সেবা ডেস্ক: এখানে আমরা যদি বাকি প্রডাক্টগুলো আনি, তাহলে রফতানির ক্ষেত্রে আমাদের লক্ষ্যমাত্রা ১০০ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়ে যাবে। আমাদের লক্ষ্য একটাই, ডাইভারসিফাইড প্রোডাক্টগুলোকে প্রমোট করা।
বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী আহসানুল ইসলাম টিটু বলেছেন, বর্তমানে আমাদের সাপ্লাই চেইন ভালোভাবে তৈরি হয়েছে। এখানে আমরা যদি বাকি প্রডাক্টগুলো আনি, তাহলে রফতানির ক্ষেত্রে আমাদের লক্ষ্যমাত্রা ১০০ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়ে যাবে। আমাদের লক্ষ্য একটাই, ডাইভারসিফাইড প্রোডাক্টগুলোকে প্রমোট করা। মঙ্গলবার বিকেলে পূর্বাচলে বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশ-চায় না ফ্রেন্ডশিপ এক্সিবিশন সেন্টারে ‘২৮তম ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্যমেলা-২০২৪’ এর সমাপনী অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন। সমাপনী অনুষ্ঠানের আয়োজন করে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের রফতানি উন্নয়ন ব্যুরো। প্রধান অতিথির বক্তব্যে আহসানুল ইসলাম টিটু বলেন, মেলার উদ্বোধনী দিনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নিজে মেলাপ্রাঙ্গণ ঘুরে দেখেছেন এবং বিভিন্ন পণ্য কিনেছেন, যা আমাদের অনেক বেশি অনুপ্রাণিত করে। প্রধানমন্ত্রী বর্ষপণ্য হিসেবে হস্তশিল্পকে প্রাধান্য দিয়েছেন। সামনের দিনে হস্তশিল্পকে নিয়ে বিশেষ পরিকল্পনা নেয়া হবে জানিয়ে বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী বলেন, আগামী বাণিজ্যমেলায় হস্তশিল্পের জন্য বিশাল আকৃতির প্যাভিলিয়ন করা হবে। আগামী বছর দ্বিতল মেলার আয়োজন করা হবে জানিয়ে তিনি বলেন, মেলা প্রাঙ্গণের নিচতলায় স্টলগুলো থাকবে। আর দোতলায় কনফারেন্স হলে ব্যবসায়ীদের আরো বেশি দক্ষ করে গড়ে তুলতে বিভিন্ন রকমের কনফারেন্স বা সেমিনারের ব্যবস্থা করা হবে। এর মাধ্যমে বাণিজ্যে আমরা এক প্রকার ডাইভারসিফিকেশনের ব্যবস্থা করব। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব তপন কান্তি ঘোষ, স্বাগত বক্তব্য দেন রফতানি উন্নয়ন ব্যুরো ভাইস চেয়ারম্যান এ এইচ এম আহসান। অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন এফবিসিসিআই সভাপতি মাহবুবুল আলম।
খবর/তথ্যের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, সেবা হট নিউজ এর দায়ভার কখনই নেবে না।