সেবা ডেস্ক: বিজয়ের মাসে আরেকটি জয় দেখলো দেশের জনগণ। দেশের রাজনৈতিক দলগুলোর অংশগ্রহণে অবাধ, নিরপেক্ষ, শন্তিপূর্ণ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে। দেশের জনগণ তাদের মূল্যবান ভোটের মাধ্যমে জয়ী করেছেন তাদের কাণ্ডারীকে।
৩০ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত দেশের জাতীয় সংসদ নির্বাচনের নব নির্বাচিত সদস্যদের শপথ গ্রহণ সম্পন্ন হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনে এই শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়। শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানের শুরুতে শপথ নেন স্পিকার শিরিন শারমিন চৌধুরী। এবারের নির্বাচনেও রংপুর-৬ আসন থেকে নির্বাচিত হয়েছেন তিনি। শপথ গ্রহণের সময় মহাজোটের সব সংসদ সদস্যসহ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা উপস্থিত ছিলেন। স্পিকার শিরিন শারমিন চৌধুরী শপথ বাক্য পাঠ করান এবং প্রত্যেক সংসদ সদস্য শপথ কাগজে স্বাক্ষর করেন।
শপথ অনুষ্ঠানে বিএনপির ৫ ও গণফোরামের ২ জন নির্বাচিত প্রতিনিধিদের কাউকেই দেখা যায়নি। আওয়ামী লীগের ২৯৮ জন সাংসদের মধ্যে ২৯১ জন শপথ নিয়েছেন।
আওয়ামী লীগ কথা দিয়ে কথা রাখে। অর্থাৎ নির্বাচনী ইশতেহার অনুযায়ী তারা দেশ এবং দেশের মানুষের জন্য কাজ করেছে। এজন্য জনগণ আস্থা রেখেছে আওয়ামী লীগের উপর। এই আস্থার জন্যই জনগণ টানা তৃতীয়বারের মতো আওয়ামী লীগকে ভোট দিয়ে জয়যুক্ত করেছে। তৃতীয় বারের মতো জয়যুক্ত হওয়াতে আস্থার সাথে থাকছে জনগণের অনেক প্রত্যাশা।
এর আগের নির্বাচনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ঘোষণা দিয়েছেন রূপকল্প -২১ ও রূপকল্প -৪১ বাস্তবায়নের মাধ্যমে দেশকে মধ্যম আয়ের দেশ এবং উন্নত দেশের কাতারে নিয়ে যাবেন। ইতোমধ্যে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এই রূপকল্প বাস্তবায়নের মাধ্যমে দেশকে নিয়ে গেছেন মধ্যম আয়ের দেশের কাতারে।
২০১৪ সালের নির্বাচনে প্রধানমন্ত্রীর ইশতেহারের মধ্যে প্রধান বিষয়গুলোর মধ্যে দেশকে মধ্যম আয়ের দেশে উন্নীত করা, দেশের প্রবৃদ্ধির হার বৃদ্ধি, দেশের মানুষের মাথা পিছু আয় বৃদ্ধি, দেশের বিদ্যুৎ উৎপাদন বৃদ্ধি, সফল ভাবে জঙ্গিবাদ দমন, আন্তর্জাতিক অঙ্গনে বাংলাদেশকে অনন্য উচ্চতায় নিয়ে যাওয়া, স্বাক্ষরতার হার বৃদ্ধি, দেশের নাগরিক সমস্যা সমাধানের জন্য একাধিক মেগা প্রকল্প বাস্তবায়ন। মেগা প্রকল্পগুলো বাস্তবায়নের মাধ্যমে জনগণের জীবনমান উন্নত করতে সক্ষম হয়েছে আওয়ামী লীগ সরকার।
বর্তমানে নবনির্বাচিত নতুন সরকারের কাছে দেশের মানুষের রয়েছে প্রত্যাশা। দেশের গ্রামগুলোকে আধুনিকায়নের মাধ্যমে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিত করার জন্য উদ্যোগ নিবে আওয়ামী লীগ। নির্বাচনী প্রচারণার সময় গ্রাম হবে শহর এই প্রত্যয় নিয়ে প্রচারণা চালিয়েছে আওয়ামী লীগ। দেশের জনগণ আওয়ামী লীগের নতুন সরকারের অধীনে দেশের প্রতিটি গ্রামে আধুনিক নগর সুবিধা সম্প্রসারণের জন্য অনেক আশা নিয়ে অপেক্ষা করছে।
২০১৪ সালের নির্বাচনকালীন ইশতেহারে প্রধানমন্ত্রী কথা দিয়েছিলেন যে, দেশের তরুণ সমাজকে বেকারত্বের অভিশাপ থেকে মুক্ত করবে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কথা দিয়ে কথা রেখেছেন। দেশ থেকে বেকারত্বের কালো ছায়া দূর করতে কাজ করেছে আওয়ামী লীগ সরকার। ২০১৮ সালে বর্তমান সরকারের কাছে দেশের মানুষের প্রত্যাশা, দেশের বিপুল জনসংখ্যাকে দক্ষ জনশক্তিতে রূপান্তর করে কর্মসংস্থানের নিশ্চয়তা প্রদান করা।
আওয়ামী লীগ দেশ থেকে দুর্নীতির বোঝা দূর করেছে। খালেদা জিয়ার শাসনামলে দেশ দুর্নীতিতে হয়েছিল চ্যাম্পিয়ন। সেই অবস্থা থেকে আওয়ামী লীগ দেশ থেকে দুর্নীতি নির্মূল করেছে। এক পরিসংখ্যানে বলা হয়েছে এশিয়ার দেশগুলোর ভিতরে দুর্নীতির তালিকায় বাংলাদেশের নাম নেই। দেশের সাধারণ জনগণ চায় এই ধারা এই বারও অব্যাহত থাকবে।
দেশের নারীরা ছিল সুবিধা বঞ্চিত। শিক্ষার আলো নারীদের কাছে পৌঁছাত না। বাল্যবিবাহের শিকার হতো তারা। এমনকি শ্বশুর বাড়িতে গিয়েও তাদের সহ্য করতে হতো অমানবিক নির্যাতন। দেশ থেকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মেয়েদের বাল্যবিবাহ দূর করে শিক্ষার আলো ছড়িয়েছে। লিঙ্গ সমতা করে মেয়েরা আজ ঘরে বাইরে সব জায়গায় কাজ করার সুযোগ পাচ্ছে। নারী ও শিশু স্বাস্থ্যের দিক থেকে ঘটেছে উন্নতি। শিশু মৃত্যুর হার আগের থেকে অনেক কমেছে।
দেশের জনগণ আওয়ামী লীগ সরকারের কাছে এই ক্ষমতাকালে যা সব থেকে বেশি প্রত্যাশা করছে তা হলো তা হলো পুষ্টিকর ও নিরাপদ খাদ্যের নিশ্চয়তা। একদল অসাধু ব্যবসায়ী অধিক লাভের আশায় খাদ্য ও খাদ্য উপাদানে ভেজাল, অস্বাস্থ্যকর পণ্য উপাদান মিশাতো। যা পরবর্তীকালে মানুষের স্বাস্থ্যের জন্য চরম ক্ষতির কারণ হয়ে দাঁড়াতো। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী দেশের এই অসাধু ব্যবসায়ীদের শাস্তি প্রদানের বিধান করবে বলে আশা করছে দেশবাসী।
⇘সংবাদদাতা: সেবা ডেস্ক
৩০ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত দেশের জাতীয় সংসদ নির্বাচনের নব নির্বাচিত সদস্যদের শপথ গ্রহণ সম্পন্ন হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনে এই শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়। শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানের শুরুতে শপথ নেন স্পিকার শিরিন শারমিন চৌধুরী। এবারের নির্বাচনেও রংপুর-৬ আসন থেকে নির্বাচিত হয়েছেন তিনি। শপথ গ্রহণের সময় মহাজোটের সব সংসদ সদস্যসহ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা উপস্থিত ছিলেন। স্পিকার শিরিন শারমিন চৌধুরী শপথ বাক্য পাঠ করান এবং প্রত্যেক সংসদ সদস্য শপথ কাগজে স্বাক্ষর করেন।
শপথ অনুষ্ঠানে বিএনপির ৫ ও গণফোরামের ২ জন নির্বাচিত প্রতিনিধিদের কাউকেই দেখা যায়নি। আওয়ামী লীগের ২৯৮ জন সাংসদের মধ্যে ২৯১ জন শপথ নিয়েছেন।
আওয়ামী লীগ কথা দিয়ে কথা রাখে। অর্থাৎ নির্বাচনী ইশতেহার অনুযায়ী তারা দেশ এবং দেশের মানুষের জন্য কাজ করেছে। এজন্য জনগণ আস্থা রেখেছে আওয়ামী লীগের উপর। এই আস্থার জন্যই জনগণ টানা তৃতীয়বারের মতো আওয়ামী লীগকে ভোট দিয়ে জয়যুক্ত করেছে। তৃতীয় বারের মতো জয়যুক্ত হওয়াতে আস্থার সাথে থাকছে জনগণের অনেক প্রত্যাশা।
এর আগের নির্বাচনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ঘোষণা দিয়েছেন রূপকল্প -২১ ও রূপকল্প -৪১ বাস্তবায়নের মাধ্যমে দেশকে মধ্যম আয়ের দেশ এবং উন্নত দেশের কাতারে নিয়ে যাবেন। ইতোমধ্যে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এই রূপকল্প বাস্তবায়নের মাধ্যমে দেশকে নিয়ে গেছেন মধ্যম আয়ের দেশের কাতারে।
২০১৪ সালের নির্বাচনে প্রধানমন্ত্রীর ইশতেহারের মধ্যে প্রধান বিষয়গুলোর মধ্যে দেশকে মধ্যম আয়ের দেশে উন্নীত করা, দেশের প্রবৃদ্ধির হার বৃদ্ধি, দেশের মানুষের মাথা পিছু আয় বৃদ্ধি, দেশের বিদ্যুৎ উৎপাদন বৃদ্ধি, সফল ভাবে জঙ্গিবাদ দমন, আন্তর্জাতিক অঙ্গনে বাংলাদেশকে অনন্য উচ্চতায় নিয়ে যাওয়া, স্বাক্ষরতার হার বৃদ্ধি, দেশের নাগরিক সমস্যা সমাধানের জন্য একাধিক মেগা প্রকল্প বাস্তবায়ন। মেগা প্রকল্পগুলো বাস্তবায়নের মাধ্যমে জনগণের জীবনমান উন্নত করতে সক্ষম হয়েছে আওয়ামী লীগ সরকার।
বর্তমানে নবনির্বাচিত নতুন সরকারের কাছে দেশের মানুষের রয়েছে প্রত্যাশা। দেশের গ্রামগুলোকে আধুনিকায়নের মাধ্যমে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিত করার জন্য উদ্যোগ নিবে আওয়ামী লীগ। নির্বাচনী প্রচারণার সময় গ্রাম হবে শহর এই প্রত্যয় নিয়ে প্রচারণা চালিয়েছে আওয়ামী লীগ। দেশের জনগণ আওয়ামী লীগের নতুন সরকারের অধীনে দেশের প্রতিটি গ্রামে আধুনিক নগর সুবিধা সম্প্রসারণের জন্য অনেক আশা নিয়ে অপেক্ষা করছে।
২০১৪ সালের নির্বাচনকালীন ইশতেহারে প্রধানমন্ত্রী কথা দিয়েছিলেন যে, দেশের তরুণ সমাজকে বেকারত্বের অভিশাপ থেকে মুক্ত করবে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কথা দিয়ে কথা রেখেছেন। দেশ থেকে বেকারত্বের কালো ছায়া দূর করতে কাজ করেছে আওয়ামী লীগ সরকার। ২০১৮ সালে বর্তমান সরকারের কাছে দেশের মানুষের প্রত্যাশা, দেশের বিপুল জনসংখ্যাকে দক্ষ জনশক্তিতে রূপান্তর করে কর্মসংস্থানের নিশ্চয়তা প্রদান করা।
আওয়ামী লীগ দেশ থেকে দুর্নীতির বোঝা দূর করেছে। খালেদা জিয়ার শাসনামলে দেশ দুর্নীতিতে হয়েছিল চ্যাম্পিয়ন। সেই অবস্থা থেকে আওয়ামী লীগ দেশ থেকে দুর্নীতি নির্মূল করেছে। এক পরিসংখ্যানে বলা হয়েছে এশিয়ার দেশগুলোর ভিতরে দুর্নীতির তালিকায় বাংলাদেশের নাম নেই। দেশের সাধারণ জনগণ চায় এই ধারা এই বারও অব্যাহত থাকবে।
দেশের নারীরা ছিল সুবিধা বঞ্চিত। শিক্ষার আলো নারীদের কাছে পৌঁছাত না। বাল্যবিবাহের শিকার হতো তারা। এমনকি শ্বশুর বাড়িতে গিয়েও তাদের সহ্য করতে হতো অমানবিক নির্যাতন। দেশ থেকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মেয়েদের বাল্যবিবাহ দূর করে শিক্ষার আলো ছড়িয়েছে। লিঙ্গ সমতা করে মেয়েরা আজ ঘরে বাইরে সব জায়গায় কাজ করার সুযোগ পাচ্ছে। নারী ও শিশু স্বাস্থ্যের দিক থেকে ঘটেছে উন্নতি। শিশু মৃত্যুর হার আগের থেকে অনেক কমেছে।
দেশের জনগণ আওয়ামী লীগ সরকারের কাছে এই ক্ষমতাকালে যা সব থেকে বেশি প্রত্যাশা করছে তা হলো তা হলো পুষ্টিকর ও নিরাপদ খাদ্যের নিশ্চয়তা। একদল অসাধু ব্যবসায়ী অধিক লাভের আশায় খাদ্য ও খাদ্য উপাদানে ভেজাল, অস্বাস্থ্যকর পণ্য উপাদান মিশাতো। যা পরবর্তীকালে মানুষের স্বাস্থ্যের জন্য চরম ক্ষতির কারণ হয়ে দাঁড়াতো। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী দেশের এই অসাধু ব্যবসায়ীদের শাস্তি প্রদানের বিধান করবে বলে আশা করছে দেশবাসী।
⇘সংবাদদাতা: সেবা ডেস্ক
খবর/তথ্যের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, সেবা হট নিউজ এর দায়ভার কখনই নেবে না।