সেবা ডেস্ক: বাংলাদেশের জনসংখ্যার একটি অংশ এখনও গ্রাম নির্ভর। তারা জীবিকার তাগিদে শহরে আসলেও তাদের পূর্ব পুরুষের ভিটেবাড়ি রয়েছে সেই মেঠোপথের পল্লীতে। নগরায়নের যুগে ধীরে ধীরে অবহেলিত হয়ে পরে দেশের ছবির মতো গ্রামগুলোও।
সেই সাথে জীবনযাত্রার মানেও আসে নানা ধরনের পরিবর্তন। কয়েকগুনে বেড়ে যায় দেশের দরিদ্রতার হার। গত ২০০৯ সালে বর্তমান শেখ হাসিনার সরকার ক্ষমতায় আসলে এই দারিদ্রতার লাগাম টেনে ধরতে সক্ষম হয়।
গ্রাম বাংলার সব থেকে বড় সম্পদ তাদের ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প। বিশ্বের কিছু দেশ তাদের ঐতিহ্যবাহী ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্পকে কেন্দ্র করে পৌঁছেছে উন্নতির সর্বোচ্চ চূড়ায়। এর মধ্যে জাপান অন্যতম। বর্তমান সরকার ক্ষমতায় আসার পর সর্ব প্রথম মনোনিবেশ করে দেশের গ্রামবাংলার উন্নয়নের দিকে।
গ্রাম বাংলার সব থেকে বড় সম্পদ তাদের ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প। বিশ্বের কিছু দেশ তাদের ঐতিহ্যবাহী ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্পকে কেন্দ্র করে পৌঁছেছে উন্নতির সর্বোচ্চ চূড়ায়। এর মধ্যে জাপান অন্যতম। বর্তমান সরকার ক্ষমতায় আসার পর সর্ব প্রথম মনোনিবেশ করে দেশের গ্রামবাংলার উন্নয়নের দিকে।
গ্রাম বাংলার উন্নয়নের জন্য গ্রাম থেকে দারিদ্রতা দূর করা সর্ব প্রথম লক্ষ্য ছিল। এই প্রেক্ষিতে সরকার উদ্যোগ নেয় গ্রামের প্রতিটি ঘর একেকটি খামার বানানোর জন্য। যার মাধ্যমে গ্রামের আর্থ সামাজিক উন্নয়নের পাশাপাশি তাদের জীবনযাত্রার মান উন্নয়ন হয়। এরই ধারাবাহিকতায় তৈরী করা হয় সরকারের ‘একটি বাড়ি একটি খামার’ প্রকল্প।
একটি বাড়ি একটি খামার প্রকল্প বাংলাদেশ সরকারের গৃহীত সমবায় সমিতি ভিত্তিক একটি দীর্ঘমেয়াদী সামাজিক পরিকল্পনা। এই প্রকল্পটির আওতায় গ্রামের দরিদ্র পরিবারগুলোকে অর্থনৈতিক ইউনিট হিসেবে তৈরি করার মাধ্যমে গ্রামীণ জনগোষ্ঠীর আর্থ-সামাজিক অবস্থার উন্নয়ন ঘটানোর উদ্যোগ নেয়া হয়েছে।
একটি বাড়ি একটি খামার প্রকল্প বাংলাদেশ সরকারের গৃহীত সমবায় সমিতি ভিত্তিক একটি দীর্ঘমেয়াদী সামাজিক পরিকল্পনা। এই প্রকল্পটির আওতায় গ্রামের দরিদ্র পরিবারগুলোকে অর্থনৈতিক ইউনিট হিসেবে তৈরি করার মাধ্যমে গ্রামীণ জনগোষ্ঠীর আর্থ-সামাজিক অবস্থার উন্নয়ন ঘটানোর উদ্যোগ নেয়া হয়েছে।
এই প্রকল্পটি ২০০৯ সালের জুলাই মাস থেকে ২০১৪ সালের জুন মাস পর্যন্ত নির্ধারণ করা হয়। কিন্তু পরবর্তীতে ২০২০ সাল পর্যন্ত এর মেয়াদকাল বাড়ানো হয় এবং ‘রূপকল্প -২১’ বাস্তবায়নের লক্ষ্যে এই প্রকল্পের মাধ্যমে গ্রামবাংলা দ্রুত উন্নত হচ্ছে। ২০২০ সালের মধ্যে দরিদ্রতার হার ১০ শতাংশে বা তার কমে নামিয়ে আনার জন্য এই প্রকল্প বাস্তবায়ন করা হয়েছে।
এই প্রকল্পটি দেশের ৬৪টি জেলার ৪৯০ উপজেলার ৪,৫০৩টি ইউনিয়নের ৪০,৯৫০টি গ্রামে বাস্তবায়িত হচ্ছে। এই প্রকল্পের বর্তমান মূলধন ৮,০০০ কোটি টাকা এবং গঠিত সমিতির সংখ্যা প্রায় ৪০,০০০। ভবিষ্যতে এর মূলধনের পরিমাণ ২০,০০০ কোটি টাকায় উন্নীত হবে এবং সমিতির সংখ্যা বেড়ে ১ লক্ষ হবে।
বর্তমান সরকারের এই প্রকল্প বাস্তবায়নের মাধ্যমে প্রত্যন্ত অঞ্চলের মানুষও আজ স্বচ্ছল জীবনযাপন করছে।
⇘সংবাদদাতা: সেবা ডেস্ক
এই প্রকল্পটি দেশের ৬৪টি জেলার ৪৯০ উপজেলার ৪,৫০৩টি ইউনিয়নের ৪০,৯৫০টি গ্রামে বাস্তবায়িত হচ্ছে। এই প্রকল্পের বর্তমান মূলধন ৮,০০০ কোটি টাকা এবং গঠিত সমিতির সংখ্যা প্রায় ৪০,০০০। ভবিষ্যতে এর মূলধনের পরিমাণ ২০,০০০ কোটি টাকায় উন্নীত হবে এবং সমিতির সংখ্যা বেড়ে ১ লক্ষ হবে।
বর্তমান সরকারের এই প্রকল্প বাস্তবায়নের মাধ্যমে প্রত্যন্ত অঞ্চলের মানুষও আজ স্বচ্ছল জীবনযাপন করছে।
⇘সংবাদদাতা: সেবা ডেস্ক
খবর/তথ্যের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, সেবা হট নিউজ এর দায়ভার কখনই নেবে না।