বকশীগঞ্জ সংবাদদাতা: জামালপুরের বকশীগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার (ইউএনও) হস্তক্ষেপে বাল্যবিয়ে থেকে রক্ষা পেয়েছে ৫ম শ্রেণির শিক্ষার্থী সুরমা আক্তার (১২) ।
শনিবার সন্ধ্যায় ওই বিয়ে ঠেকিয়ে দেন ইউএনও দেওয়ান মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম। সুরমা আক্তার বকশীগঞ্জ পৌর এলাকার ধুমালী পাড়া গ্রামের শহীদ মিয়ার মেয়ে।
জানা গেছে, ধুমালীপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ৫ম শ্রেণির শিক্ষার্থী ও শহীদ মিয়ার শিশু কন্যা সুরমার আক্তারের সঙ্গে একই উপজেলার নিলক্ষিয়া ইউনিয়নের বিনোদরচর গ্রামের সিরাজুল হকের ছেলে আবদুল হালিমের (২০) এর বিয়ে ঠিক হয় । আগামি সোমবার আনুষ্ঠানিকভাবে সুরমা আক্তারের বিয়ের দিন ধার্য হয়।
এর আগেই গোপন খবরের ভিত্তিতে বকশীগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট দেওয়ান মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম থানা পুলিশ নিয়ে শহীদ মিয়ার বাড়িতে উপস্থিত হলে মেয়ের বাবা বিয়ের দিন তারিখ ধার্যের বিষয়টি স্বীকার করেন।
এ সময় শহীদ মিয়া তার নাবালিকা মেয়েকে ১৮ বছরের আগে বিয়ে না দিতে প্রশাসনের কাছে অঙ্গীকার করেন।
শনিবার সন্ধ্যায় ওই বিয়ে ঠেকিয়ে দেন ইউএনও দেওয়ান মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম। সুরমা আক্তার বকশীগঞ্জ পৌর এলাকার ধুমালী পাড়া গ্রামের শহীদ মিয়ার মেয়ে।
জানা গেছে, ধুমালীপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ৫ম শ্রেণির শিক্ষার্থী ও শহীদ মিয়ার শিশু কন্যা সুরমার আক্তারের সঙ্গে একই উপজেলার নিলক্ষিয়া ইউনিয়নের বিনোদরচর গ্রামের সিরাজুল হকের ছেলে আবদুল হালিমের (২০) এর বিয়ে ঠিক হয় । আগামি সোমবার আনুষ্ঠানিকভাবে সুরমা আক্তারের বিয়ের দিন ধার্য হয়।
এর আগেই গোপন খবরের ভিত্তিতে বকশীগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট দেওয়ান মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম থানা পুলিশ নিয়ে শহীদ মিয়ার বাড়িতে উপস্থিত হলে মেয়ের বাবা বিয়ের দিন তারিখ ধার্যের বিষয়টি স্বীকার করেন।
এ সময় শহীদ মিয়া তার নাবালিকা মেয়েকে ১৮ বছরের আগে বিয়ে না দিতে প্রশাসনের কাছে অঙ্গীকার করেন।