণকে গণতন্ত্র উপহার দিতে দীর্ঘ নির্বাসিত জীবন ছেড়ে শেখ হাসিনা দেশে প্রত্যাবর্তন করেছিলেন বলেই ব্রাকেটবন্দি আওয়ামী লীগ এখন বাংলাদেশের একক বৃহত্তম ঐক্যবদ্ধ রাজনৈতিক দল। শুধু দেশের বৃহত্তম দলই নয়, এই ৪৩ বছরে জনগণের আস্থা অর্জন করে প্রতিটি নির্বাচনে আওয়ামী লীগের ভোট সংখ্যা বাড়িয়েছেন দ্বিগুণ-তিনগুণ হারে।

শেখ হাসিনা দেশে ফিরেছিলেন বলেই প্রাসাদতম ষড়যন্ত্র মোকাবিলা ও জনগণকে সঙ্গে কঠোর আন্দোলন-সংগ্রামের মাধ্যমে সামরিকতন্ত্রের অবসান ঘটিয়ে দেশবাসীকে পেয়েছিলেন কাক্সিক্ষত গণতন্ত্র। 
শুধু তাই নয়, শক্তহাতে দলের হাল ও গণতন্ত্রের পতাকা ঊর্ধ্বে তুলে রেখে দেশে ফেরার পর থেকেই গভীর ষড়যন্ত্র, বারবার প্রাণনাশের চেষ্টা, গ্রেপ্তার-নির্যাতনসহ শত সহস্র বাধা অতিক্রম করে জনগণের আস্থা অর্জনের মাধ্যমে দেশে ফেরার ১৫ বছরের মাথায় আওয়ামী লীগকে রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় নিয়ে সক্ষম হন শেখ হাসিনা।

পাঁচ বছর দক্ষতা ও আন্তরিকতার সঙ্গে সরকার পরিচালনা করে দেশকে নিয়ে যান উন্নয়ন ও অগ্রগতির পথে। এরপর আবারও ষড়যন্ত্র। বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের পাঁচ বছরের বিভীষিকাময় নির্যাতনে নেতাকর্মীরা যখন দিশাহারা, তাঁকেসহ পুরো আওয়ামী লীগ নেতৃত্বকে নিশ্চিহ্ন করতে মারণঘাতী গ্রেনেড হামলার মুখেও অবিচল থেকে দলকে ঐক্যবদ্ধ রেখে বন্ধুর পথ পাড়ি দেন বঙ্গবন্ধুর এই কন্যা। 
এরপর ওয়ান ইলেভেন পরবর্তী সামরিক নিয়ন্ত্রিত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সময়ও ষড়যন্ত্র-চক্রান্ত, দীর্ঘদিন কারাবাসে থেকেও কোন অপশক্তির কাছে মাথানত করেননি শেখ হাসিনা। ওই সময় ভয়-ভীতি ও ষড়যন্ত্রে অনেক নেতা পথভ্রষ্ট হওয়ার উপক্রম হলেও জেলে থেকেও সফল দিক-নির্দেশনা দিয়ে আওয়ামী লীগের তৃণমূল নেতাদের অটুট বন্ধনে ঐক্যবদ্ধ রাখতে সক্ষম হন তিনি।
(ads2)
শেখ হাসিনার এই অবিচল ও সাহসী নেতৃত্ব আর জনগণের প্রতি অগাধ বিশ্বাসের কারণেই ২০০৮ সালের ২৯ ডিসেম্বরের নির্বাচনে দেশের জনগণ ইতিহাসের সর্ববৃহৎ তিন-চতুর্থাংশ আসনে আওয়ামী লীগকে বিজয়ী করে প্রধানমন্ত্রী করেন শেখ হাসিনাকে। 
পাঁচটি বছর নিরলস প্রচেষ্টা এবং যোগ্য নেতৃত্ব দিয়ে বাংলাদেশকে সবদিক থেকে এগিয়ে নিয়ে গেলেও স্বাধীনতাবিরোধী অন্তহীন ষড়যন্ত্র অব্যাহত থাকে। গণতান্ত্রিক আন্দোলনে ব্যর্থ হয়ে বিএনপি-জামায়াত জোট এবং সর্বশেষ হেফাজতকে নিয়ে আওয়ামী লীগ সরকারকে উৎখাতের ষড়যন্ত্র হয়। সেই ষড়যন্ত্রও সফলভাবে মোকাবিলা করতে সক্ষম হন শেখ হাসিনা।

এরপর দশম জাতীয় নির্বাচন বানচাল করতে  বিএনপি-জামায়াত জোটের ভয়াল ও নৃশংস সহিংসতা, তা-ব ও নাশকতার মাধ্যমে দেশকে ধ্বংসের মুখে ঠেলে দেয়। 
জনগণকে সঙ্গে নিয়ে বিএনপি-জামায়াতের শত ষড়যন্ত্র, নাশকতা মোকাবিলা করে ৫ জানুয়ারি নির্বাচনের মাধ্যমে টানা দ্বিতীয়বার আওয়ামী লীগকে ক্ষমতায় আনতে সক্ষম হন বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা। এরপর সফলভাবে আরও পাঁচ বছরে দেশকে অগ্রগতির সোপানে নিয়ে যাওয়ায় ২০১৮ সালের একাদশ জাতীয় নির্বাচনেও ভূমিধস বিজয় নিয়ে টানা তৃতীয়বারসহ চতুর্থবারের মতো দেশ পরিচালনা করে সারাবিশ্বের সামনে উন্নয়ন-অগ্রগতির রোল মডেল হিসেবে বাংলাদেশকে মাথা উঁচু করে দাঁড় করিয়েছেন। 
ষড়যন্ত্র থেমে থাকেনি। সর্বশেষ জানুয়ারি দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন জাতীয় ও আন্তর্জাতিক নানা ষড়যন্ত্র শুরু হয়। অতীতের মতো নির্বাচন বর্জন করে বিএনপি-জামায়াতসহ তাদের মিত্র ও আন্তর্জাতিক চক্রান্তকারীরা নির্বাচনকে বানচাল করতে নানা ষড়যন্ত্রে মেতে উঠে।

অতীতের মতো ভয়াল সন্ত্রাস, সহিংস কর্মকা-ের মাধ্যমে দেশকে অচল করার চেষ্টা করা হয়। আসে মার্কিন নিষেধাজ্ঞার হুমকিও। কিন্তু অতীতের মতো এবারও সফলভাবে সব ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করে রেকর্ড টানা চতুর্থবারের মতো আওয়ামী লীগকে ক্ষমতায় নিয়ে আসতে সক্ষম হন শেখ হাসিনা। 
৪৩ বছরের রাজনৈতিক পথ-পরিক্রমায় ঘোর প্রতিপক্ষরাও অপকটে স্বীকার করছেন যে, শেখ হাসিনা শুধু দেশেরই যোগ্য রাষ্ট্রনায়ক, নিজেকে বিশ্ব নেত্রীর কাতারে উন্নীত করতে সক্ষম হয়েছেন। একের পর এক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করে আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন সরকারকে এরই মধ্যে মজবুত ভিত্তির ওপর দাঁড় করিয়েছেন তিনি। আওয়ামী লীগ থেকে শুরু করে রাজনৈতিক বিশ্লেষকরাও স্বীকার করেছেন, সরকারের যা কিছু সাফল্যে এর সবই অর্জিত হয়েছে শেখ হাসিনার ঐকান্তিক চেষ্টা ও যোগ্য নেতৃত্বের কারণে। 
দেশকে এগিয়ে নিতে প্রয়োজনে কঠোর, আবার প্রয়োজনে সরল হবেন শেখ হাসিনা- এটাই তাঁর লক্ষ্য। 
রাজনৈতিক বিশ্লেষকরাও অকপটে স্বীকার করে বলেছেন, রাষ্ট্র পরিচালনায় শেখ হাসিনার অসম সাহস ও দৃঢ়চেতা মনোবলের কারণেই যুদ্ধাপরাধীদের বিচার, বঙ্গবন্ধুর হত্যার রায় কার্যকর এবং জঙ্গিবাদ দমন করার সম্ভব হয়েছে। একমাত্র শেখ হাসিনা নেতৃত্ব রয়েছেন বলেই এটা সম্ভব হয়েছে। দেশ বেরিয়ে এসেছে বিচারহীনতার সংস্কৃতি থেকে।

বিশ্ব ব্যাংকসহ আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্রকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে নিজস্ব অর্থায়নে স্বপ্নের পদ্মা সেতু নির্মাণ করে সারাবিশ্বকে দেখিয়ে দিয়েছেন বাংলাদেশের সক্ষমতার কথা। রাজধানীর বুকে এখন সগৌরবে চলছে মেট্রোরেল। একে একে সব মেগাপ্রকল্প সম্পন্ন করে প্রধানমন্ত্রী সারা বিশ্বকে তাক লাগিয়ে দিয়েছেন। সবকিছু মিলিয়ে দৃঢ়ভাবেই বলা যায়, সরকার পরিচালনায় শেখ হাসিনার বিকল্প আজ কেউ নেই।
দেশে প্রত্যাবর্তনের পর থেকে এই ৪৩ বছরে প্রতিনিয়ত মৃত্যুকে আলিঙ্গন করে দীর্ঘ লড়াই-সংগ্রাম চালিয়ে শেখ হাসিনা আজ বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের শক্তির ঐক্যের প্রতীকে পরিণত হয়েছেন। ব্রাকেটবন্দি বহুধাবিভক্ত আওয়ামী লীগকে শুধু ঐক্যবদ্ধই নয়, শক্ত হাতে হাল ধরে আওয়ামী লীগকে বিপুল জনসমর্থিত দেশের সর্ববৃহৎ একক বৃহত্তম জনপ্রিয় রাজনৈতিক দল হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করতে সক্ষম হন।

বিপুল সমর্থন নিয়ে টানা চতুর্থবারের মতো প্রধানমন্ত্রীর গুরুদায়িত্ব কাঁধে নিয়ে শেখ হাসিনা দেশকে আত্মনির্ভরশীল, সুখী-সমৃদ্ধ আধুনিক তথ্যপ্রযুক্তি সম্পন্ন ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ে তুলে এখন ২০৪১ সালের মধ্যে স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণের যাত্রা শুরু করেছেন।
শেখ হাসিনার ৪৪তম স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবসে এবার আওয়ামী লীগ ব্যাপক কর্মসূচি গ্রহণ করেছে। কর্মসূচির মধ্যে রয়েছে- বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার সুন্দর জীবন ও দীর্ঘায়ু কামনা করে দেশব্যাপী দোয়া, মিলাদ মাহফিল, মসজিদ-মন্দির-প্যাগোডাসহ বিভিন্ন উপসনালয়ে বিশেষ প্রার্থনা, আলোচনা সভা ইত্যাদি।

দলের শীর্ষ নেতারা ফুলেল শুভেচ্ছা জানাবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে। বিকেলে তেজগাঁওয়ে ঢাকা জেলা আওয়ামী দলের কার্যালয়ে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হবে। সমাজকল্যাণ উপ-কমিটি আজ শুক্রবার বিভিন্ন এতিমখানায় সুষম খাবার পরিবেশন করবে।


একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0মন্তব্যসমূহ

খবর/তথ্যের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, সেবা হট নিউজ এর দায়ভার কখনই নেবে না।

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন (0)

#buttons=(Ok, Go it!) #days=(20)

Our website uses cookies to enhance your experience. Know about Cookies
Ok, Go it!
To Top