সেবা ডেস্ক: বন্দর নগরী হিসেবে খ্যাত চট্টগ্রাম। বলা যায় বাংলাদেশের অর্থনৈতিক দিক থেকে চট্টগ্রাম বাংলাদেশের প্রাণকেন্দ্র। দেশের রাজস্ব আয়ের ৮০ শতাংশ হয় চট্টগ্রাম থেকে। আন্তর্জাতিক বাণিজ্যের ৭০ শতাংশ হয় চট্টগ্রাম বন্দর দিয়ে। সুতরাং বলা চলে চট্টগ্রামের উন্নয়ন হলেই উন্নতি হবে বাংলাদেশের। তাই সরকারও চট্টগ্রামের উন্নয়নের প্রতি বিশেষ যত্নশীল।
বিগত দশ বছরে সরকার চট্টগ্রামে অভূতপূর্ব উন্নয়ন সাধন করেছে। ফলে স্থানীয় জনসাধারণও ভীষণ সন্তুষ্ট। উন্নয়নের এ ধারাবাহিকতা রক্ষায় বর্তমানে চট্টগ্রামে সরকারের বড় চারটি উন্নয়ন প্রকল্প দৃশ্যমান। প্রকল্পগুলোর কার্যক্রম এগিয়ে চলছে জোর গতিতে।।
এ প্রকল্পগুলো বাস্তবায়িত হলে সমৃদ্ধি আসবে অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে। জাতীয় অর্থনীতি পাবে নতুন মাত্রা।
এতে কর্মসংস্থান বেড়ে বেকারত্ব হ্রাস পাবে ও সাধারণ নাগরিকেরা এর সরাসরি সুফল ভোগ করবেন বলে সংশ্লিষ্টরা আশা করছেন।
বাস্তবায়নাধীন প্রকল্পগুলো সম্পর্কে অনুসন্ধানে জানা যায়, দেশের বৃহত্তম ইকোনোমিক জোন হচ্ছে চট্টগ্রামের মিরসরাইয়ে। চীনের অর্থায়নে আনোয়ারায় নির্মিত হচ্ছে চীনা ইকোনোমিক জোন।
চট্টগ্রাম বন্দরের পণ্য হ্যান্ডলিংয়ের পরিমাণ বাড়াতে হচ্ছে বে-টার্মিনাল। চট্টগ্রাম নগরের সঙ্গে দক্ষিণাঞ্চলের যোগাযোগে হচ্ছে দেশের প্রথম কর্ণফুলী নদীর তলদেশে টানেল নির্মাণ। এসব প্রকল্প বাস্তবায়ন হলে বাণিজ্যিক রাজধানীর মানুষ নতুন এক চট্টগ্রাম পাবে বলে আশা করছেন সংশ্লিষ্টরা। কাজের সন্ধানে চট্রগ্রামের মানুষের আর বিদেশে বা অন্য জেলায় যেতে হবেনা। বরং বিভিন্ন দেশ ও বাংলাদেশের বিভিন্ন জেলার লোকেদের এখানে কর্মসংস্থান হবে বলে মনে করছেন বিশ্লেষকেরা।
চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের মেয়র আ জ ম নাছির উদ্দিন বলেন, ‘ সরকারের অগ্রাধিকার প্রকল্পের ভিত্তিতে চট্টগ্রামে উন্নয়ন প্রকল্পগুলো ধীরে ধীরে দৃশ্যমান হচ্ছে। এসব প্রকল্প শতভাগ বাস্তবায়ন হলে পুরো চট্টগ্রামের চেহারাই পাল্টে যাবে। তাছাড়া বড় প্রকল্পগুলোর সঙ্গে জাতীয় অর্থনীতির সম্পর্ক ওতপ্রোতভাবে জড়িত।’
খাতিমান অর্থনীতিবিদ ড. মঈনুল ইসলাম বলেন, ‘নির্বাচন পরবর্তী সময় হিসেবে এখন দেশের অবস্থা অত্যন্ত ইতিবাচক। বাংলাদেশ ভালো একটি সময়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। রাজনৈতিক স্থিরতার এই সময়ে অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি অর্জনও সহজ। তাই এখন বড় প্রকল্পগুলোর কাজ দ্রুত বাস্তবায়ন হলে দেশ এগিয়ে যাবে। বিশেষ করে বে-টার্মিনালের কাজ দ্রুত শেষ করা উচিত।’ জুনিয়র চেম্বার ইন্টারন্যাশনাল (জেসিআই) কসমোপলিটন চট্টগ্রাম-এর জেনারেল সেক্রেটারি প্রকৌশলী ইশতিয়াক উর রহমান বলেন, ‘চট্টগ্রামে মিরসরাই ও আনোয়ারা ইকোনোমিক জোন, কর্ণফুলী টানেল এবং বে-টার্মিনাল প্রকল্প বাস্তবায়ন হলে আমরা নতুন এক চট্টগ্রাম পাব।
⇘সংবাদদাতা: সেবা ডেস্ক
বিগত দশ বছরে সরকার চট্টগ্রামে অভূতপূর্ব উন্নয়ন সাধন করেছে। ফলে স্থানীয় জনসাধারণও ভীষণ সন্তুষ্ট। উন্নয়নের এ ধারাবাহিকতা রক্ষায় বর্তমানে চট্টগ্রামে সরকারের বড় চারটি উন্নয়ন প্রকল্প দৃশ্যমান। প্রকল্পগুলোর কার্যক্রম এগিয়ে চলছে জোর গতিতে।।
এ প্রকল্পগুলো বাস্তবায়িত হলে সমৃদ্ধি আসবে অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে। জাতীয় অর্থনীতি পাবে নতুন মাত্রা।
এতে কর্মসংস্থান বেড়ে বেকারত্ব হ্রাস পাবে ও সাধারণ নাগরিকেরা এর সরাসরি সুফল ভোগ করবেন বলে সংশ্লিষ্টরা আশা করছেন।
বাস্তবায়নাধীন প্রকল্পগুলো সম্পর্কে অনুসন্ধানে জানা যায়, দেশের বৃহত্তম ইকোনোমিক জোন হচ্ছে চট্টগ্রামের মিরসরাইয়ে। চীনের অর্থায়নে আনোয়ারায় নির্মিত হচ্ছে চীনা ইকোনোমিক জোন।
চট্টগ্রাম বন্দরের পণ্য হ্যান্ডলিংয়ের পরিমাণ বাড়াতে হচ্ছে বে-টার্মিনাল। চট্টগ্রাম নগরের সঙ্গে দক্ষিণাঞ্চলের যোগাযোগে হচ্ছে দেশের প্রথম কর্ণফুলী নদীর তলদেশে টানেল নির্মাণ। এসব প্রকল্প বাস্তবায়ন হলে বাণিজ্যিক রাজধানীর মানুষ নতুন এক চট্টগ্রাম পাবে বলে আশা করছেন সংশ্লিষ্টরা। কাজের সন্ধানে চট্রগ্রামের মানুষের আর বিদেশে বা অন্য জেলায় যেতে হবেনা। বরং বিভিন্ন দেশ ও বাংলাদেশের বিভিন্ন জেলার লোকেদের এখানে কর্মসংস্থান হবে বলে মনে করছেন বিশ্লেষকেরা।
চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের মেয়র আ জ ম নাছির উদ্দিন বলেন, ‘ সরকারের অগ্রাধিকার প্রকল্পের ভিত্তিতে চট্টগ্রামে উন্নয়ন প্রকল্পগুলো ধীরে ধীরে দৃশ্যমান হচ্ছে। এসব প্রকল্প শতভাগ বাস্তবায়ন হলে পুরো চট্টগ্রামের চেহারাই পাল্টে যাবে। তাছাড়া বড় প্রকল্পগুলোর সঙ্গে জাতীয় অর্থনীতির সম্পর্ক ওতপ্রোতভাবে জড়িত।’
খাতিমান অর্থনীতিবিদ ড. মঈনুল ইসলাম বলেন, ‘নির্বাচন পরবর্তী সময় হিসেবে এখন দেশের অবস্থা অত্যন্ত ইতিবাচক। বাংলাদেশ ভালো একটি সময়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। রাজনৈতিক স্থিরতার এই সময়ে অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি অর্জনও সহজ। তাই এখন বড় প্রকল্পগুলোর কাজ দ্রুত বাস্তবায়ন হলে দেশ এগিয়ে যাবে। বিশেষ করে বে-টার্মিনালের কাজ দ্রুত শেষ করা উচিত।’ জুনিয়র চেম্বার ইন্টারন্যাশনাল (জেসিআই) কসমোপলিটন চট্টগ্রাম-এর জেনারেল সেক্রেটারি প্রকৌশলী ইশতিয়াক উর রহমান বলেন, ‘চট্টগ্রামে মিরসরাই ও আনোয়ারা ইকোনোমিক জোন, কর্ণফুলী টানেল এবং বে-টার্মিনাল প্রকল্প বাস্তবায়ন হলে আমরা নতুন এক চট্টগ্রাম পাব।
⇘সংবাদদাতা: সেবা ডেস্ক
খবর/তথ্যের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, সেবা হট নিউজ এর দায়ভার কখনই নেবে না।