২০১৯-২০ অর্থ বছরের বাজেট হবে দেশের উন্নয়নের বাজেট

S M Ashraful Azom
0
২০১৯-২০ অর্থ বছরের বাজেট হবে দেশের উন্নয়নের বাজেট
সেবা ডেস্ক: আগামী ২০১৯-২০ অর্থবছরের জন্য উন্নয়ন বাজেটে প্রথমবারের মতো রেকর্ড ২ লাখ ২ হাজার ৭২১ কোটি টাকার বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচী (এডিপি) অনুমোদন করা হয়েছে। এর আগে এত বেশি এডিপির অনুমোদন দেয়া হয়নি। সে হিসেবে এটি রেকর্ড। স্থানীয় সরকার বিভাগকে সর্বোচ্চ বরাদ্দ দিয়ে আগামী অর্থবছরের এডিপির আকার চলতি অর্থবছরের চেয়ে ১৭ দশমিক ১৮ শতাংশ বেড়েছে। এছাড়া স্বায়ত্তশাসিত সংস্থা বা কর্পোরেশনের প্রায় ১২ হাজার ৩৯৩ কোটি টাকার এডিপিও অনুমোদন দেয়া হয়েছে। জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের (এনইসি) বৈঠকে এ অনুমোদন দেয়া হয়। ২০১৮-১৯ অর্থবছরের বাজেটে ১ লাখ ৭৩ হাজার কোটি টাকার উন্নয়ন বাজেট বা এডিপি অনুমোদন করেছিল সরকার। সংস্থার নিজস্ব অর্থায়নসহ এ বরাদ্দের পরিমাণ ছিল ১৮০ হাজার কোটি টাকা। রাজধানীর শেরেবাংলা নগরের এনইসি সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত বৈঠকে এ অনুমোদন দেন এনইসি চেয়ারপার্সন ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এ সময় প্রকল্প বাস্তবায়নে ধীর গতির কারণ খুঁজতে নির্দেশ দেন প্রধানমন্ত্রী।

পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান জানান, এটি রেকর্ড এডিপি অনুমোদন। এবারই প্রথম দুই লাখ কোটি টাকার ওপরে এডিপি অনুমোদন হলো। অনুমোদিত বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচীর ২ লাখ ২ হাজার ৭২১ কোটি টাকার মধ্যে অভ্যন্তরীণ উৎস থেকে ১ লাখ ৩০ হাজার ৯২১ কোটি টাকা এবং বৈদেশিক উৎস থেকে ৭১ হাজার ৮০০ কোটি টাকা রয়েছে। আর স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠান বা কর্পোরেশনের ১২ হাজার ৩৯৩ কোটি টাকার মধ্যে অভ্যন্তরীণ উৎস ৭ হাজার ৮২ কোটি টাকা এবং বৈদেশিক উৎস ৫ হাজার ৩১০ কোটি টাকা রয়েছে। সুতরাং মোট ১ হাজার ৫৬৪ প্রকল্পের উন্নয়ন সহায়তাসহ এডিপির সর্বমোট আকার দাঁড়িয়েছে প্রায় ২ লাখ ১৫ হাজার ১১৪ কোটি টাকা।

জানা গেছে, বাংলাদেশের উন্নয়ন রূপকল্প-২০২১, ৭ম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা, জাতিসংঘ ঘোষিত টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যসমূহ (এসডিজি) বিদ্যমান বিভিন্ন নীতিমালার আলোকে অগ্রাধিকার খাতসমূহে পর্যাপ্ত সম্পদ বরাদ্দ প্রদানের মাধ্যমে বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচী প্রণয়ন করা হয়েছে। এছাড়াও উচ্চতর প্রবৃদ্ধি অর্জন, দারিদ্র্য হ্রাস তথা জনগণের জীবনযাত্রার মান উন্নয়ন ইত্যাদিসহ ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মাণ এবং ২০৪১ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে একুশ শতকের উপযোগী একটি উন্নত দেশ করার লক্ষ্য সামনে রেখে প্রতি বছরের ন্যায় এবারও বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচী প্রণয়ন করা হয়। মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, এডিপিতে দারিদ্র্য বিমোচনের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট প্রকল্পসমূহকে অগ্রাধিকার বিবেচনায় রেখে বরাদ্দ দেয়া হয়েছে। বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচীর সফল বাস্তবায়ন দেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি, যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়ন, কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি, শিক্ষা, স্বাস্থ্যসেবার মানোন্নয়ন, খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণ, দারিদ্র্য বিমোচন তথা দেশের সামগ্রিক আর্থ-সামাজিক অবস্থার উন্নয়নে সহায়ক ভূমিকা পালন করে।

আগামী অর্থবছরের (২০১৯-২০) জন্য উন্নয়ন বাজেটে প্রথমবারের মতো রেকর্ড ২ লাখ ২ হাজার ৭২১ কোটি টাকার বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচী (এডিপি) অনুমোদন করা হয়েছে। এর আগে এত বেশি এডিপির অনুমোদন দেয়া হয়নি। সে হিসেবে এটি রেকর্ড। স্থানীয় সরকার বিভাগকে সর্বোচ্চ বরাদ্দ দিয়ে আগামী অর্থবছরের এডিপির আকার চলতি অর্থবছরের চেয়ে ১৭ দশমিক ১৮ শতাংশ বেড়েছে। এছাড়া স্বায়ত্তশাসিত সংস্থা বা কর্পোরেশনের প্রায় ১২ হাজার ৩৯৩ কোটি টাকার এডিপিও অনুমোদন দেয়া হয়েছে। জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের (এনইসি) বৈঠকে এ অনুমোদন দেয়া হয়। ২০১৮-১৯ অর্থবছরের বাজেটে ১ লাখ ৭৩ হাজার কোটি টাকার উন্নয়ন বাজেট বা এডিপি অনুমোদন করেছিল সরকার। সংস্থার নিজস্ব অর্থায়নসহ এ বরাদ্দের পরিমাণ ছিল ১৮০ হাজার কোটি টাকা। রাজধানীর শেরেবাংলা নগরের এনইসি সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত বৈঠকে এ অনুমোদন দেন এনইসি চেয়ারপার্সন ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এ সময় প্রকল্প বাস্তবায়নে ধীর গতির কারণ খুঁজতে নির্দেশ দেন প্রধানমন্ত্রী।

পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান জানান, এটি রেকর্ড এডিপি অনুমোদন। এবারই প্রথম দুই লাখ কোটি টাকার ওপরে এডিপি অনুমোদন হলো। অনুমোদিত বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচীর ২ লাখ ২ হাজার ৭২১ কোটি টাকার মধ্যে অভ্যন্তরীণ উৎস থেকে ১ লাখ ৩০ হাজার ৯২১ কোটি টাকা এবং বৈদেশিক উৎস থেকে ৭১ হাজার ৮০০ কোটি টাকা রয়েছে। আর স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠান বা কর্পোরেশনের ১২ হাজার ৩৯৩ কোটি টাকার মধ্যে অভ্যন্তরীণ উৎস ৭ হাজার ৮২ কোটি টাকা এবং বৈদেশিক উৎস ৫ হাজার ৩১০ কোটি টাকা রয়েছে। সুতরাং মোট ১ হাজার ৫৬৪ প্রকল্পের উন্নয়ন সহায়তাসহ এডিপির সর্বমোট আকার দাঁড়িয়েছে প্রায় ২ লাখ ১৫ হাজার ১১৪ কোটি টাকা।

জানা গেছে, বাংলাদেশের উন্নয়ন রূপকল্প-২০২১, ৭ম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা, জাতিসংঘ ঘোষিত টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যসমূহ (এসডিজি) বিদ্যমান বিভিন্ন নীতিমালার আলোকে অগ্রাধিকার খাতসমূহে পর্যাপ্ত সম্পদ বরাদ্দ প্রদানের মাধ্যমে বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচী প্রণয়ন করা হয়েছে। এছাড়াও উচ্চতর প্রবৃদ্ধি অর্জন, দারিদ্র্য হ্রাস তথা জনগণের জীবনযাত্রার মান উন্নয়ন ইত্যাদিসহ ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মাণ এবং ২০৪১ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে একুশ শতকের উপযোগী একটি উন্নত দেশ করার লক্ষ্য সামনে রেখে প্রতি বছরের ন্যায় এবারও বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচী প্রণয়ন করা হয়। মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, এডিপিতে দারিদ্র্য বিমোচনের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট প্রকল্পসমূহকে অগ্রাধিকার বিবেচনায় রেখে বরাদ্দ দেয়া হয়েছে। বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচীর সফল বাস্তবায়ন দেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি, যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়ন, কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি, শিক্ষা, স্বাস্থ্যসেবার মানোন্নয়ন, খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণ, দারিদ্র্য বিমোচন তথা দেশের সামগ্রিক আর্থ-সামাজিক অবস্থার উন্নয়নে সহায়ক ভূমিকা পালন করে।

⇘সংবাদদাতা: সেবা ডেস্ক
ট্যাগস

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0মন্তব্যসমূহ

খবর/তথ্যের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, সেবা হট নিউজ এর দায়ভার কখনই নেবে না।

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন (0)

#buttons=(Ok, Go it!) #days=(20)

Our website uses cookies to enhance your experience. Know about Cookies
Ok, Go it!
To Top