সেবা ডেস্ক: ওষুধ রপ্তানি করে আয়ের রপ্তানি প্রবৃদ্ধি বেড়েছে ১৬ শতাংশ যা বাংলাদেশের রপ্তানি ক্ষেত্রে এক অনন্য অর্জন। একসময়ের অন্য দেশ থেকে ওষুধ আমদানি করা দেশ এখন সরকারের সরাসরি প্রচেষ্টার ফলসরূপ বাংলাদেশ ওষুধ উৎপাদন এবং রপ্তানিতে বিশ্বের উল্লেখ্যযোগ্য স্থান দখল করে নিচ্ছে।
রপ্তানি আয়ের উদীয়মান খাত ওষুধ শিল্প। সরকারের আন্তরিকতায় এবং পৃষ্ঠপোষকতায় এ শিল্প দিন দিন প্রসার হচ্ছে। যা রপ্তানি আয়ে ভূমিকা রাখছে। সদ্য সমাপ্ত ২০১৭-১৮ অর্থবছরে ওষুধ থেকে রপ্তানি আয় হয়েছে ১০ কোটি ৩৪ লাখ ৬০ হাজার ডলার। এটি আগের বছরের চেয়ে ১৬ দশমিক ০৩ শতাংশ বেশি। টাকার পরিমাণ দাঁড়ায় এক কোটি ৪২ লাখ ডলার। ২০১৬-১৭ অর্থবছরে আয় হয়েছিলো আট কোটি ৯১ লাখ ডলার। রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর (ইপিবি) সর্বশেষ প্রতিবেদনে এ তথ্য জানা গেছে।
বিদায়ী ২০১৭-১৮ অর্থবছরে ওষুধ খাতে রপ্তানির লক্ষ্যমাত্রা ছিল ১০ কোটি মার্কিন ডলার। তবে আয় হয়েছে ১০ কোটি ৩৪ লাখ ৬০ হাজার ডলার। এটি মোট লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ৩ দশমিক ৪৬ শতাংশ। আয় বেশি হয়েছে ৩৪ লাখ ৬০ হাজার ডলার। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, উদীয়মান শিল্পখাত হিসাবে ওষুধ রপ্তানিতে ছাড় দিচ্ছে সরকার। ওষুধ তৈরির কাঁচামাল আমদানি বড় ধরনের শুল্ক ছাড় দেয়া হচ্ছে। আবার রপ্তানিতেও দেয়া হচ্ছে ভ্যাট ছাড়। ফলে ক্রমেই বাড়ছে ওষুধ রপ্তানি আয়।
ওষুধ প্রশাসন অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, ২০১৫ সালের জুলাই থেকে ২০১৬ সালের জুলাই পর্যন্ত ওষুধ রপ্তানি হয়েছে ৮৩৬ কোটি ৮২ লাখ টাকার। এর মধ্যে বেক্সিমকো ফার্মা ১৫৭ কোটি ৫৬ লাখ, ইনসেপ্টা ফার্মা ৮৬ কোটি ৬০ লাখ ও স্কয়ার ফার্মা ৭৬ কোটি ৫৬ লাখ টাকার ওষুধ রপ্তানি করেছে। জানা গেছে, বাংলাদেশের ওষুধ এশিয়া মহাদেশের ৩৭, দক্ষিণ আমেরিকার ২১, আফ্রিকা মহাদেশের ৩৪, উত্তর আমেরিকার চার, ইউরোপের ২৬ ও অস্ট্রেলিয়া মহাদেশের পাঁচটি দেশে নিয়মিত রপ্তানি হচ্ছে।
ওষুধ শিল্পের এই ব্যাপক বিকাশে এক দিকে দেশে আসছে প্রচুর বৈদেশিক মুদ্রা আর দেশেও তৈরি হচ্ছে ব্যাপক পরিমাণে কর্মসংস্থান। এই শিল্প যাতে আরো অনেক দূর এগিয়ে যায় সে লক্ষ্যে সরকার এর পক্ষ থেকে আরো নগদ সহায়তাসহ বিভিন্ন ধরণের প্রণোদনা দেয়া হচ্ছে।
⇘সংবাদদাতা: সেবা ডেস্ক
রপ্তানি আয়ের উদীয়মান খাত ওষুধ শিল্প। সরকারের আন্তরিকতায় এবং পৃষ্ঠপোষকতায় এ শিল্প দিন দিন প্রসার হচ্ছে। যা রপ্তানি আয়ে ভূমিকা রাখছে। সদ্য সমাপ্ত ২০১৭-১৮ অর্থবছরে ওষুধ থেকে রপ্তানি আয় হয়েছে ১০ কোটি ৩৪ লাখ ৬০ হাজার ডলার। এটি আগের বছরের চেয়ে ১৬ দশমিক ০৩ শতাংশ বেশি। টাকার পরিমাণ দাঁড়ায় এক কোটি ৪২ লাখ ডলার। ২০১৬-১৭ অর্থবছরে আয় হয়েছিলো আট কোটি ৯১ লাখ ডলার। রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর (ইপিবি) সর্বশেষ প্রতিবেদনে এ তথ্য জানা গেছে।
বিদায়ী ২০১৭-১৮ অর্থবছরে ওষুধ খাতে রপ্তানির লক্ষ্যমাত্রা ছিল ১০ কোটি মার্কিন ডলার। তবে আয় হয়েছে ১০ কোটি ৩৪ লাখ ৬০ হাজার ডলার। এটি মোট লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ৩ দশমিক ৪৬ শতাংশ। আয় বেশি হয়েছে ৩৪ লাখ ৬০ হাজার ডলার। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, উদীয়মান শিল্পখাত হিসাবে ওষুধ রপ্তানিতে ছাড় দিচ্ছে সরকার। ওষুধ তৈরির কাঁচামাল আমদানি বড় ধরনের শুল্ক ছাড় দেয়া হচ্ছে। আবার রপ্তানিতেও দেয়া হচ্ছে ভ্যাট ছাড়। ফলে ক্রমেই বাড়ছে ওষুধ রপ্তানি আয়।
ওষুধ প্রশাসন অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, ২০১৫ সালের জুলাই থেকে ২০১৬ সালের জুলাই পর্যন্ত ওষুধ রপ্তানি হয়েছে ৮৩৬ কোটি ৮২ লাখ টাকার। এর মধ্যে বেক্সিমকো ফার্মা ১৫৭ কোটি ৫৬ লাখ, ইনসেপ্টা ফার্মা ৮৬ কোটি ৬০ লাখ ও স্কয়ার ফার্মা ৭৬ কোটি ৫৬ লাখ টাকার ওষুধ রপ্তানি করেছে। জানা গেছে, বাংলাদেশের ওষুধ এশিয়া মহাদেশের ৩৭, দক্ষিণ আমেরিকার ২১, আফ্রিকা মহাদেশের ৩৪, উত্তর আমেরিকার চার, ইউরোপের ২৬ ও অস্ট্রেলিয়া মহাদেশের পাঁচটি দেশে নিয়মিত রপ্তানি হচ্ছে।
ওষুধ শিল্পের এই ব্যাপক বিকাশে এক দিকে দেশে আসছে প্রচুর বৈদেশিক মুদ্রা আর দেশেও তৈরি হচ্ছে ব্যাপক পরিমাণে কর্মসংস্থান। এই শিল্প যাতে আরো অনেক দূর এগিয়ে যায় সে লক্ষ্যে সরকার এর পক্ষ থেকে আরো নগদ সহায়তাসহ বিভিন্ন ধরণের প্রণোদনা দেয়া হচ্ছে।
⇘সংবাদদাতা: সেবা ডেস্ক
খবর/তথ্যের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, সেবা হট নিউজ এর দায়ভার কখনই নেবে না।