গাইবান্ধা জেলা প্রতিনিধি: গাইবান্ধা সদরে মা ও শিশু কল্যাণ কেন্দ্রে নানা অনিয়ম-দুর্নীতিতে জর্জরিত হয়ে পড়ছে। এতে করে সেবার মান ভেঙ্গে পড়ায় ভোগান্তির শিকার হচ্ছেন সরকারি সেবা নিতে আসা সাধারণ রোগীরা। সাধারণ রোগীদের ভোগান্তি রামচন্দ্রপুর ইউনিয়নে থেকে আসা এক সেবাপ্রার্থী জানান,সকাল ৯ টার সময়ে আসছি সিরিয়াল ৪ নাম্বার হামার আগে ভালো ভালো দেখতে একগুলা বেটিছল আসলো আর ঢুকলো ২০ টাকা ৩০ টাকা দিলে আগে সিরিয়াল দেয়। ব্যবহার খারাপ করে রাগারাগি করে। তারমধ্যে একগুলা প্যান্ট সার্ট পড়া লোক আসে তারা কিব্যান গল্প করে আর যায়। আর এসব অনিয়মের নেপথ্যে ও শিশু কল্যাণ কেন্দ্রের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ডা. আফসারি খানমের সঙ্গে কথা হলে সংশ্লিষ্টতার প্রমান চায় প্রমান ছাড়া কোন কথা গায়ে লাগায় না।
অবশেষে প্রতিবেদক নিজেই তার স্ত্রীকে নিয়ে যায় মা ও শিশু কল্যাণ কেন্দ্রে তারপর গিয়ে সিরিয়াল নেই ৫৪ নাম্বারে। একটু পরে সিরিয়াল যে দেন তার সাথে কথা বললে তিনি ২০ টাকা দিলে পকেট থেকে ১৭ নাম্বারের সিরিয়াল দিলেন ততোক্ষণে ১৫ নাম্বার সিরিয়াল চলছিলো। তার সঙ্গে কথা হইলে তিনি জানান,ভাই দিনে কয়েকটি সিরিয়াল নাম্বার আমরা রাখি টাকা দিলেই সিরিয়াল নম্বর দেই। আমার কাছে অভিযোগ আসা কথা গুলো সত্তিই হয়ে গেলো। একটু পরে চেকাপ করার অপেক্ষায় বসে থাকা গর্ভপতি কে নিয়ে যাওয়া হয় ডাঃ আফছারি খানমের কাছে ততোক্ষণে সবাই সজাগ তার সঙ্গে প্রমান নিয়ে কথা বলত শুরু করলাম চলছে কথা এরই ফাঁকে উঠে আসে হলুদ সংবাদিকের কথা গাইবান্ধায় নাকি প্রায়গুলো হলুদ সাংবাদিক অর্থাৎ সে আমাকে বোঝাচ্ছে আপনি টাকা দিয়ে আর আমরা নিয়ে আপরাধ করেছি এক্ষেত্রে দুজনেই অপরাধী। কখন কি বলছে সঠিক ভাবে গোছালো ভাবে কথা বলতে পরছে না। সর্বপরি দোষী স্বীকার করে গেলেন এবং ডাঃ আফছারি খানম বললেন লিখিত আভিযোগ করেন আমি তার বিরুদ্ধে যথাযথ ব্যবস্থা নিবো।
-সেবা হট নিউজ: সত্য প্রকাশে আপোষহীন
খবর/তথ্যের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, সেবা হট নিউজ এর দায়ভার কখনই নেবে না।