সেবা ডেস্ক: পার্কের ভারপ্রাপ্ত তদারক মো. তবিবুর রহমান বলেন, কিছুদিন আগে ওই বাঘটি বড় আকৃতির একটি গুইসাপ খেয়ে ফেলে। এর পর থেকে অন্য কোনো খাবার না খেয়ে সে ঝিমাতে শুরু করে। তাকে অচেতন করে চিকিৎসা দেওয়া হয়। কিন্তু কয়েক দিন তাকে আর প্রকশ্যে কোথাও দেখা যাচ্ছিল না। ঈদের দিন বেলা পৌনে ১২টার দিকে বাঘবেষ্টনীর ভেতরে রাস্তার ওপর মৃত অবস্থায় পড়ে থাকতে দেখা যায়।
“প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে গুইসাপ খেয়েই বাঘটি অসুস্থ হয়ে পড়ে এবং অন্যান্য স্বাভাবিক খাবার না খাওয়ায় মারা গেছে। তাছাড়া তাকে কোনো বিষধর সাপও কামড়াতে পারে।”
ময়নাতদন্ত শেষে মৃত বাঘের শরীরের নমুনা পরীক্ষার জন্য ঢাকার কেন্দ্রীয় রোগ গবেষণাগারে পাঠানো হয়েছে বলে তিনি জানান।
বাঘটির ময়নাতদন্ত করেছেন শ্রীপুর ঊপজেলা প্রাণী সম্পদ কর্মকর্তা উকিল উদ্দিন।
তিনি বলেন, “খাদ্যের বিষক্রিয়া থেকে বাঘটির মৃত্যু হয়ে থাকতে পারে। রোগ গবেষণাগারের প্রতিবেদন পাওয়ার পর মৃত্যুর প্রকৃত কারণ জানা যাবে।”
-সেবা হট নিউজ: সত্য প্রকাশে আপোষহীন
খবর/তথ্যের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, সেবা হট নিউজ এর দায়ভার কখনই নেবে না।