সেবা ডেস্ক: কুষ্টিয়ায় গৃহবধু শাহানারা হত্যা মামলায় স্বামী আতিয়ার রহমান (৩৫) কে ফাঁসির আদেশ দিয়েছে আদালত। ২৬ সেপ্টেম্বর বুধবার বেলা ১২টায় কুষ্টিয়ার জেলা দায়রা ও জজ আদালত (নারী ও শিশু নির্যাতন ট্রাইব্যুনাল) এর বিচারক মুন্সী মো. মশিয়ার রহমান এ রায় দেন। রায় ঘোষণার সময় আসামী আতিয়ার রহমান পলাতক ছিলেন।
সূত্রে জানা যায়, গত ২০০৩ সালে কুষ্টিয়া সদর উপজেলা হররা গ্রামের মরহুম বাদশা মিয়ার মেয়ে শাহানার সাথে পাশের গ্রামের মৃত সোনা শেখের ছেলে আতিয়ার রহমানের সাথে বিয়ে হয়। বিয়ের পর থেকে যৌতুকের দাবিতে আতিয়ার ও তার পরিবার স্ত্রী শাহানারার উপর শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন চালাতো। সর্বশেষ ২০০৬ সালে ২৭ সেপ্টেম্বর রাতে শ্বশুর বাড়িতে থাকা অবস্থায় স্বামী আতিয়ার যৌতুকের ৫০ হাজার টাকা আনার জন্য শাহানার উপর চাপ সৃষ্টি করে। প্রতিবাদ করলে তার স্বামী আতিয়ার ও পরিবারের লোকজন শাহানারাকে শ্বাসরোধ করে হত্যা করে।
ঘটনার পরের দিন কুষ্টিয়া মডেল থানায় গৃহবধূর ভাই মো. মনিরুজ্জামান ওরফে মানিক বাদী হয়ে আতিয়ার রহমান ও তার তিনভাই বজলু, ফজলু ও মেজবারকে আসামী করে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। দীর্ঘ শুনানী শেষে বিচারক দণ্ডবিধির ৩০২ (৩৪) ধারা অনুযায়ী প্রধান আসামী স্বামী আতিয়ারের অনুপস্থিতিতে ফাঁসির আদেশ ও ৫০ হাজার টাকা জরিমানা এবং বাকি আসামীদের বেকসুর খালাসের আদেশ দেন। রাষ্ট্রপক্ষে মামলাটি পরিচালনা করেন কুষ্টিয়া নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আদালতের বিশেষ পিপি এ্যাডভোকেট আকরাম হোসেন দুলাল।
সূত্রে জানা যায়, গত ২০০৩ সালে কুষ্টিয়া সদর উপজেলা হররা গ্রামের মরহুম বাদশা মিয়ার মেয়ে শাহানার সাথে পাশের গ্রামের মৃত সোনা শেখের ছেলে আতিয়ার রহমানের সাথে বিয়ে হয়। বিয়ের পর থেকে যৌতুকের দাবিতে আতিয়ার ও তার পরিবার স্ত্রী শাহানারার উপর শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন চালাতো। সর্বশেষ ২০০৬ সালে ২৭ সেপ্টেম্বর রাতে শ্বশুর বাড়িতে থাকা অবস্থায় স্বামী আতিয়ার যৌতুকের ৫০ হাজার টাকা আনার জন্য শাহানার উপর চাপ সৃষ্টি করে। প্রতিবাদ করলে তার স্বামী আতিয়ার ও পরিবারের লোকজন শাহানারাকে শ্বাসরোধ করে হত্যা করে।
ঘটনার পরের দিন কুষ্টিয়া মডেল থানায় গৃহবধূর ভাই মো. মনিরুজ্জামান ওরফে মানিক বাদী হয়ে আতিয়ার রহমান ও তার তিনভাই বজলু, ফজলু ও মেজবারকে আসামী করে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। দীর্ঘ শুনানী শেষে বিচারক দণ্ডবিধির ৩০২ (৩৪) ধারা অনুযায়ী প্রধান আসামী স্বামী আতিয়ারের অনুপস্থিতিতে ফাঁসির আদেশ ও ৫০ হাজার টাকা জরিমানা এবং বাকি আসামীদের বেকসুর খালাসের আদেশ দেন। রাষ্ট্রপক্ষে মামলাটি পরিচালনা করেন কুষ্টিয়া নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আদালতের বিশেষ পিপি এ্যাডভোকেট আকরাম হোসেন দুলাল।