[৮০৩] মহান স্বাধীনতা অর্জনের পূর্ব শর্ত ছিল কি, আর পেলাম কি?

S M Ashraful Azom
0

: বিদেশী দুঃশাসক, শোষক ও শত্রুদেরকে তাড়িয়ে অপুরণীয় ত্যাগের বিনিময় স্বাধীনতা অর্জন করেছি এবং স্বদেশী শাসন ব্যবস্থার অধিনে গিয়ে আমরা ৫২ বছরের মাথায় কি পেলাম আর কি চেয়েছিলাম। শত্রু তাড়িয়ে কি লাভ হলো এবং স্বদেশী মিত্ররা দেশ ও জাতিকে কি দিলো। সে বিষয়গুলো আজ বড় ভাবনার বিষয় হয়ে দাড়িয়েছে।

মহান স্বাধীনতা অর্জনের পূর্ব শর্ত ছিল কি, আর পেলাম কি



বিদেশী দুঃশাসক ও শোষক তাড়িয়ে মহান স্বাধীনতা অর্জনের পূর্ব শর্ত ছিল দেশ স্বাধীন হলে স্বদেশী সরকারি নেতৃবৃন্দ বা জাতি কর্তৃক নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিগণ দেশ পরিচালনা করবেন এবং জাতির সুবিধা-অসুবিধার প্রতি গুরুত্ব দিয়ে মঙ্গলময় দায়িত্ব ও কর্তব্য পালন করে মহান স্বাধীনতার সু-ফসল ভোগ করার সযোগ দিয়ে জাতিকে উপকৃত করবেন। সরকার শুধু সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারী এবং শিক্ষকদের যাবতীয় সুযোগ-সুবিধা দিবেন এবং তারাও জাতির প্রতি দায়বদ্ধতার কথা ভুলে গিয়ে সরকারের কাছ থেকে অতিরিক্ত সুযোগ-সুবিধা আদায়ের জন্য বার বার চাপ প্রয়োগ করবেন এবং সীমাহীন দাবি আদায়ের চেষ্টা করবেন। যে দাবি বাংলাদেশের কোন সরকারের পক্ষে মেনে নেওয়া সম্ভব নয়। কোন সরকার যদি মেনেও নেন তবে ভবিষ্যতে জাতির অনেক ক্ষতিগ্রস্থ হবেন। তাই তাদেরকেও ভেবে চিন্তে দাবি করতে হবে। স্বাধীন হলে দেশে দুর্নীতি, বিদেশে টাকা পাচার, কমিশন ব্যবসা হবে না, ঘুষখোর পাওয়া যাবে না, উন্নয়নের নামে প্রকল্প করে সে প্রকল্পের টাকা চোরেরা মিলে ভাগ-বাটোয়ারা ও বিদেশে পাচার করে খাওয়ার সুযোগ পাবে না এবং খাদ্যে ভেজাল ও মাপে কম দেওয়ার পথ বন্ধ হবে এবং খাদ্যে ভেজাল কারীদের বিচার হবে দৃষ্টান্তমূলক। জাল-জালিয়াতির ভুয়া দলিল করে বা গায়ের জোরে কেউ কারো জায়গা জমিন দখলে নেওয়ার সুযোগ পাবে না, তাই দরকার মহান স্বাধীনতা। স্কুল-কলেজে ভর্তি ফি সহনীয় পর্যায়ে থাকবে এবং শিক্ষা নিয়ে বাণিজ্য চলবেনা, পরীক্ষায় নকল হবেনা, আর সে দায়িত্ব শিক্ষকদেরকে নিতে হবে এবং মেধা সম্পূর্ণ ছেলে, মেয়েরা বিনা ঘুষে ও সুপারিশ ছাড়া যোগ্যতাবলে চাকুরি পাবে ও জাতির কাছ থেকে বাড়তি কোন প্রকারের সুযোগ-সুবিধা না নিয়ে জাতির দেওয়া বেতনের টাকার উপর নির্ভরশীল থেকে তারা বৈষম্যহীনতার আলোকে দেশ ও জাতির উন্নয়নে কাজ করবেন এবং দিনের ভোট দিনে দেওয়ার ক্ষেত্রে মানুষকে জাগ্রত করবেন এবং সহায়তা দিয়ে স্বচ্ছ কাজে অবদান রাখবেন ও জাতির সেবক হিসেবে তারা জাতির কাছে সব সময় প্রিয় থাকবেন এবং দেশ ও জাতির স্বার্থে বৈধ নির্বাচনের পক্ষে দাড়াবেন। আর যারা অবৈধভাবে নির্বাচিত হবে তাদেরকে অবশ্যই ঘৃণা করবেন। সে যেই দল থেকে নির্বাচিত হোক না কেন। অবসরপ্রাপ্ত চাকুরীজীবীরা অবসরে যাওয়ার পর সরকারি বা বেসরকারি কোন প্রতিষ্ঠানে পুণরায় চাকুরী নেওয়ার সুযোগ পাবে না এবং বেকার ও শিক্ষিত যুব সমাজকে বেকার রাখা যাবে না। তাদেরকে অবশ্যই কর্মসংস্থানের মাধ্যমে প্রতিষ্ঠিত ও মানব সম্পদে পরিণত করতে হবে এবং তাদেরকে স্বদেশী সংস্কৃতির মাধ্যমে আবদ্ধ রেখে স্বদেশী সংস্কৃতি আরো আলোকিত করার পথ দেখাতে হবে এবং বিদেশী সংস্কৃতির আগ্রাসন থেকে রক্ষা করতে হবে। কেউ বার বার খেতেই থাকবে এবং কেউ না খেয়ে, চাকুরী ও ন্যায় বিচার না পেয়ে, স্বাধীন দেশের মাটিতে ঘুরে ঘুরে মরবে তা হবে না  এবং জীবিকার জন্য ন্যায় পথে উপার্জনের পথ সৃষ্টি হলে কেউ অপরাধী হবেনা, মাদক ও অস্ত্র ব্যবসা করবে না এবং সে চিন্তা নেতৃবৃন্দের মাথায় রেখে বেছে বেছে ভালো কাজগুলো করতে হবে। যে প্রতিনিধি যে দপ্তরের দায়িত্বপ্রাপ্ত হবেন তাকে অবশ্যই গুরুত্বসহকারে ভাবতে হবে সে দপ্তর তার ব্যক্তিগত বা পৈত্রিক দপ্তর নয়, জাতির দপ্তর। সুতরাং তাকে দায়িত্বের দপ্তরের চেয়ার ও ক্ষমতাকে আমানত হিসেবে মনে করে জাতির উন্নয়নে কাজ করে ভালো ফসল দিবেন। স্বাধীন দেশে খুন, হত্যা, ধর্ষণ, গুম, অপহরণ, ধান খেতে ও পানিতে লাশ ফেলার সুযোগ দেওয়া হবেনা এবং ক্ষমতার জোরে সরকারি ও দুর্বল মানুষের জমিন, খাল, নদী, চর দখল করার সুযোগ থাকবে না এবং জাতির সম্পদ বন-জঙ্গলের গাছ ও পাহাড় কেটে দেশের ভারসাম্যতা দুর্বল করা যাবেনা এবং গাছ ও পাহাড়ের মাটি কেটে নেওয়া লুটেরাদের আধিপত্য থাকবে না। নারী ও শিশুদেরকে আটকিয়ে নির্মমভাবে নির্যাতন করার ও কাজের মেয়েকে গরম খুন্তি দিয়ে শরীরে ছেকা দেওয়া ও চামড়া তুলে ফেলার এবং উপর্যুক্ত বেতন না দেওয়ার সাহস পাবে না। সাধারণ মানুষের নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্যমূল্য সীমাহীন পর্যায়ে যাবে না ও সাধারণ মানুষের ক্রয় ক্ষমতার বাইরে রবে না। গরীব-সাধারণ মানুষ কষ্ট পাবে না, রাজনীতি থেকে রাজকীয় নীতির আলো বিদায় হবে না। বরং মহান স্বাীনতাকে অর্থবহ করার প্রয়োজনে রাজনীতিকে আরো শানিত ও আলোকিত করা হবে এবং জাতিকে আলোকিত করার দায়িত্ব সকল স্তরের প্রতিনিধিদেরকেই নিতে হবে।  নীতি ও আদর্শের পরীক্ষার এবং দেশ ও জাতির উন্নয়নে কাজ করার জন্য রাজনীতি করতে হয়। সুতরাং কোন রাজনৈতিক দল, নেতা ও কর্মীদেরকে নিধন করার রাজনীতি থাকবে না, বরং রাজনীতির তাগিতেই রাজনীতিবিদ, দল ও কর্মীদেরকে টিকিয়ে রাখার লক্ষে সহায়তা অব্যাহত থাকবে। দেশ-জাতি, সমাজ, স্বাধীনতা, গণতন্ত্র ও উন্নয়নের পথে হুমকিস্বরূপ কোন সিন্ডিকেট সৃষ্টি হওয়ার সুযোগ দেওয়া যাবে না এবং স্বাধীনতা ও গণতন্ত্র এবং উন্নয়ন কোন পরিবার কেন্দ্রীক হবে না। যারা ১০ টাকা মূল্যের যে কোন দ্রব্য সামগ্রীর মূল্য সীমাহীন মূল্য দেখিয়ে বিল ভাউচার করে, জাতির টাকা চুরি করবে তাদের বিচার ও শাস্তি কঠিন আইনের মাধ্যমে করা হবে এবং উদ্ধার করা হবে জাতির টাকা ও সম্পদ। স্বাস্থ্যসহ চিকিৎসা সেবা খাত এবং শিক্ষা খাতে উন্নয়ন থাকবে দুর্নীতিমুক্ত এবং জাতি যথাযথ সেবা পেয়ে উপকৃত হবেন, আর ক্রয় ক্ষেত্রে দুর্নীতি হবে না ও ভূল চিকিৎসায় ও ভেজাল ঔষধ সেবন করে রোগীর মৃত্যু হবে না। দেশে কিশোর গ্যাং ও সন্ত্রাসী সৃষ্টি হবে না এবং রাস্তা পথে ও স্টেশনে বিভিন্ন প্রকারের নেশাখোরদের উৎপাতে মানুষ অতিষ্ট হওয়ার সুযোগ থাকবে না, আর ভালো ছেলে-মেয়েরা ওদের ছোয়া পেয়ে নেশাখোর হবে না। আর সেই পথ বন্ধ করবে স্বাধীনতাকামী সরকার ও জাতি। সরকারি প্রতিনিধি ও নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিদের বাসা ও অফিসের দরজা থাকবে জাতির জন্য উন্মুক্ত এবং সুবিধা ও অসুবিধা নিয়ে দেখা করার, কথা বলার সহজ উপায় থাকবে স্বাধীন জাতির এবং কেউ চিন্তা করবেনা কারো ক্ষতির। ভালো মানুষ সে হোক গরীব আর ধনী, তাদেরকে মূল্যায়ন করে দেশে ভালোদের সংখ্যা বৃদ্ধি করতে হবে, কাজে লাগাতে হবে এবং মূল্যায়ন করতে হবে। সেই লক্ষ্যই ছিল আমাদের পূর্বসূরীদের মহৎ লক্ষ্য। অপরাধী যেই দল বা যেই চক্রেরই হোক তাকে বিচার না পেয়ে পার হওয়ার সুযোগ থাকবেনা এবং আইনের বৈষম্যতা রবে না ও সর্বক্ষেত্রে ন্যায় বিচার প্রতিষ্ঠিত হবে। ঋণখেলাপি, টাকা পাচারকারী, দুর্নীতিবাজ যত বড় মাপের হোক এবং পরিচয় যাই হোক তার বিচার হবে অপরাধি হিসেবে। বিভিন্ন কায়দায়-কৌশলে লুট করে নেওয়া জাতির টাকা ও সম্পদ আদায় করা হবে আইনের যথাযথ ধারা বৈষম্যহীনতার আলোকে প্রয়োগের মাধ্যমে। মত প্রকাশের স্বাধীনতা কোনভাবেই বাধাগ্রস্থ হবে না, মানুষের মুক্ত মত প্রকাশে থাকবে অবাধ স্বাধীনতা এবং কোন আইনে মিডিয়া ও সাংবাদিক আক্রান্ত হবে না। একজনের দোষ ও অপরাধ আরেকজন নীরিহ মানুষের মাথায় চাপিয়ে দিয়ে অপরাধী বানানোর সুযোগ থাকবে না, আর অপরাধী পার হওয়ার কোন পথ খোলা থাকবে না। উন্নয়নের সহায়ক শক্তি হিসেবে মিডিয়া থাকবে পরিপূর্ণ স্বাধীন এবং লেখার ক্ষেত্রে থাকবে স্বাধীনতা। যে লেখার গুণগত মানের কারণে সরকারের এবং জাতির কল্যাণ বয়ে আসতে পারে। সেই লেখার বিষয়গুলো যদি পর্যালোচনায় গ্রহণযোগ্য হয়, তবে মূল্যায়ন করা হবে। আলোচনা ও সমালোচনা দুই বিষয় থাকবেই। সুতরাং সে বিষয়গুলো অপরাধে নেওয়ার আগে অবশ্যই পর্যালোচনা করতে হবে। সেহেতু লেখার ক্ষেত্রে মিডিয়ার ও সাংবাদিকদের অগ্রাধিকার দিতে হবে এবং কোনভাবে কণ্ঠরোধ করা যাবে না। কারো কোন লেখা বা মতামত যদি কারো কাছে আপত্তিজনক হয় তাহলে সেই ক্ষেত্রে আইনী ব্যাখ্যা চেয়ে নোটিশ করা যেতে পারে। মহান নেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানসহ দেশের বিভিন্ন পেশার নেতৃবৃন্দ নেতৃত্ব দিয়ে এবং মহান মুক্তিযোদ্ধারা যুদ্ধ করে ১৯৭১ সালে দেশ স্বাধীন করার মূল লক্ষ্য ছিল সর্বক্ষেত্রে মঙ্গলময় ফসল ফলানো এবং জাতিকে সে ফসল ভোগ করার সুযোগ দেওয়া। বঙ্গবন্ধু জীবিত থাকলে সেই চাহিদা কতটুকু পূরণ করতে পারতেন কি পারতেন না তা অনুমান করা যাচ্ছে না, কারণ ১৫ আগস্ট ১৯৭৫ সালে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সপরিবারে শাহাদাৎ বরণ করার ফলে। কিন্তু জাতির সেই চাহিদার অংশ হিসেবে গণতন্ত্র, মিডিয়া ও সাংবাদিকদের লেখার সুযোগ প্রসারিত করার লক্ষ্যে শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান বীর উত্তম, জাতীয় প্রেসক্লাব প্রতিষ্ঠিত করেছেন এবং সেই সূত্র ধরে বেগম খালেদা জিয়া পথ চলেছেন এবং তিনিও পেশার মান উন্নয়নে অবদান রেখেছেন। শহীদ জিয়া রাজনীতি করার সুযোগ দেওয়ার ফলে দেশে অনেক রাজনৈতিক দল ও রাজনীতিবিদ এবং কর্মী সৃষ্টি হয়েছে এবং গণমাধ্যমের ও সাংবাদিকদের সংখ্যাও বৃদ্ধি পেয়েছে এবং গণমাধ্যম বন্ধ হয়নি, সাংবাদিক গুম, খুন, হত্যা, অপহরণ ও নির্যাতনের শিকার হয়নি। যা অবশ্যই স্বাধীন দেশ ও জাতির জন্য মঙ্গলময়। অমঙ্গলময় বিষয় হলো মহান নেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৭৫’র ১৫ আগস্ট এবং ৩০ মে ১৯৮১ সালে খুনীদের হাতে জিয়াউর রহমান শাহাদাৎ বরণ করেন। এদিকে বেগম খালেদা জিয়া দেশের ও জাতির কথা মূল্যায়ন করে ১৯৮৬ সালে শ্বৈরাচার এরশাদের অবৈধ নির্বাচন প্রত্যাখ্যান করেন যা অন্যায়ের সাথে আপোষহীনতার পরিচয়। ১৯৯৬ সালে বেগম খালেদা জিয়া ত্যাগী ও দায়িত্বশীল নেত্রীর পরিচয় দিয়ে ক্ষমতা ছেড়ে দিয়ে তত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচন দিয়েছেন এবং সেই নির্বাচনে আওয়ামী লীগ নির্বাচিত হয়ে সরকার গঠন করেন। বেগম খালেদা জিয়া যদি চাইতেন তাহলে তিনি দীর্ঘদিন ক্ষমতায় থাকতে পারতেন। কিন্তু তিনি চাননি দেশে অশান্তি বয়ে আসুক। দেশ ও বিশ্ববাসী সেই ধারার নির্বাচন চায়, জাতি যাহাতে ভোট দেওয়ার নিরাপদ সুযোগ ও পরিবেশ পায়। বিএনপির দলের ভিতরে সুবিধাভোগী কিছু সংখ্যক থাকতেই পারে, যারা দল, পদ-পদবী ও সাধারণ কর্মীদেরকে ব্যবহার করে সীমাহীন উন্নয়ন সাধণ করেছে যার দায়ভার কোনভাবেই দল, দলের প্রতিষ্ঠাতা এবং চেয়ারপার্সনের উপরে বর্তাতে পারে না। মহান নেতা বঙ্গবন্ধু ও শহীদ জিয়া বেঁচে থাকলে জাতি হয়তো কাঙ্খিত লক্ষে পৌছানোর সুযোগ লাভ করে উপকৃত হতেন এবং দেশ হতো স্বয়ং সম্পন্ন। আর অমুক্তিযোদ্ধারা দালালকে টাকা দিয়ে মুক্তিযোদ্ধা হওয়ার এবং জাতির টাকায় রাষ্ট্রীয়ভাবে ভাতা ও সুযোগ সুবিধা নিয়ে ইতিহাসকে অস্বচ্ছ করার সুযোগ নিতে পারতো না। আর প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধারা সুযোগ সুবিধা নিলে জাতির পক্ষ থেকে কোন আপত্তি থাকতো না।

সর্বোপরি মূল কথা হলো জাতি যা চেয়েছিল তার মধ্য থেকে কোন একটি বিষয় পরিপূর্ণ রূপে বাস্তবায়ন হয়েছে এর নজির স্বাধীন দেশের মাটিতে আজও অনুপস্থিত। যে বিষয়গুলো তুলে ধরা হয়েছে, সে বিষয়গুলো নিয়ে যদি পর্যালোচনা করে মঙ্গলময় বিষয়গুলো বেছে নেওয়া হয় তাহলে মহান স্বাধীনতার সুফসল পাওয়া অসম্ভব কিছুই নয়।


মোঃ মতিউর রহমান সরদার

লেখক- সাংবাদিক, কলামিস্ট ও গবেষক 


শেয়ার করুন

সেবা হট নিউজ: সত্য প্রকাশে আপোষহীন

ট্যাগস

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0মন্তব্যসমূহ

খবর/তথ্যের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, সেবা হট নিউজ এর দায়ভার কখনই নেবে না।

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন (0)

#buttons=(Ok, Go it!) #days=(20)

Our website uses cookies to enhance your experience. Know about Cookies
Ok, Go it!
To Top