সেবা ডেস্ক: করোনা রোগীদের চিকিৎসার জন্য চালুকরণের অপেক্ষায় থাকা হলিক্রিসেন্ট হাসপাতাল পরিচালনায় কমিটি গঠন করা হয়েছে। সিটি মেয়র আ জ ম নাছির উদ্দীনকে আহবায়ক ও উদ্যোক্তা সংগঠন প্রাইভেট ক্লিনিক এসোসিয়েশন সাধারণ সম্পাদক ডা. লিয়াকত আলী খানকে সদস্য সচিব করে এই কমিটি গঠন করা হয়।
কমিটিতে প্রতিনিধি হিসেবে চট্টগ্রাম বিভাগীয় স্বাস্থ্য পরিচালক ডা. হাসান শাহরিয়ার, , চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল হুমায়ুন কবীর,বিএমএ চট্টগ্রাম সভাপতি ডা. মুজিবুল হক খান, চট্টগ্রাম জেলা সিভিল সার্জন শেখ ফজলে রাব্বি, চট্টগ্রাম জেনারেল হাসপাতালের তত্ত¡াবধায়ক ডা. অসীম কুমার নাথ,বিএমএ চট্টগ্রাম সাধারণ সম্পাদক ডা. ফয়সল ইকবাল চৌধূরী,চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. সেলিম আকতার চৌধুরীসহ চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসন, চট্টগ্রাম ওয়াসা,কর্ণফুলী গ্যাস ডিস্ট্রিবিউশন লিমিটেড,পাওয়ার ডেভেলপমেন্ট বোর্ড, চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশ প্রশাসন ও সংশ্লিষ্ট সংস্থার প্রতিনিধিদেরকে অন্তর্ভূক্ত করা হয়েছে।
আজ ১২ এপ্রিল চসিক সম্মেলন কক্ষে সিটি মেয়র আ জ ম নাছির উদ্দীনের সভাপতিত্বে হলিক্রিসেন্ট হাসপাতালকে করোনা বিশেষায়িত হাসপাতাল হিসেবে চালুকরণে করণীয় নির্ধারণ বিষয়ক এক যৌথ সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। সভায় হাসপাতালটি পরিচালনায় সংশ্লিষ্ট সকল সেবা সংস্থা প্রতিনিধিদেরকে নিয়ে একটি আহবায়ক কমিটি গঠনের সিদ্ধান্ত গৃহিত হয়।
এদিকে, মশা নিধন কার্যক্রমকে ত্বরান্বিত করতে চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন ও বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর তদারকিতে নিয়োজিত কোর ডিভিশনের মধ্যে এক বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৈঠকে নগরীর যেসব খালগুলোতে বাঁধ দিয়ে প্রকল্প বাস্তবায়ন কাজ চলছে সে সমস্ত খাল এলাকায় সাইড ড্রেন তৈরি করে জমে থাকা পানি সরিয়ে নেয়ার ব্যাপারে সিদ্ধান্ত গৃহিত হয়।
বৈঠকে জলাবদ্ধতা নিরসন প্রকল্পের পরিচালক লে.কর্নেল শাহ আলী চলমান প্রকল্পের অগ্রগতি প্রতিবেদন উপস্থাপন করেন। এসময় চসিক প্রধান নির্বাহি কর্মকর্তা মো. সামসুদ্দোহা,প্রধান প্রকৌশলী লে.কর্ণেল সোহেল আহমদ, তত্ত¡াবধায়ক প্রকৌশলী সুদীপ বসাকসহ সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাবৃৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
এদিকে এস আলম গ্রæপের পক্ষ থেকে চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনকে দুই হাজার পিপিই ও বিজিএমইএ চট্টগ্রাম শাখার পক্ষ থেকে এক হাজার ত্রাণ সামগ্রীর প্যাকেট প্রদান করা হয়েছে বলে জানা গেছে।