ডাঃ জি. এম. ক্যাপ্টেন কুড়িগ্রাম প্রতিনিধিঃ কুড়িগ্রামে জাতীয় যুব সংহতি’র জেলা শাখার বর্ধিত সভা অনুষ্ঠিত হয়। গতকাল শুক্রবার কুড়িগ্রাম জাতীয় পার্টির জেলা কার্যালয়ে। উক্ত বর্ধিত সভায় প্রধান অতিথি হিসাবে বক্তব্য রাখেন জাতীয় যুব সংহতির রংপুর বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক মোঃ শান্তি কাদেরী। বিশেষ অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন জাতীয় যুব সংহতি কেন্দ্রীয় কমিটি সদস্য মোঃ জিল্লুর রহমান ও জাতীয় সাইবার পার্টির রংপুর বিভাগীয় প্রধান ও জাতীয় যুব সংহতি সৈয়দপুর জেলা সাধারণ সম্পাদক মোঃ ওবাইদুল রহমান ভুট্টু ।
বর্ধিত সভা পরিচালনা করেন কুড়িগ্রাম জেলা জাতীয় যুব সংহতির সাবেক যুগ্ম আহবায়ক মোঃ মাসুদ রানা ইকবাল । এ সময় বক্তব্য রাখেন জেলা জাতীয় যুব সংহতির সাবেক যুগ্ম আহবায়ক শামীম রহমান রানা, মোঃ আব্দুল হক ও কুড়িগ্রাম জাতীয় পার্টির সদস্য মোঃ শামসুজ্জোহা সাজু চৌধুরী প্রমুখ। উল্লেখ্য বিগত কুড়িগ্রাম জেলা জাতীয় যুব সংহতি আহবায়ক কমিটি কেন্দ্রীয় জাতীয় যুব সংহতি সভাপতি, সাধারণ সম্পাদক স্বাক্ষরিত ৪১ দিনের (যুক্তি ভিত্তিক) কাউন্সিল প্রস্তুতি মুলক একটি কমিটি প্রধান করেন।
কিন্তু উক্ত কমিটির অনেকের উদাশীনতায় সাংগঠনিক কার্য্যক্রম গতি না আসার কাউন্সিল আয়োজন করতে ব্যার্থ হয়। ফলে উক্ত কুড়িগ্রাম জেলা জাতীয় যুব সংহতির কমিটির কর্মীবান্ধব নেতা যুগ্ম আহবায়ক মোঃ মাসুদ রানা ইকবাল কাউন্সিল সকল করতে কর্মীদের নিয়ে যে গণজোয়ার সৃষ্টি করেন তা মুখ থুবড়ে পড়েন। তার প্রভাব দৃষ্টমান। আগামী সংসদ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে জমে উঠেছে নির্বাচনী আমেজ। তাই সময়ের প্রয়োজনে দরকার জাতীয় যুব সংহতির পুনাঙ্গ জেলা শাখা কমিটি।
ফলে আবারো কুড়িগ্রাম জেলা জাতীয় যুব সংহতি ঘুরে দাড়ানোর লক্ষে সাবেক যুগ্ম আহবায়ক মোঃ মাসুদ রানা ইকবালের অনুরোধ রংপুর বিভাগীয় জাতীয় যুব সংহতির সাংগঠিক সম্পাদক মোঃ শান্তি কাদেরী কুড়িগ্রাম শুভগমন করেন এবং কুড়িগ্রাম জাতীয় পার্টির জেলা কার্যালয়ে কুড়িগ্রাম জেলা জাতীয় যুব সংহতির তৃণমুল নেতাকর্মীদের মতামতের ভিত্তিতে পূর্বের ৪১ দিনের চুক্তি ভিত্তিক কমিটি বিলুপ্তি ঘোষণা করেন।
এবং আগামী ৩০ শে সেপ্টেম্বর কাউন্সিলের তারিখ নির্ধারন করেন ও সকলের মতামতের ভিত্তিতে ১৩ সদস্য বিশিষ্ট কাউন্সিল প্রস্তুতি মুলক সমন্নয় কমিটি ঘোষণা করেন। এর আগে বর্ধিত আলোচনা সভায় কুড়িগ্রাম জেলা জাতীয় যুব সংহতির উড়ে এসে জুড়ে বসার মত নবীন একব্যক্তির নাম সভাপতি নাম প্রস্তাপ করায় ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠে বর্ধিত সভায় উপস্থিত তৃণমুলের নেতা কর্মীরা এবং প্রস্তাবকারী জামাল ও লাভলুকে গণধোলাই মুখী হয়ে উঠে এবং ব্যপক রক্তক্ষরী সংঘর্ষ হওয়ার উপক্রম সৃষ্টি হয় । কিন্তু জাতীয় যুব সংহতির রংপুর বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক মোঃ শান্তি কাদেরী শক্ত হস্তক্ষেপে পরিবেশ শান্ত হয়।
বর্ধিত সভা পরিচালনা করেন কুড়িগ্রাম জেলা জাতীয় যুব সংহতির সাবেক যুগ্ম আহবায়ক মোঃ মাসুদ রানা ইকবাল । এ সময় বক্তব্য রাখেন জেলা জাতীয় যুব সংহতির সাবেক যুগ্ম আহবায়ক শামীম রহমান রানা, মোঃ আব্দুল হক ও কুড়িগ্রাম জাতীয় পার্টির সদস্য মোঃ শামসুজ্জোহা সাজু চৌধুরী প্রমুখ। উল্লেখ্য বিগত কুড়িগ্রাম জেলা জাতীয় যুব সংহতি আহবায়ক কমিটি কেন্দ্রীয় জাতীয় যুব সংহতি সভাপতি, সাধারণ সম্পাদক স্বাক্ষরিত ৪১ দিনের (যুক্তি ভিত্তিক) কাউন্সিল প্রস্তুতি মুলক একটি কমিটি প্রধান করেন।
কিন্তু উক্ত কমিটির অনেকের উদাশীনতায় সাংগঠনিক কার্য্যক্রম গতি না আসার কাউন্সিল আয়োজন করতে ব্যার্থ হয়। ফলে উক্ত কুড়িগ্রাম জেলা জাতীয় যুব সংহতির কমিটির কর্মীবান্ধব নেতা যুগ্ম আহবায়ক মোঃ মাসুদ রানা ইকবাল কাউন্সিল সকল করতে কর্মীদের নিয়ে যে গণজোয়ার সৃষ্টি করেন তা মুখ থুবড়ে পড়েন। তার প্রভাব দৃষ্টমান। আগামী সংসদ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে জমে উঠেছে নির্বাচনী আমেজ। তাই সময়ের প্রয়োজনে দরকার জাতীয় যুব সংহতির পুনাঙ্গ জেলা শাখা কমিটি।
ফলে আবারো কুড়িগ্রাম জেলা জাতীয় যুব সংহতি ঘুরে দাড়ানোর লক্ষে সাবেক যুগ্ম আহবায়ক মোঃ মাসুদ রানা ইকবালের অনুরোধ রংপুর বিভাগীয় জাতীয় যুব সংহতির সাংগঠিক সম্পাদক মোঃ শান্তি কাদেরী কুড়িগ্রাম শুভগমন করেন এবং কুড়িগ্রাম জাতীয় পার্টির জেলা কার্যালয়ে কুড়িগ্রাম জেলা জাতীয় যুব সংহতির তৃণমুল নেতাকর্মীদের মতামতের ভিত্তিতে পূর্বের ৪১ দিনের চুক্তি ভিত্তিক কমিটি বিলুপ্তি ঘোষণা করেন।
এবং আগামী ৩০ শে সেপ্টেম্বর কাউন্সিলের তারিখ নির্ধারন করেন ও সকলের মতামতের ভিত্তিতে ১৩ সদস্য বিশিষ্ট কাউন্সিল প্রস্তুতি মুলক সমন্নয় কমিটি ঘোষণা করেন। এর আগে বর্ধিত আলোচনা সভায় কুড়িগ্রাম জেলা জাতীয় যুব সংহতির উড়ে এসে জুড়ে বসার মত নবীন একব্যক্তির নাম সভাপতি নাম প্রস্তাপ করায় ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠে বর্ধিত সভায় উপস্থিত তৃণমুলের নেতা কর্মীরা এবং প্রস্তাবকারী জামাল ও লাভলুকে গণধোলাই মুখী হয়ে উঠে এবং ব্যপক রক্তক্ষরী সংঘর্ষ হওয়ার উপক্রম সৃষ্টি হয় । কিন্তু জাতীয় যুব সংহতির রংপুর বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক মোঃ শান্তি কাদেরী শক্ত হস্তক্ষেপে পরিবেশ শান্ত হয়।