সেবা ডেস্ক: একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন শেষে নব-নির্বাচিতরা ইতোমধ্যেই তাদের শপথ গ্রহণ শেষ করেছে। এখন শুধু থাকছে মন্ত্রিসভা গঠন। কে থাকছেন মন্ত্রিসভায় তা নিয়ে জনমনে উৎকণ্ঠার শেষ নেই। দলের হ্যাট্রিক জয়ের পর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেন মন্ত্রিসভায় চমকের কথা।
এবারের নতুন মন্ত্রিসভার আকারও কিছুটা বাড়তে পারে। আওয়ামী লীগের ২৫৭ এমপি এবার এককভাবেই নির্বাচিত হয়ে সংসদে এসেছেন। এই বিপুলসংখ্যক সংসদ সদস্যদের চাপ এবং সমৃদ্ধ বাংলাদেশ বিনির্মাণের চ্যালেঞ্জকে সামনে রেখেই গতবারের তুলনায় এবারের মন্ত্রিসভার আকার বাড়বে বলে আভাস পাওয়া গেছে।
তবে দলীয়প্রধান শেখ হাসিনার হাতেই সিদ্ধান্ত। তার ইচ্ছার ওপরই নির্ভর করছে মন্ত্রিসভা গঠনের বিষয়টি। শেখ হাসিনার সংবিধান অনুযায়ী সংখ্যাগরিষ্ঠ দলের নেতা হিসেবে ‘কাকে মন্ত্রী করা হবে’, সেটি তিনিই ঠিক করবেন। সে কারণেই তার দিকেই মূলত তাকিয়ে রয়েছেন তৃণমূল নেতারা।
মন্ত্রিসভায় এলাকার প্রতিনিধি থাকলে এলাকার উন্নয়নে সুবিধা হয়। আবার মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীদের কাছে নিজেদের সুখ-দুঃখ তুলে ধরে প্রতিকার পাওয়াটাও সহজ হয় এমনটিই ভাবছেন তৃণমূল নেতারা। আর এ কারণেই তারা মন্ত্রিসভায় নিজ এলাকার প্রতিনিধিদের দেখতে চাইছেন। যারা বিদায়ী মন্ত্রিসভার প্রতিমন্ত্রীর দায়িত্বে ছিলেন, তারা পূর্ণ মন্ত্রী করার পক্ষে দাবি জানিয়েছেন।
এদিকে আগামী সোমবার নতুন মন্ত্রিসভার সদস্যরা শপথ নেবেন। বিকেল সাড়ে ৩টায় বঙ্গভবনে শপথ পাঠ করাবেন রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ। সংবিধান অনুযায়ী প্রধানমন্ত্রীর নিয়োগ ও শপথ পাঠ করানোর এখতিয়ার রাষ্ট্রপ্রধানের, তাই নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে একাদশ জাতীয় সংসদের সংখ্যাগরিষ্ঠ দলের নেতা শেখ হাসিনার শপথও পড়াবেন তিনি।
⇘সংবাদদাতা: সেবা ডেস্ক
এবার আওয়ামী লীগে আছে বেশ কয়েকজন তরুণ নেতা যাদের জনপ্রিয়তাও আকাশচুম্বী। আবার বিগত বছরের মন্ত্রিসভার সফল মন্ত্রীগণ তো থাকছেনই। আওয়ামী লীগের তৃণমূল নেতারা নিজ নিজ এলাকার নির্বাচিত এমপিদের মন্ত্রিসভায় স্থান দেওয়ার দাবি করেছেন। অনেকেই আবার বিভিন্নভাবে যোগাযোগ রাখার চেষ্টাও করছেন দলের নীতিনির্ধারকদের সঙ্গে। এলাকায় মন্ত্রী থাকলে উন্নয়ন দ্রুত হয়- এ বিশ্বাস থেকেই তারা এমন দাবি তুলছেন।
এবারের নতুন মন্ত্রিসভা পুরোনোদের অনেকেই বাদ পড়ার সম্ভাবনা রয়েছে। বার্ধক্য, শারীরিক অসুস্থতা, অদক্ষতা এবং পাঁচটি বছর সঠিকভাবে মন্ত্রণালয় পরিচালনায় ব্যর্থতা ইত্যাদি কারণে পুরোনো মন্ত্রীর অনেকেই বাদ পড়তে পারেন। তারুণ্যনির্ভর চমকের মন্ত্রিসভা আসার সম্ভাবনা থাকায় পুরোনো অনেকেই ছিটকে পড়তে পারেন। নতুন মন্ত্রিসভায় দলের প্রবীণ ও অভিজ্ঞ অধিকাংশ জ্যেষ্ঠ মন্ত্রী এবারও বহাল থাকছেন। প্রবীণের অভিজ্ঞতা ও কিছু নবীনের প্রতিভার সংমিশ্রণ ঘটিয়েই চমক সৃষ্টির নতুন মন্ত্রিসভা দেশবাসীকে উপহার দিতে পারেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
ব্যাপক জনপ্রিয় কয়েকজন তরুণ নেতা এবার প্রথমবারের মতো এমপি হয়ে সংসদে এসেছেন। ক্রিকেট আইকন মাশরাফি বিন মর্তুজা, তরুণ প্রজন্মের ক্রেজ বঙ্গবন্ধু পরিবারের সদস্য শেখ সারহান নাসের তন্ময়, সর্বকনিষ্ঠ এমপি প্রয়াত আবদুল জলিলের পুত্র ব্যারিস্টার নিজাম উদ্দিন জলিল জন এখন নির্বাচিত এমপি। প্রধানমন্ত্রী এদের মধ্যে থেকে উপমন্ত্রী হিসেবে কাউকে স্থান দিয়ে চমক দিতে পারেন বলেও ধারণা করা হচ্ছে।
এবারের নতুন মন্ত্রিসভা পুরোনোদের অনেকেই বাদ পড়ার সম্ভাবনা রয়েছে। বার্ধক্য, শারীরিক অসুস্থতা, অদক্ষতা এবং পাঁচটি বছর সঠিকভাবে মন্ত্রণালয় পরিচালনায় ব্যর্থতা ইত্যাদি কারণে পুরোনো মন্ত্রীর অনেকেই বাদ পড়তে পারেন। তারুণ্যনির্ভর চমকের মন্ত্রিসভা আসার সম্ভাবনা থাকায় পুরোনো অনেকেই ছিটকে পড়তে পারেন। নতুন মন্ত্রিসভায় দলের প্রবীণ ও অভিজ্ঞ অধিকাংশ জ্যেষ্ঠ মন্ত্রী এবারও বহাল থাকছেন। প্রবীণের অভিজ্ঞতা ও কিছু নবীনের প্রতিভার সংমিশ্রণ ঘটিয়েই চমক সৃষ্টির নতুন মন্ত্রিসভা দেশবাসীকে উপহার দিতে পারেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
ব্যাপক জনপ্রিয় কয়েকজন তরুণ নেতা এবার প্রথমবারের মতো এমপি হয়ে সংসদে এসেছেন। ক্রিকেট আইকন মাশরাফি বিন মর্তুজা, তরুণ প্রজন্মের ক্রেজ বঙ্গবন্ধু পরিবারের সদস্য শেখ সারহান নাসের তন্ময়, সর্বকনিষ্ঠ এমপি প্রয়াত আবদুল জলিলের পুত্র ব্যারিস্টার নিজাম উদ্দিন জলিল জন এখন নির্বাচিত এমপি। প্রধানমন্ত্রী এদের মধ্যে থেকে উপমন্ত্রী হিসেবে কাউকে স্থান দিয়ে চমক দিতে পারেন বলেও ধারণা করা হচ্ছে।
এবারের নতুন মন্ত্রিসভার আকারও কিছুটা বাড়তে পারে। আওয়ামী লীগের ২৫৭ এমপি এবার এককভাবেই নির্বাচিত হয়ে সংসদে এসেছেন। এই বিপুলসংখ্যক সংসদ সদস্যদের চাপ এবং সমৃদ্ধ বাংলাদেশ বিনির্মাণের চ্যালেঞ্জকে সামনে রেখেই গতবারের তুলনায় এবারের মন্ত্রিসভার আকার বাড়বে বলে আভাস পাওয়া গেছে।
তবে দলীয়প্রধান শেখ হাসিনার হাতেই সিদ্ধান্ত। তার ইচ্ছার ওপরই নির্ভর করছে মন্ত্রিসভা গঠনের বিষয়টি। শেখ হাসিনার সংবিধান অনুযায়ী সংখ্যাগরিষ্ঠ দলের নেতা হিসেবে ‘কাকে মন্ত্রী করা হবে’, সেটি তিনিই ঠিক করবেন। সে কারণেই তার দিকেই মূলত তাকিয়ে রয়েছেন তৃণমূল নেতারা।
মন্ত্রিসভায় এলাকার প্রতিনিধি থাকলে এলাকার উন্নয়নে সুবিধা হয়। আবার মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীদের কাছে নিজেদের সুখ-দুঃখ তুলে ধরে প্রতিকার পাওয়াটাও সহজ হয় এমনটিই ভাবছেন তৃণমূল নেতারা। আর এ কারণেই তারা মন্ত্রিসভায় নিজ এলাকার প্রতিনিধিদের দেখতে চাইছেন। যারা বিদায়ী মন্ত্রিসভার প্রতিমন্ত্রীর দায়িত্বে ছিলেন, তারা পূর্ণ মন্ত্রী করার পক্ষে দাবি জানিয়েছেন।
এদিকে আগামী সোমবার নতুন মন্ত্রিসভার সদস্যরা শপথ নেবেন। বিকেল সাড়ে ৩টায় বঙ্গভবনে শপথ পাঠ করাবেন রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ। সংবিধান অনুযায়ী প্রধানমন্ত্রীর নিয়োগ ও শপথ পাঠ করানোর এখতিয়ার রাষ্ট্রপ্রধানের, তাই নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে একাদশ জাতীয় সংসদের সংখ্যাগরিষ্ঠ দলের নেতা শেখ হাসিনার শপথও পড়াবেন তিনি।
⇘সংবাদদাতা: সেবা ডেস্ক
খবর/তথ্যের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, সেবা হট নিউজ এর দায়ভার কখনই নেবে না।