জহুরুল ইসলাম, বেলকুচি প্রতিনিধি: বাঙ্গালী জিবনে ঋতুরাজ বসন্তের আসে বর্নিল সাজে। বহু কাঙ্খিত বসন্ত জিবনে নিয়ে আসে ফাগুনে হাওয়া। জিবনে এই ধারা কখনও কারও জিবনে বিপর্যয় নিয়ে আসে কেউ তা জানে না। তেমনি ঘটনা ঘটেছে সিরাজগঞ্জের বেলকুচিতে।
দেশের মানুষ যখন বসন্ত উৎসবে। ফাগুনের হাওয়া গাঁ ভাসিয়ে বিভিন্ন পর্যটন কেন্দ্রমুখী হয়ে। ঠিক সেই মুহুর্ত্বে বেলকুচি উপজেলার এক কিশোরী(১৪) স্বীকার হলো প্রেমিক সহ বন্ধুদের ধর্ষনের। ফাগুনের আগুনে যেন জ্বলসে গেল তরুনীর জিবন। নাইম (১৫) নামে স্কুল ছাত্র ও বন্ধুদের ধর্ষনের স্বীকার হলো কিশোরী।
নাইম আহম্মেদ বেলকুচি উপজেলার দৌলতপুর ইউনিয়নের ধূলেরচর গ্রামের মোহাম্মদ আলীর ছেলে ও সগুনা মাধ্যমিক উচ্চ বিদ্যালয়ের ৯ম শ্রেণীর ছাত্র। মোবাইল ফোনের পরিচয়ে প্রেমের নামে ছলনা করে বুধবার সন্ধ্যায় মিথ্যা আস্বাস দিয়ে নাইমের এক আত্মীয় বাড়িতে নিয়ে নাইম সহ আরও ২ বন্ধু মিলে ঐ কিশোরীকে ধর্ষন করে। লোক লজ্জায় কিছু বলতে না পেরে সে মুমুর্ষ অবস্থায় নিজেই হসপিটালে ভর্তি হয়।
আবস্থার অবনতি ঘটলে সে তার পরিবারকে বিষয়টি অবহিত করলে পুলিশকে জানায়।
সোমবার সন্ধ্যায় বেলকুচি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আনোয়ারুল ইসলাম জানান, গ্রেফতারকৃত নাঈমের সাথে মোবাইল ফোনে এক তরুণীর পরিচয় হয়। এক পর্যায়ে তাদের মধ্যে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে।
নাইম আহম্মেদ বেলকুচি উপজেলার দৌলতপুর ইউনিয়নের ধূলেরচর গ্রামের মোহাম্মদ আলীর ছেলে ও সগুনা মাধ্যমিক উচ্চ বিদ্যালয়ের ৯ম শ্রেণীর ছাত্র। মোবাইল ফোনের পরিচয়ে প্রেমের নামে ছলনা করে বুধবার সন্ধ্যায় মিথ্যা আস্বাস দিয়ে নাইমের এক আত্মীয় বাড়িতে নিয়ে নাইম সহ আরও ২ বন্ধু মিলে ঐ কিশোরীকে ধর্ষন করে। লোক লজ্জায় কিছু বলতে না পেরে সে মুমুর্ষ অবস্থায় নিজেই হসপিটালে ভর্তি হয়।
আবস্থার অবনতি ঘটলে সে তার পরিবারকে বিষয়টি অবহিত করলে পুলিশকে জানায়।
সোমবার সন্ধ্যায় বেলকুচি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আনোয়ারুল ইসলাম জানান, গ্রেফতারকৃত নাঈমের সাথে মোবাইল ফোনে এক তরুণীর পরিচয় হয়। এক পর্যায়ে তাদের মধ্যে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে।
গত ১৩ ফেব্রুয়ারী প্রেমিক নাঈম বসন্ত উপলক্ষে বেড়ানোর কথা বলে ডেকে ঐ তরুণীকে ডেকে এক আত্নীয় বাড়িতে নিয়ে যায়। এর পর নাঈম ও তার ২ বন্ধু মিলে তরুণীতে পালাক্রমে ধর্ষন করে পালিয়ে যায়। নিজের সন্মানের কথা বিবেচনা করে কাউকে কিছু না জানিয়ে নিজের পরিবারের সহায়তায় রক্তাক্ত শরীরে সিরাজগঞ্জ বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি হয় ওই তরুনী।
গত ১৬ ফেব্রুয়ারী রাত ১২টার দিকে তরুণীর পরিবারের পক্ষ থেকে বিষয়টি পুলিশকে অবগত করা হয়। শারীরিক ও মানসিকভাবে অসুস্থ তরুণীকে রাতেই হাসপাতালে জিজ্ঞাসাবাদ করা হলে সে কারো পরিচয় সঠিকভাবে বলতে পারে না। তবে বেলকুচি পুলিশ পেয়ে যায় কিছু ক্লু। সেই রহস্যের সূত্র ধরে পুলিশ সুপার টুটুল চক্রবর্তীর নির্দেশে তাদের পরিচয় উদঘাটিত হয়।
১৭ ফেব্রুয়ারী ভোর রাতে বেলকুচি উপজেলার যমুনা নদীর চরাঞ্চলে অভিযান চালিয়ে গ্রেফতার করা হয় প্রেমিক নাঈমকে। গতকাল রবিবার দুপুরে তাকে আদালতে হাজির করা হলে সে নিজের অপরাধ স্বাীকার করে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি প্রদান করে।
⇘সংবাদদাতা: জহুরুল ইসলাম
⇘সংবাদদাতা: জহুরুল ইসলাম
খবর/তথ্যের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, সেবা হট নিউজ এর দায়ভার কখনই নেবে না।