লিয়াকত হোসাইন লায়ন,জামালপুর প্রতিনিধি ॥ জামালপুরের ইসলামপুরে উন্নয়নের ধারা অব্যহত রাখতে তৃণমূল নেতাকর্মীদের আবারো ফরিদুল হক খান দুলাল কে নৌকার মাঝি হিসেবে নির্বাচিত করেছেন।
টানা তিনবার ইসলামপুর বাসী ফরিদূল হক খান কে নির্বাচিত করে উন্নয়নের ধারাতে আরো তরান্বিত করার লক্ষে ইসলামপুর বাসী তাকে মন্ত্রী হিসেবে দাবী করেছেন জননন্দিত নেত্রী প্রধান মন্ত্রী শেখ হাসিনার নিকট।
ইসলামপুর বাসীর দাবী একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সহ স্বাধীনতার পর এই আসনে আওয়ামী লীগ ৯বার জয় লাভ করেছে। ইসলামপুর উপজেলাটি আওয়ামী লীগের ঘাটি হিসেবে খ্যাত।
বিগত দিনে এই আসনে বীর মুক্তিয্দ্ধোা রাশেদ মোশার কে ৬বার নির্বাচত হন। ৯৬সালের আওয়ামী লীগ সরকার গঠন করলে বাংলাদেশ সরকার তাকে ভূমি প্রতিন্ত্রী হিসেবে মন্ত্রনালয়ে আসীন করেছিলেন।
দীর্ঘ ১৮বছর পার হলেও এই আসনের মানুষ মন্ত্রীত্বের সাধ ভোগ করতে পারেনি। আওয়ামী লীগের এই ঘাট যাতে উন্নয়নের দ্বার প্রান্তে পৌছতে পারে সেই দৃষ্টি রেখে জননেত্রী শেখ হাসিনার নিকট ইসলামপুর বাসী দাবী জানান।
এলাকাবাসী আরো জানান- ফরিদুল হক খানের আমলে এই আসনে যে উন্নয়ন হয়েছে স্বাধীনতার পর তা নজির বিহীন। উন্নয়নের ধারাবহিকতাকে অব্যহত রাখতে আওয়ামী লীগ ঘাটি হিসেবে খ্যাত আসনি মন্ত্রী পাওয়া সময়ের দাবী।
তারা জানান, বর্তমান এমপি-এ উপজেলায় সকলকে নিয়ে-সন্ত্রাস মাদক বাল্য বিয়ে বন্ধে সরকার প্রধান নেত্রী জননেত্রেীর আর্শিবাদে “শেখ হাসিনা ইন্সটিটিউট অব হেলথ টেকনোলজি” উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সটি ৫০ শয্যায় করণ, ১২টি ইউনিয়নে ৪৭টি কমিউনিটি ক্লিনিক, ৩টি পরিবার কল্যান কেন্দ্র, চরাঞ্চলের আইনশৃংঙ্খলা রক্ষায় দু’টি পুলিশ তদন্ত কেন্দ্র, অসচ্ছল মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের জন্য ঘরবাড়ি ও মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্স ভবন, ৪টি ইউনিয়ন পরিষদ কমপ্লেক্স স্থাপন, ইসলামপুর পৌরসভাকে ২য় শ্রেণীতে উন্নতিকরণ, বানভাসি মানুষের জন্য একাধিক ফ্লাড শেল্টার, নদী ভাঙ্গা ও ভূমিহীনদের জন্য এক ডজন আশ্রয়ণ প্রকল্প, আবাসন, আদর্শ ও গুচ্ছ গ্রাম নির্মাণ করে ব্যাপক প্রসংশা কুরিয়েছেন।
এছাড়া ব্রহ্মপুত্র নদের উপর দু’টি বৃহৎ সেতু ছাড়াও উপজেলায় অসংখ্য ব্রীজ-কালভার্ট নির্মাণ, ১৪৭ কিঃমি রাস্তা উন্নয়ন, ১০৭টি প্রাথমিক বিদ্যালয় ভবন, ১০৬৮ কিঃমি বিদ্যুৎ লাইন সংযোজন, যমুনা ও ব্রহ্মপুত্র নদের তীর সংরক্ষণ, বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধ নির্মাণ, গ্রামীন অবকাঠামো উন্নয়ন টিআর, কাবিখা ও কাবিটা বরাদ্দের শতভাগ কাজ করে অসংখ্য গ্রামীন রাস্তাঘাট নির্মাণ ও মেরামত, ইসলামপুর কলেজে ১১টি বিষয়ে অনার্স ও ৪টি বিষয়ে মাস্টার্স কোর্স চালু করণ, সকল স্কুলে ফিডিং প্রোগ্রাম চালু করণ,ন্যাশনাল সার্ভিস ও একটি বাড়ি একাটি খামার প্রকল্পের মাধ্যমে কয়েক হাজার বেকার যুবক-যুবতীকে বেকারত্বের অভিশাপ থেকে মুক্ত করেছেন। এই ধারাকে অব্যহত রাখতে অসমাপ্ত কাজকে সমাপ্ত করতে, জনগনের জান মালের স্বার্থে আবারো আমরা ফরিদুল হক খান দুলালকে মন্ত্রী হিসাবে দেখতে চাই।
⇘সংবাদদাতা: লিয়াকত হোসাইন লায়ন
টানা তিনবার ইসলামপুর বাসী ফরিদূল হক খান কে নির্বাচিত করে উন্নয়নের ধারাতে আরো তরান্বিত করার লক্ষে ইসলামপুর বাসী তাকে মন্ত্রী হিসেবে দাবী করেছেন জননন্দিত নেত্রী প্রধান মন্ত্রী শেখ হাসিনার নিকট।
ইসলামপুর বাসীর দাবী একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সহ স্বাধীনতার পর এই আসনে আওয়ামী লীগ ৯বার জয় লাভ করেছে। ইসলামপুর উপজেলাটি আওয়ামী লীগের ঘাটি হিসেবে খ্যাত।
বিগত দিনে এই আসনে বীর মুক্তিয্দ্ধোা রাশেদ মোশার কে ৬বার নির্বাচত হন। ৯৬সালের আওয়ামী লীগ সরকার গঠন করলে বাংলাদেশ সরকার তাকে ভূমি প্রতিন্ত্রী হিসেবে মন্ত্রনালয়ে আসীন করেছিলেন।
দীর্ঘ ১৮বছর পার হলেও এই আসনের মানুষ মন্ত্রীত্বের সাধ ভোগ করতে পারেনি। আওয়ামী লীগের এই ঘাট যাতে উন্নয়নের দ্বার প্রান্তে পৌছতে পারে সেই দৃষ্টি রেখে জননেত্রী শেখ হাসিনার নিকট ইসলামপুর বাসী দাবী জানান।
এলাকাবাসী আরো জানান- ফরিদুল হক খানের আমলে এই আসনে যে উন্নয়ন হয়েছে স্বাধীনতার পর তা নজির বিহীন। উন্নয়নের ধারাবহিকতাকে অব্যহত রাখতে আওয়ামী লীগ ঘাটি হিসেবে খ্যাত আসনি মন্ত্রী পাওয়া সময়ের দাবী।
তারা জানান, বর্তমান এমপি-এ উপজেলায় সকলকে নিয়ে-সন্ত্রাস মাদক বাল্য বিয়ে বন্ধে সরকার প্রধান নেত্রী জননেত্রেীর আর্শিবাদে “শেখ হাসিনা ইন্সটিটিউট অব হেলথ টেকনোলজি” উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সটি ৫০ শয্যায় করণ, ১২টি ইউনিয়নে ৪৭টি কমিউনিটি ক্লিনিক, ৩টি পরিবার কল্যান কেন্দ্র, চরাঞ্চলের আইনশৃংঙ্খলা রক্ষায় দু’টি পুলিশ তদন্ত কেন্দ্র, অসচ্ছল মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের জন্য ঘরবাড়ি ও মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্স ভবন, ৪টি ইউনিয়ন পরিষদ কমপ্লেক্স স্থাপন, ইসলামপুর পৌরসভাকে ২য় শ্রেণীতে উন্নতিকরণ, বানভাসি মানুষের জন্য একাধিক ফ্লাড শেল্টার, নদী ভাঙ্গা ও ভূমিহীনদের জন্য এক ডজন আশ্রয়ণ প্রকল্প, আবাসন, আদর্শ ও গুচ্ছ গ্রাম নির্মাণ করে ব্যাপক প্রসংশা কুরিয়েছেন।
এছাড়া ব্রহ্মপুত্র নদের উপর দু’টি বৃহৎ সেতু ছাড়াও উপজেলায় অসংখ্য ব্রীজ-কালভার্ট নির্মাণ, ১৪৭ কিঃমি রাস্তা উন্নয়ন, ১০৭টি প্রাথমিক বিদ্যালয় ভবন, ১০৬৮ কিঃমি বিদ্যুৎ লাইন সংযোজন, যমুনা ও ব্রহ্মপুত্র নদের তীর সংরক্ষণ, বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধ নির্মাণ, গ্রামীন অবকাঠামো উন্নয়ন টিআর, কাবিখা ও কাবিটা বরাদ্দের শতভাগ কাজ করে অসংখ্য গ্রামীন রাস্তাঘাট নির্মাণ ও মেরামত, ইসলামপুর কলেজে ১১টি বিষয়ে অনার্স ও ৪টি বিষয়ে মাস্টার্স কোর্স চালু করণ, সকল স্কুলে ফিডিং প্রোগ্রাম চালু করণ,ন্যাশনাল সার্ভিস ও একটি বাড়ি একাটি খামার প্রকল্পের মাধ্যমে কয়েক হাজার বেকার যুবক-যুবতীকে বেকারত্বের অভিশাপ থেকে মুক্ত করেছেন। এই ধারাকে অব্যহত রাখতে অসমাপ্ত কাজকে সমাপ্ত করতে, জনগনের জান মালের স্বার্থে আবারো আমরা ফরিদুল হক খান দুলালকে মন্ত্রী হিসাবে দেখতে চাই।
⇘সংবাদদাতা: লিয়াকত হোসাইন লায়ন
খবর/তথ্যের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, সেবা হট নিউজ এর দায়ভার কখনই নেবে না।