বাশঁখালীর বৈলছড়ি ইউনিয়নের চেচুরিয়া গ্রামে জায়গা জমির জের ধরে হামলায় ঘটনায় আহত কয়েকজনের ছবি |
বাঁশখালী(চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি: চট্টগ্রামের বাশঁখালী উপজেলার বৈলছড়ি ইউনিয়নে দীর্ঘদিন ধরে চেচুরিয়া গ্রামে নিরঞ্জন বিশ্বাস ও বাদল চক্রবর্তীর মধ্যে জায়গা জমি নিয়ে বিরোধ চলে আসছে।জায়গা জমির বিরোধের জের ধরে হামলায় ঘটনায় কমপক্ষে ১০/১২ জন আহত হয়েছে।
গত শুক্রবার রাতে সংগঠিত এ ঘটনায় আহতেরা হাসপাতালে ও ব্যক্তিগত ভাবে চিকিৎসা গ্রহন করলেও উভয় পক্ষ একদিকে মামলা অপরদিকে সমঝোতার চেষ্টা করছে বলে জানা গেছে।
জানা যায়, বৈলছড়ি ইউনিয়নের ৭নং ওয়ার্ড়ের চেচুরিয়া গ্রামে নিরঞ্জন বিশ্বাস ও বাদল চক্রবর্তীর মধ্যে জায়গা জমি নিয়ে বিরোধ চলে আসছে। তা নিয়ে আদালতে এবং স্থানীয় ভাবে সমাধা করার জন্য বৈলছড়ি ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মো. কপিল উদ্দিনের কাছে আবেদন করে একটি পক্ষ।
গত বুধবার এ ব্যাপারে বৈঠকে বসার জন্য আসার কথা থাকলেও একটি পক্ষ না আসায় বৈঠক হয়নি। এদিকে বিরোধপুর্ণ জায়গায় এক পক্ষ ঘেরাবেড়া দিলে অপরপক্ষ প্রতিরোধ করতে গিয়ে শুক্রবার রাতে সংঘর্ষে রুপ নেয়। এ সময় উভয় পক্ষের নিরঞ্জন বিশ্বাস(৭৪), মানিক বিশ্বাস(৬৩), অঞ্জনা বিশ্বাস(৪৭), রিনা বিশ্বাস(৫০), ছোটন বিশ্বাস(২১), প্রীতি মজুমদার (৩০), সুজন বিশ্বাস(২৪), বাদল চক্রবর্তী (৭০), লাল বাহাদুর চক্রবর্তী (৪৫), সঞ্জয় চক্রবর্তী (৩০), দিপংকর চক্রবর্তী (৪৪), মিলন চক্রবর্তী (৬৫) সহ আরো কয়েকজন আহত হয়।
ঘটনার ব্যাপারে আহত মানিক বিশ্বাস বলেন, আমাদের জায়গা দখল করার জন্য বহিরাগত লোকজন এনে আমাদের উপর হামলা চালিয়ে মহিলাসহ প্রায় ১০ জনকে আহত করে এবং বর্তমানে নানা ভাবে হুমকি দিয়ে আসছে। এ ঘটনাকে কেন্দ্র করে চরম উত্তেজনা বিরাজ করলে ও এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত থানায় কোন পক্ষ মামলা করেনি বলে জানা যায়।
ঘটনার ব্যাপারে বৈলছড়ি ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মো. কপিল উদ্দিন জায়গা জমির বিরোধের ঘটনায় আমার কাছে বিচারের জন্য আবেদন করলে বুধবার আসার কথা থাকলে ও একটি পক্ষ না আসায় বিচার করা সম্ভব হয়নি।
শুক্রবার রাতে ঘটনার খবর পেয়ে বাশঁখালী থানা পুলিশকে খবর দিলে পুলিশের এস আই বিমল কুমার দাশ এসে আহতদের হাসপাতালে পাঠিয়ে চিকিৎসার ব্যাবস্থা করে। বর্তমানে ও আমি ঐ ওয়ার্ড়ের ইউপি সদস্যকে দায়িত্ব দিয়েছি স্থানীয়ভাবে সমাধা করার একটা ব্যবস্থা করার জন্য।
গত শুক্রবার রাতে সংগঠিত এ ঘটনায় আহতেরা হাসপাতালে ও ব্যক্তিগত ভাবে চিকিৎসা গ্রহন করলেও উভয় পক্ষ একদিকে মামলা অপরদিকে সমঝোতার চেষ্টা করছে বলে জানা গেছে।
জানা যায়, বৈলছড়ি ইউনিয়নের ৭নং ওয়ার্ড়ের চেচুরিয়া গ্রামে নিরঞ্জন বিশ্বাস ও বাদল চক্রবর্তীর মধ্যে জায়গা জমি নিয়ে বিরোধ চলে আসছে। তা নিয়ে আদালতে এবং স্থানীয় ভাবে সমাধা করার জন্য বৈলছড়ি ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মো. কপিল উদ্দিনের কাছে আবেদন করে একটি পক্ষ।
গত বুধবার এ ব্যাপারে বৈঠকে বসার জন্য আসার কথা থাকলেও একটি পক্ষ না আসায় বৈঠক হয়নি। এদিকে বিরোধপুর্ণ জায়গায় এক পক্ষ ঘেরাবেড়া দিলে অপরপক্ষ প্রতিরোধ করতে গিয়ে শুক্রবার রাতে সংঘর্ষে রুপ নেয়। এ সময় উভয় পক্ষের নিরঞ্জন বিশ্বাস(৭৪), মানিক বিশ্বাস(৬৩), অঞ্জনা বিশ্বাস(৪৭), রিনা বিশ্বাস(৫০), ছোটন বিশ্বাস(২১), প্রীতি মজুমদার (৩০), সুজন বিশ্বাস(২৪), বাদল চক্রবর্তী (৭০), লাল বাহাদুর চক্রবর্তী (৪৫), সঞ্জয় চক্রবর্তী (৩০), দিপংকর চক্রবর্তী (৪৪), মিলন চক্রবর্তী (৬৫) সহ আরো কয়েকজন আহত হয়।
ঘটনার ব্যাপারে আহত মানিক বিশ্বাস বলেন, আমাদের জায়গা দখল করার জন্য বহিরাগত লোকজন এনে আমাদের উপর হামলা চালিয়ে মহিলাসহ প্রায় ১০ জনকে আহত করে এবং বর্তমানে নানা ভাবে হুমকি দিয়ে আসছে। এ ঘটনাকে কেন্দ্র করে চরম উত্তেজনা বিরাজ করলে ও এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত থানায় কোন পক্ষ মামলা করেনি বলে জানা যায়।
ঘটনার ব্যাপারে বৈলছড়ি ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মো. কপিল উদ্দিন জায়গা জমির বিরোধের ঘটনায় আমার কাছে বিচারের জন্য আবেদন করলে বুধবার আসার কথা থাকলে ও একটি পক্ষ না আসায় বিচার করা সম্ভব হয়নি।
শুক্রবার রাতে ঘটনার খবর পেয়ে বাশঁখালী থানা পুলিশকে খবর দিলে পুলিশের এস আই বিমল কুমার দাশ এসে আহতদের হাসপাতালে পাঠিয়ে চিকিৎসার ব্যাবস্থা করে। বর্তমানে ও আমি ঐ ওয়ার্ড়ের ইউপি সদস্যকে দায়িত্ব দিয়েছি স্থানীয়ভাবে সমাধা করার একটা ব্যবস্থা করার জন্য।