সেবা ডেস্ক: বাংলাদেশে রাসায়নিক হামলা হতে পারে বলে সতর্কবার্তা দিয়েছে দেশের গোয়েন্দা বিভাগ। এই মর্মে দেশের প্রতিটি জেলা হাসপাতাল ও বিভাগীয় মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালসহ বিশেষায়িত হাসপাতালগুলোতে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের প্রেরিত চিঠি পাঠিয়েছে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়।
বিশেষ একটি সূত্রে জানা গেছে, এ হামলার নেপথ্যের ছক কষছে জঙ্গিগোষ্ঠী। আর অর্থসহায়তা দেয়া হচ্ছে লন্ডন থেকে। সম্প্রতি বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপি ১৭টি নতুন অ্যাকাউন্ট খুলে তাতে অর্থসংস্থান করছে বলে যে খবর প্রকাশ হয়েছিলো, এই হামলায় সেই অর্থই ব্যবহারের পরিকল্পনা করেছে লন্ডনে পলাতক বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারপরসন তারেক রহমান। উদ্দেশ্য- নির্বাচনের আগে সরকারকে জনগণের সামনে বিতর্কিত করা।
কেমিক্যাল অ্যাটাক হলো- কোনো জনবহুল এলাকায় মারাত্মক ক্ষতিকর কেমিক্যাল বাতাসে ছড়িয়ে দেয়া। কেমিক্যাল বাতাসে ছড়িয়ে পড়ার সাথে সাথে সেই এলাকার মানুষ দ্রুত অসুস্থ হয়ে পড়ে। এতে তাদের প্রাণহানীর আশঙ্কা থাকে।
জঙ্গিদের রাসায়নিক হামলার আশঙ্কা বিষয়ে নিরাপত্তা বিশ্লেষক আব্দুর রশীদ বলেন, এ ধরণের হামলা চালানোর আশঙ্কা রয়েছে। কারণ, কোনও প্রতিবেশী দেশের সঙ্গে আমাদের যুদ্ধাবস্থা নেই। সামনে ইলেকশন আছে, দেশে অরাজক পরিস্থিতি তৈরির জন্য অনেকে এ ধরণের ব্যবস্থা বেছে নিতে পারে।
সূত্র বলছে, বিএনপির বিভিন্ন নেতার নামে ১৭টি নতুন অ্যাকাউন্ট খুলে গত পহেলা আগস্ট থেকে ১৩ আগস্টের মধ্যে অর্থাৎ ১৩ দিনে বিভিন্ন ব্যাংকের ১৭টি অ্যাকাউন্টে ৩৪ কোটি ৪২ লাখ টাকা জমা হয়। কে, কীভাবে এবং কী উদ্দেশ্যে টাকাগুলো অ্যাকাউন্টে জমা করছে সে সম্পর্কে ব্যাংক কর্মকর্তারা কোনো তথ্য দিতে পারেনি। এ খবর প্রায় ১০ দিনের মাথায় রাসায়নিক জঙ্গি হামলার আশঙ্কা করা হচ্ছে। এ বিষয়ে অনুসন্ধানে ওই অ্যাকাউন্ট, রাসায়নিক জঙ্গি হামলা এবং লন্ডনে তারেক রহমানের ইন্ধন বিষয়টি বেরিয়ে এসেছে। জানা গেছে দিন যতই গড়াচ্ছে ওই অ্যাকাউন্টগুলোতে টাকার অংক ততই বেড়ে চলেছে। যা একত্রিত করে হুন্ডির মাধ্যমে তারেক রহমানের কাছে পাঠিয়ে দেশি এবং বিদেশি জঙ্গিদের ব্যবহার করা হবে।
তবে যেকোন প্রকার ষড়যন্ত্র রুখে দিতে একযোগে কাজ করে যাচ্ছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী।
বিশেষ একটি সূত্রে জানা গেছে, এ হামলার নেপথ্যের ছক কষছে জঙ্গিগোষ্ঠী। আর অর্থসহায়তা দেয়া হচ্ছে লন্ডন থেকে। সম্প্রতি বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপি ১৭টি নতুন অ্যাকাউন্ট খুলে তাতে অর্থসংস্থান করছে বলে যে খবর প্রকাশ হয়েছিলো, এই হামলায় সেই অর্থই ব্যবহারের পরিকল্পনা করেছে লন্ডনে পলাতক বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারপরসন তারেক রহমান। উদ্দেশ্য- নির্বাচনের আগে সরকারকে জনগণের সামনে বিতর্কিত করা।
কেমিক্যাল অ্যাটাক হলো- কোনো জনবহুল এলাকায় মারাত্মক ক্ষতিকর কেমিক্যাল বাতাসে ছড়িয়ে দেয়া। কেমিক্যাল বাতাসে ছড়িয়ে পড়ার সাথে সাথে সেই এলাকার মানুষ দ্রুত অসুস্থ হয়ে পড়ে। এতে তাদের প্রাণহানীর আশঙ্কা থাকে।
জঙ্গিদের রাসায়নিক হামলার আশঙ্কা বিষয়ে নিরাপত্তা বিশ্লেষক আব্দুর রশীদ বলেন, এ ধরণের হামলা চালানোর আশঙ্কা রয়েছে। কারণ, কোনও প্রতিবেশী দেশের সঙ্গে আমাদের যুদ্ধাবস্থা নেই। সামনে ইলেকশন আছে, দেশে অরাজক পরিস্থিতি তৈরির জন্য অনেকে এ ধরণের ব্যবস্থা বেছে নিতে পারে।
সূত্র বলছে, বিএনপির বিভিন্ন নেতার নামে ১৭টি নতুন অ্যাকাউন্ট খুলে গত পহেলা আগস্ট থেকে ১৩ আগস্টের মধ্যে অর্থাৎ ১৩ দিনে বিভিন্ন ব্যাংকের ১৭টি অ্যাকাউন্টে ৩৪ কোটি ৪২ লাখ টাকা জমা হয়। কে, কীভাবে এবং কী উদ্দেশ্যে টাকাগুলো অ্যাকাউন্টে জমা করছে সে সম্পর্কে ব্যাংক কর্মকর্তারা কোনো তথ্য দিতে পারেনি। এ খবর প্রায় ১০ দিনের মাথায় রাসায়নিক জঙ্গি হামলার আশঙ্কা করা হচ্ছে। এ বিষয়ে অনুসন্ধানে ওই অ্যাকাউন্ট, রাসায়নিক জঙ্গি হামলা এবং লন্ডনে তারেক রহমানের ইন্ধন বিষয়টি বেরিয়ে এসেছে। জানা গেছে দিন যতই গড়াচ্ছে ওই অ্যাকাউন্টগুলোতে টাকার অংক ততই বেড়ে চলেছে। যা একত্রিত করে হুন্ডির মাধ্যমে তারেক রহমানের কাছে পাঠিয়ে দেশি এবং বিদেশি জঙ্গিদের ব্যবহার করা হবে।
তবে যেকোন প্রকার ষড়যন্ত্র রুখে দিতে একযোগে কাজ করে যাচ্ছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী।