সেবা ডেস্ক: মিয়ানমা’র হয়ে বাংলাদেশ-ভা’রত নয়া রেল যোগাযোগে’র এক বিশাল প্রকল্পে’র ঘোষণা করেছেন ভা’রতে’র প’ররাষ্ট্র সচিব হর্ষবর্ধন শ্রিংলা।
বুধবা’র সন্ধ্যায় প’ররাষ্ট্র সচিব ভা’রতে’র ব্যবসায়ীদে’র বার্ষিক সভায় ভার্চুয়াল বক্তব্যে এ ঘোষণা দেন। তিনি বলেন, এই রেল যোগাযোগ বাস্তবে গড়ে তোলা সম্ভব।
ত্রিদেশীয় সড়ক ও রেল যোগাযোগ প্রকল্পে যোগ দেওয়া’র প্রস্তাব বাংলাদেশ আগেই দিয়েছিল। এই প্রথম ভা’রত স’রকা’র এতে নীতিগত সম্মতি দিল।
শ্রিংলা বলেন, ত্রিদেশীয় হাইওয়ে ভবিষ্যতে যেমন দক্ষিণ পূর্ব এশিয়া’র লাওস, কম্বোডিয়া ভিয়েতনাম পর্যন্ত বিস্তৃত হবে তেমনি মিয়ানমারে’র মধ্য দিয়ে রেল নেটওয়ার্ক বাংলাদেশ থেকে দক্ষিণ পূর্ব এশিয়া পর্যন্ত বিস্তা’র করা সম্ভব।
ভা’রত স’রকারে’র রেল মন্ত্রণালয় থেকে জানা গেছে, এশিয়ান রেল নেটওয়ার্কে’র জন্য মণিপু’র রাজ্যে’র রাজধানী ইমফল এবং মিয়ানমা’র সীমান্তে’র মোরে (পূর্ব) এবং পরে তামু (পশ্চিম সীমান্ত) পর্যন্ত ১১৮ কিমি রেললাইন হচ্ছে।
এ’র সমীক্ষা আগামী বছরে’র মার্চ মাসে শেষ হবে। এখন ত্রিপুরা’র সাব্রুম পর্যন্ত উত্ত’র পূর্ব সীমান্ত রেলওয়ে’র রেল যোগাযোগ বিস্তৃত হয়েছে।
পরিকল্পনা অনুসারে ১৩২ কিমি রেল লাইন সম্পূর্ণ হলে বাংলাদেশে’র চট্টগ্রাম বন্দরে’র সঙ্গে ত্রিপুরা’র সাব্রুমে’র সরাসরি যোগাযোগ তৈরি হয়ে যাবে। সাব্রুম থেকে চট্টগ্রামে’র দূ’রত্ব ৭২ কিমি।
ভা’রতে’র প’ররাষ্ট্র সচিব বাংলাদেশ-ভা’রত বিভিন্ন ক্ষেত্রে’র কানেকটিভিটি সম্পর্কে আ’রও বলেন, যাত্রী ও পণ্য পরিবহন সহজ ক’রতে সীমান্তে অত্যাধুনিক স্থল বন্দ’র তৈরি করা হচ্ছে।
এ’র মাধ্যমে এ অঞ্চলে নতুন পরিবহন করিড’র তৈরি হবে। যা’র মাধ্যমে ভা’রতসহ সমগ্র দক্ষিণ এশিয়া’র বাণিজ্যিক দুয়া’র খুলে যাবে।
তিনি বলেন, এই অঞ্চলে এক অভিন্ন বিদ্যুৎ বাজা’র তৈরি হতে পারে। এখন আন্তদেশীয় বিদ্যুৎ স’রবরাহও বাস্তব।
খবর/তথ্যের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, সেবা হট নিউজ এর দায়ভার কখনই নেবে না।