জামালপুর প্রতিনিধি: জামালপুরের ইসলামপুুর উপজেলা বিএনপি এখন চরম অস্তিত্ব সংকটে পড়েছে। দলীয় কোন্দল , ত্যাগি নেতার অভাব , বাওতাবাজ নেতাদের কারণে চরম সংকটে রয়েছে ইসলামপুর উপজেলা বিএনপি। এতে করে তৃণমূল পর্যায়ের বিএনপি নেতা কর্মীদের মধ্যে চরম হতাশা দেখা দিয়েছে। নির্বাচনের আগে অনেকেই দল ছেড়ে অন্য দলে চলে যাওয়ারও আশঙ্কা করা হচ্ছে।
দলীয় সূত্রে জানা গেছে, ইসলামপুর উপজেলা বিএনপির সভাপতি সাবেক এমপি সুলতান মাহমুদ বাবু দীর্ঘদিন থেকে ঢাকায় থেকে সভাপতির দ্বায়িত্ব পালন করে আসছেন। তিনি ২০০৮সালে বিএনপি থেকে মনোনয়ন নিয়ে ধানের শীষে নির্বাচন করে আওয়ামী লীগের ফরিদূল হক খানের কাছে পরাজয় বরণ করে গুডবাই বলে ইসলামপুর ত্যাগ করেছিলেন। তারপর এই উপজেলায় বিএনপির হাল ধরেন সাবেক ক্যাবিনেট সচিব বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা এ এসএম আঃ হালিম। তিনি তিন বছর এই পদে দ্বায়িত্ব থেকে তিনিও ঢাকা থেকে রাজনীতি নিয়ন্ত্রন করতেন। তার অনুপস্থিত কম থাকায় আস্তে আস্তে তিনি নিয়ন্ত্রন হারিয়ে ফেলেন। পরে আবার গুডবাই বলা সাবেক এমপি আবারো ইসলামপুর এসে দলের মধ্যে গুরুপিং সৃষ্টি করে পুনরায় সভাপতি বনে যান। তিনি বর্তমানে সভাপতি এবং সাধারন সম্পাদকের দ্বায়িত্ব দেন উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান নবী নেওয়াজ খান লোহানী বিপুল। তিনি বিগতদিনে জাতীয় পার্টির অনুসারী ছিলেন। আওয়ামী লীগের ঘাটি হিসেবে খ্যাত এই উপজেলায় আওয়ামী লীগের শক্ত অবস্থানে থাকায় বিএনপি কেন্দ্রীয় কোন কর্মসূচী পালন করতে দেখা যায়নি।
দলীয় সূত্রে জানা গেছে, ইসলামপুর উপজেলা বিএনপির সভাপতি সাবেক এমপি সুলতান মাহমুদ বাবু দীর্ঘদিন থেকে ঢাকায় থেকে সভাপতির দ্বায়িত্ব পালন করে আসছেন। তিনি ২০০৮সালে বিএনপি থেকে মনোনয়ন নিয়ে ধানের শীষে নির্বাচন করে আওয়ামী লীগের ফরিদূল হক খানের কাছে পরাজয় বরণ করে গুডবাই বলে ইসলামপুর ত্যাগ করেছিলেন। তারপর এই উপজেলায় বিএনপির হাল ধরেন সাবেক ক্যাবিনেট সচিব বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা এ এসএম আঃ হালিম। তিনি তিন বছর এই পদে দ্বায়িত্ব থেকে তিনিও ঢাকা থেকে রাজনীতি নিয়ন্ত্রন করতেন। তার অনুপস্থিত কম থাকায় আস্তে আস্তে তিনি নিয়ন্ত্রন হারিয়ে ফেলেন। পরে আবার গুডবাই বলা সাবেক এমপি আবারো ইসলামপুর এসে দলের মধ্যে গুরুপিং সৃষ্টি করে পুনরায় সভাপতি বনে যান। তিনি বর্তমানে সভাপতি এবং সাধারন সম্পাদকের দ্বায়িত্ব দেন উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান নবী নেওয়াজ খান লোহানী বিপুল। তিনি বিগতদিনে জাতীয় পার্টির অনুসারী ছিলেন। আওয়ামী লীগের ঘাটি হিসেবে খ্যাত এই উপজেলায় আওয়ামী লীগের শক্ত অবস্থানে থাকায় বিএনপি কেন্দ্রীয় কোন কর্মসূচী পালন করতে দেখা যায়নি।
এ নিয়ে দলীয় নেতাকর্মীদের ফেসবুকে ঝড় শুনতে দেখাগেছে,তারা লিখছে সুবিধাবাদী সাধারন সম্পাদক জাতীয় পার্টির এজেন্ডা নিয়ে বিএনপি তে এসেছে। তাদের উদ্দ্যেশ্যে বাস্তবায়ন হতে দেওয়া হবেন।
⇘সংবাদদাতা: জামালপুর প্রতিনিধি
⇘সংবাদদাতা: জামালপুর প্রতিনিধি
খবর/তথ্যের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, সেবা হট নিউজ এর দায়ভার কখনই নেবে না।