![]() |
গাছে কলসি বেঁধে পাখিদের নিরাপদ আবাসন |
সেবা ডেস্ক: ‘পাখি-সব করে রব, রাতি পোহাইল’ ছড়াটি এখন বইয়ের পাতায় বিদ্যমান। ছড়ার মতো পাখির শব্দে এখন আর কারো ঘুম ভাঙে না। গাছে গাছে পাখির কলরবও আগের মত শোনা যায় না। সময়ের পরিবর্তন আর জলবায়ুর বিবর্তনে হঠাৎ করেই হারিয়ে যাচ্ছে গ্রামাঞ্চলের পাখিগুলো। আর সেই পাখিগুলো ফিরিয়ে আনতে টাঙ্গাইলের দেলদুয়ার উপজেলার আটিয়া ইউনিয়নের কয়েকজন যুবক নিয়েছেন ব্যতিক্রমী উদ্যোগ। গাছে গাছে মাটির কলস বেঁধে তৈরি করেছেন পাখিদের জন্য নিরাপদ আবাসস্থল।
ইতমধ্যেই তাদের নেয়া এই উদ্যোগে সফলতা দেখা দিয়েছে। গাছে গাছে তাদের বাঁধা ওই কলসগুলোতে বাস করতে শুরু করেছে নানা প্রজাতির দেশীয় পাখি।
যুবকদের নেয়া ব্যতিক্রমী এই উদ্যোগেকে স্বাগত জানিয়েছেন দেলদুয়ার উপজেলা প্রশাসন ও এলাকার সাধারণ মানুষ।
স্থানীয় পাখি প্রেমিকরা বলছেন, আগে যে সকল পাখি আমরা দেখতাম তা এখন আর চোখে পড়ে না। তবে এলাকার যুবকরা পাখি সংরক্ষণের জন্য যে আবাসন তৈরি করেছে তা সবার নজর কেড়েছে। তাদের এ উদ্যোগের কারণে অনেক পাখি আবার ফিরে আসছে। আমরা চাই এ উদ্যোগের ধারাবাহিকতা বজায় থাকুক। পাশাপাশি সরকার তাদের এমন মহৎ কাজে সহায়তার হাত বাড়িয়ে দিক।
পাখির আবাসন তৈরির উদ্যোক্তা তালহা আহমেদ সাজু বলেন, প্রথমে তিনশত কলস গাছে গাছে বেঁধে দেয়ার মাধ্যমে আমাদের উদ্যোগের যাত্রা শুরু হয়। বর্তমানে এক হাজার পাচঁশ কলস ইউনিয়নের বিভিন্ন গাছে লাগানোর প্রক্রিয়া শুরু করেছি। মাত্র কয়েক দিনের ব্যবধানেই চোখে পড়েছে বিলুপ্ত কয়েকটি জাতের পাখি। যেমন দোয়েল, শালিক, চড়াই, টুনটুনি, জালালী কবুতর, ঘুঘু, টগা ইত্যাদি। এসব পাখির কলকাকলিতে ভরে উঠেছে আমাদের গ্রাম।
আটিয়ার যুব সমাজের নেয়া এমন ব্যতিক্রমী উদ্যোগকে স্বাগত জানিয়েছেন আটিয়া ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান সিরাজুল ইসলাম মল্লিক। তিনি বলেন, গ্রামবাংলা থেকে পাখি এখন হারিয়ে যাচ্ছে। যুব সমাজ পাখির নীড় তৈরিতে যে দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে তা সত্যিই প্রশংসনীয়।
উপজেলা প্রাণি সম্পদ কর্মকর্তা ডা. মো. আবদুল মোতালেব বলেন, আটিয়ার কয়েকজন যুবক পাখি সংরক্ষণের যে উদ্যোগে নিয়েছে এটা অত্যন্ত প্রশংসনীয়। আমি তাদের এ উদ্যোগকে সাধুবাদ জানাই। আমাদের বিলুপ্ত প্রায় পাখিগুলো সংরক্ষণের জন্য এধরনের উদ্যোগ সবার দৃষ্টি কাড়বে বলে আশা করছি।
এ প্রসঙ্গে দেলদুয়ার উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সাবিনা ইয়াসমিন বলেন, উপজেলার অনেকের মাঝেই যুবকদের এই উদ্যোগ প্রশংসা পেয়েছে। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা হিসেবে অবশ্যই তাদের উদ্যোগ স্বার্থক করতে সহযোগিতা করব।
ইতমধ্যেই তাদের নেয়া এই উদ্যোগে সফলতা দেখা দিয়েছে। গাছে গাছে তাদের বাঁধা ওই কলসগুলোতে বাস করতে শুরু করেছে নানা প্রজাতির দেশীয় পাখি।
যুবকদের নেয়া ব্যতিক্রমী এই উদ্যোগেকে স্বাগত জানিয়েছেন দেলদুয়ার উপজেলা প্রশাসন ও এলাকার সাধারণ মানুষ।
স্থানীয় পাখি প্রেমিকরা বলছেন, আগে যে সকল পাখি আমরা দেখতাম তা এখন আর চোখে পড়ে না। তবে এলাকার যুবকরা পাখি সংরক্ষণের জন্য যে আবাসন তৈরি করেছে তা সবার নজর কেড়েছে। তাদের এ উদ্যোগের কারণে অনেক পাখি আবার ফিরে আসছে। আমরা চাই এ উদ্যোগের ধারাবাহিকতা বজায় থাকুক। পাশাপাশি সরকার তাদের এমন মহৎ কাজে সহায়তার হাত বাড়িয়ে দিক।
পাখির আবাসন তৈরির উদ্যোক্তা তালহা আহমেদ সাজু বলেন, প্রথমে তিনশত কলস গাছে গাছে বেঁধে দেয়ার মাধ্যমে আমাদের উদ্যোগের যাত্রা শুরু হয়। বর্তমানে এক হাজার পাচঁশ কলস ইউনিয়নের বিভিন্ন গাছে লাগানোর প্রক্রিয়া শুরু করেছি। মাত্র কয়েক দিনের ব্যবধানেই চোখে পড়েছে বিলুপ্ত কয়েকটি জাতের পাখি। যেমন দোয়েল, শালিক, চড়াই, টুনটুনি, জালালী কবুতর, ঘুঘু, টগা ইত্যাদি। এসব পাখির কলকাকলিতে ভরে উঠেছে আমাদের গ্রাম।
আটিয়ার যুব সমাজের নেয়া এমন ব্যতিক্রমী উদ্যোগকে স্বাগত জানিয়েছেন আটিয়া ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান সিরাজুল ইসলাম মল্লিক। তিনি বলেন, গ্রামবাংলা থেকে পাখি এখন হারিয়ে যাচ্ছে। যুব সমাজ পাখির নীড় তৈরিতে যে দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে তা সত্যিই প্রশংসনীয়।
উপজেলা প্রাণি সম্পদ কর্মকর্তা ডা. মো. আবদুল মোতালেব বলেন, আটিয়ার কয়েকজন যুবক পাখি সংরক্ষণের যে উদ্যোগে নিয়েছে এটা অত্যন্ত প্রশংসনীয়। আমি তাদের এ উদ্যোগকে সাধুবাদ জানাই। আমাদের বিলুপ্ত প্রায় পাখিগুলো সংরক্ষণের জন্য এধরনের উদ্যোগ সবার দৃষ্টি কাড়বে বলে আশা করছি।
এ প্রসঙ্গে দেলদুয়ার উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সাবিনা ইয়াসমিন বলেন, উপজেলার অনেকের মাঝেই যুবকদের এই উদ্যোগ প্রশংসা পেয়েছে। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা হিসেবে অবশ্যই তাদের উদ্যোগ স্বার্থক করতে সহযোগিতা করব।
খবর/তথ্যের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, সেবা হট নিউজ এর দায়ভার কখনই নেবে না।