আনছার আলী, মধুপুর প্রতিনিধি: আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন মহাজোট সরকারের মন্ত্রী পরিষদে এবার জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমানের কনিষ্ট সহচর বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য সাবেক খাদ্য ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনামন্ত্রী টানা ৪ বারের নির্বচিত সংসদ সদস্য ড. মো. আব্দুর রাজ্জাক এমপিকে মন্ত্রী হিসাবে দেখতে চান মধুপুর ও ধনবাড়ীবাসী।
ড. মো. রাজ্জাক এবার নৌকা প্রতীকে প্রায় পৌনে ২ লাখ ভোটের ব্যবধানে বিজয়ী হয়েছেন। অপরদিকে বিএনপি প্রার্থী ধানের শীষ প্রতীক নিয়ে জামানত হারিয়েছেন। টানা ৪র্থ বার বিপুল ভোটে জয়লাভ করায় সাবেক এই মন্ত্রীকে তার নির্বাচনী এলাকা মধুপুর ও ধনবাড়ীর মানুষ আবারো মন্ত্রী সভায় দেখতে চায়।
টাঙ্গাইলের ধনবাড়ী উপজেলার মুশুদ্দি গ্রামে জন্ম নেয়া প্রখ্যাত কৃষি বিজ্ঞানী ড. মো. আব্দুর রাজ্জাক সরকারী চাকুরীতে যোগ দিয়ে বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা কাউন্সিলের প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা হিসাবে অবসর গ্রহণ করে ২০০১ সালে অষ্টম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিপুল ভোটে প্রথম এমপি নির্বাচিন হন। এরপর আর তাকে পেছন ফিরে তাকাতে হয়নি।
টাঙ্গাইলের ধনবাড়ী উপজেলার মুশুদ্দি গ্রামে জন্ম নেয়া প্রখ্যাত কৃষি বিজ্ঞানী ড. মো. আব্দুর রাজ্জাক সরকারী চাকুরীতে যোগ দিয়ে বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা কাউন্সিলের প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা হিসাবে অবসর গ্রহণ করে ২০০১ সালে অষ্টম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিপুল ভোটে প্রথম এমপি নির্বাচিন হন। এরপর আর তাকে পেছন ফিরে তাকাতে হয়নি।
দুঃসময়ের ত্যাগী ও পরিক্ষিত নেতা বর্তমান জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ইস্তেহার প্রণয়ন কমিটির আহবায়ক ড. মো. আব্দুর রাজ্জাক তার রাজনৈতিক দুরদর্শিতা দিয়ে আওয়ামী লীগকে মধুপুর ও ধনবাড়ী তথা টাঙ্গাইলে শক্তিশালী ও সুদৃঢ় ভিত্তির উপর দাড় করিয়ে শক্ত ঘাঁটিতে পরিণত করেছেন। বঙ্গবন্ধুর অবিনাশী আদের্শের সৎ, কর্মঠ ও জনপ্রিয় এ নেতার দুরদর্শিতায় টাঙ্গাইলের সকল জনপ্রতিনিধি এখন আওয়ামী লীগে।
তৃণমূল নেতা-কর্মিদের সুঃখ-দুঃখের ভাগিদার আব্দুর রাজ্জাক এমপি কালক্রমে সবপর্যায়ের নেতা-কর্মিদের আস্তা ও ভরসার প্রতীক এবং শেষ ঠিকানায় পরিণত হয়েছেন। শুধু স্থানীয় রাজনীতিতে নয় জাতীয় রাজনীতিতেও তিনি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে শেখ হাসিনার বিশ্বস্থতা অর্জন করেছেন। আর এ কারণেই তাকে বঙ্গবন্ধু কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবারের আওয়ামী লীগের নির্বাচনী ইস্তেহার প্রণয়ন কমিটির আহবায়কের দায়িত্ব অর্পণ করেছিলেন।
এছাড়া তিনি সততা, নিষ্ঠা ও সফলতার সাথে বিগত দিনে খাদ্য ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা মন্ত্রনালয়ের দায়িত্ব ও বর্তমানে অর্থ মন্ত্রনালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতির দায়িত্ব পালন করছেন। তিনি মধুপুর ও ধনবাড়ী গ্রাম থেকে উপজেলা শহর পর্যন্ত রাস্তা-ঘাট, স্কুল-কলেজ, হাসপাতালসহ অবকাঠামোখাতে ব্যাপক উন্নয়ন করেছেন।
মধুপুর-ধনবাড়ী তথা টাঙ্গাইলের মানুষ তাকে উন্নয়নের রূপকার হিসাবে আখ্যায়িত করেন। দশম সংসদ নির্বাচনেরর পর তাকে মন্ত্রীত্ব না দিলেও তিনি আগের মতই উন্নয়ন কর্মকান্ড অব্যাহত রেখেছেন। তিনি গ্রামে-গ্রামে বিদ্যুৎসহ মধুপুরÑধনবাড়ীতে শতভাগ বিদ্যুতের ব্যবস্থা করেছেন। উন্নয়নের এধারা অব্যাহত রাখতে এলাকাবাসী আবারো তাকে মন্ত্রী সভায় দেখতে পারবেন বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন।
এ ব্যাপারে ধনবাড়ী উপজেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ও পৌর মেয়র খন্দকার মঞ্জুরুল ইসলাম তপন ও দপ্তর সম্পাদক ইকবাল হোসেন তালুকদার বলেন মন্ত্রী হিসাবে দায়িত্ব পালনের জন্য সততা, নিষ্ঠা, যোগ্যতা ও অভিজ্ঞতা সব কিছুই ড. মো. আব্দুর রাজ্জাকের রয়েছে। কাজেই তাকে এলাকাবাসী মন্ত্রী হিসাবে দেখতে চান।
মধুপুর উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি শরিফ আহমেদ নাছির বলেন, তিনি মধুপুর-ধনবাড়ীতেই নয় সারা দেশেই উন্নয়নের ব্যাপক অবদান রেখেছেন। কাজেই জননেত্রী শেখ হাসিনার কাছে মধুপুরবাসীর প্রাণের দাবী ড. রাজ্জাককে যেন মন্ত্রী সভায় স্থান করে দেন।
সাবেক শিক্ষক শমসের আলী মাষ্টার বলেন, সততা, নিষ্ঠা, উন্নয়ন, অগ্রগতি, শিক্ষা, অর্থনীতি, আইন প্রণয়ন সবক্ষেত্রেই ড. রাজ্জাকের জ্ঞান ও অভিজ্ঞতা রয়েছে। কাজেই নতুন মন্ত্রী সভায় তারমত সৎ ও নিষ্ঠাবান রাজনীতিবিদকে যেন জননেত্রী শেখ হাসিনা অন্তর্ভুক্ত করে নেন।
ধনবাড়ী উপজেলা মানবাধিকার বাস্তবায়ন সংস্থার সভাপতি আব্দুল্লাহ আবু এহসান খোকন বলেন, ড. মো. আব্দুর রাজ্জাক রাজনীতিবিদ হিসাবে স্বচ্ছ ও পরিছন্ন। তিনি একাধারে একজন কৃষিবিদ, কৃষি বিজ্ঞানী, মুক্তিযোদ্ধা ও শিক্ষক। বর্তমান মন্ত্রীসভায় বর্ষিয়ান এ রাজনীতিবিদ এর ঠাঁই হলে দেশের মানুষ উপকৃত হবে।
স্থানীয় নেতা-কর্মি-সমর্থকসহ গোটা এলাকাবাসীর প্রাণেরদাবী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবার মন্ত্রী পরিষদের গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রনালয়ের দায়িত্ব দিয়ে ড. মো. আব্দুর রাজ্জাককে যথার্থ মূল্যায়ন করবেন। এ ব্যাপারে ড. মো. আব্দুর রাজ্জাক এমপি বলেন, মন্ত্রী পরিষদে আসলে কারা থাকবে, আর কারা থাকবে না এটা একমাত্র মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনাই জানেন। তবে হতাশ হওয়ার কিছু নেই। শেখ হাসিনা অবশ্যই সততা, নিষ্ঠা ও কাজের মূল্যায়ন করবেন।
⇘সংবাদদাতা: আনছার আলী
এ ব্যাপারে ধনবাড়ী উপজেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ও পৌর মেয়র খন্দকার মঞ্জুরুল ইসলাম তপন ও দপ্তর সম্পাদক ইকবাল হোসেন তালুকদার বলেন মন্ত্রী হিসাবে দায়িত্ব পালনের জন্য সততা, নিষ্ঠা, যোগ্যতা ও অভিজ্ঞতা সব কিছুই ড. মো. আব্দুর রাজ্জাকের রয়েছে। কাজেই তাকে এলাকাবাসী মন্ত্রী হিসাবে দেখতে চান।
মধুপুর উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি শরিফ আহমেদ নাছির বলেন, তিনি মধুপুর-ধনবাড়ীতেই নয় সারা দেশেই উন্নয়নের ব্যাপক অবদান রেখেছেন। কাজেই জননেত্রী শেখ হাসিনার কাছে মধুপুরবাসীর প্রাণের দাবী ড. রাজ্জাককে যেন মন্ত্রী সভায় স্থান করে দেন।
সাবেক শিক্ষক শমসের আলী মাষ্টার বলেন, সততা, নিষ্ঠা, উন্নয়ন, অগ্রগতি, শিক্ষা, অর্থনীতি, আইন প্রণয়ন সবক্ষেত্রেই ড. রাজ্জাকের জ্ঞান ও অভিজ্ঞতা রয়েছে। কাজেই নতুন মন্ত্রী সভায় তারমত সৎ ও নিষ্ঠাবান রাজনীতিবিদকে যেন জননেত্রী শেখ হাসিনা অন্তর্ভুক্ত করে নেন।
ধনবাড়ী উপজেলা মানবাধিকার বাস্তবায়ন সংস্থার সভাপতি আব্দুল্লাহ আবু এহসান খোকন বলেন, ড. মো. আব্দুর রাজ্জাক রাজনীতিবিদ হিসাবে স্বচ্ছ ও পরিছন্ন। তিনি একাধারে একজন কৃষিবিদ, কৃষি বিজ্ঞানী, মুক্তিযোদ্ধা ও শিক্ষক। বর্তমান মন্ত্রীসভায় বর্ষিয়ান এ রাজনীতিবিদ এর ঠাঁই হলে দেশের মানুষ উপকৃত হবে।
স্থানীয় নেতা-কর্মি-সমর্থকসহ গোটা এলাকাবাসীর প্রাণেরদাবী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবার মন্ত্রী পরিষদের গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রনালয়ের দায়িত্ব দিয়ে ড. মো. আব্দুর রাজ্জাককে যথার্থ মূল্যায়ন করবেন। এ ব্যাপারে ড. মো. আব্দুর রাজ্জাক এমপি বলেন, মন্ত্রী পরিষদে আসলে কারা থাকবে, আর কারা থাকবে না এটা একমাত্র মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনাই জানেন। তবে হতাশ হওয়ার কিছু নেই। শেখ হাসিনা অবশ্যই সততা, নিষ্ঠা ও কাজের মূল্যায়ন করবেন।
⇘সংবাদদাতা: আনছার আলী
খবর/তথ্যের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, সেবা হট নিউজ এর দায়ভার কখনই নেবে না।