সেবা ডেস্ক: বর্তমান যুগে তথ্য প্রযুক্তির কল্যাণের সাথে অপরাধী চক্রের অপরাধের ধরণও বদলে গেছে। অপরাধীরা তাদের অপরাধ কার্যক্রম বর্তমানে চালাচ্ছে ইন্টারনেটের মাধ্যমে অথবা উন্নত প্রযুক্তি ব্যবহার করে। এসবের মাধ্যমে সাইবার স্পেসে, জঙ্গি, সন্ত্রাসী ও দুর্বৃত্তদের আনাগোনাও বেড়ে গেছে। আর এই অপরাধীদের বলা হয় সাইবার ক্রিমিনাল।
জঙ্গি, সন্ত্রাসীরা সাইবারের মাধ্যমে বিভিন্ন অপরাধ কার্যক্রম করতে বেশ দক্ষ। তাদের এই অপরাধ কার্যক্রম গুড়িয়ে দেয়ার জন্য উন্নত প্রযুক্তির ব্যবহার বাড়ানো হচ্ছে আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর।
প্রচলিত নিয়মের বাহিরে গিয়ে এখন ই-পুলিশিং এ মনোযোগ দিচ্ছে বাংলাদেশ পুলিশ। অনলাইন ভিত্তিক সেবা আরও প্রসারিত করছে পুলিশ বাহিনী। ই -পুলিশিং এর মাধ্যমে কম জনবল অধিক সেবা দেয়।
দেশের ন্যাশনাল ইমার্জেন্সি সার্ভিস কল সেন্টার ৯৯৯ এর মাধ্যমে ক্রাইম ডেটা ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম, সিটিজেন ইনফরমেশন ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম, আইজিপি কমপ্লেইন সেল ও বিডি পুলিশ হেল্প লাইনসহ বেশ কিছু সেবা এই কল সেন্টারের মাধ্যমে ই- সেবা চালু করে।
দেশের ন্যাশনাল ইমার্জেন্সি সার্ভিস কল সেন্টার ৯৯৯ এর মাধ্যমে ক্রাইম ডেটা ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম, সিটিজেন ইনফরমেশন ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম, আইজিপি কমপ্লেইন সেল ও বিডি পুলিশ হেল্প লাইনসহ বেশ কিছু সেবা এই কল সেন্টারের মাধ্যমে ই- সেবা চালু করে।
এসব ই -সেবার গুরুত্বপূর্ণ তথ্যগুলো আগে রাখা হতো আলাদা আলাদাভাবে। বর্তমানে একটি ডেটা সেন্টারে এসব তথ্য রাখার উদ্যোগ নেয়া হয়েছে।
বর্তমানে পুলিশ বাহিনীর একটি ডেটা সেন্টার রয়েছে। যদিও তা প্রয়োজনের তুলনায় অপ্রতুল। ডেটা সেন্টারের স্টোরেজ ক্যাপাসিটি ৬০ টিবি। এই ডেটা সেন্টারের সক্ষতা বাড়িয়ে ৩ পেটাবাইট (পিবি) করা হবে। যার মধ্যে ২ (পিবি) ব্যবহার করা হবে গুরুত্বপূর্ণ সব এপ্লিকেশনের জন্য।
বর্তমানে পুলিশ বাহিনীর একটি ডেটা সেন্টার রয়েছে। যদিও তা প্রয়োজনের তুলনায় অপ্রতুল। ডেটা সেন্টারের স্টোরেজ ক্যাপাসিটি ৬০ টিবি। এই ডেটা সেন্টারের সক্ষতা বাড়িয়ে ৩ পেটাবাইট (পিবি) করা হবে। যার মধ্যে ২ (পিবি) ব্যবহার করা হবে গুরুত্বপূর্ণ সব এপ্লিকেশনের জন্য।
এই প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করার জন্য অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটিতে ( একনেক ) পাশ করেছে। ১৫৪ কোটিরও এর বেশি টাকা ব্যয়ে এই পরিকল্পটি বাস্তবায়ন করা হবে।
এই বছর থেকে ২০২০ সালের ডিসেম্বরের মধ্যে এই প্রকল্পটির কাজ শেষ করার কথা বলা হয়েছে। ডেটা সেন্টারের ক্যাপাসিটি ভবিষ্যতে ৫পিবি করা হবে।
ই পুলিশিং এর মাধ্যমে দেশের নিরাপত্তা ব্যবস্থা আরো জোরদার করা সম্ভব হবে। ই-পুলিশিং এর মাধ্যমে অপরাধ ও অপরাধ বিষয়ক তথ্যসহ অন্যান্য পুলিশি তথ্য এবং আইটি এপ্লিকেশন ও প্রোগ্রামের জন্য কেন্দ্রীয়ভাবে নিয়ন্ত্রিত।
ই পুলিশিং এর মাধ্যমে দেশের নিরাপত্তা ব্যবস্থা আরো জোরদার করা সম্ভব হবে। ই-পুলিশিং এর মাধ্যমে অপরাধ ও অপরাধ বিষয়ক তথ্যসহ অন্যান্য পুলিশি তথ্য এবং আইটি এপ্লিকেশন ও প্রোগ্রামের জন্য কেন্দ্রীয়ভাবে নিয়ন্ত্রিত।
উন্নত দেশের মতো বাংলাদেশের পুলিশ ব্যবস্থাপনায় আনা হচ্ছে পরিবর্তন। এই পরিবর্তনের ফলে উন্নত দেশের সাথে তাল মেলানো সম্ভব হবে। অপরাধী শনাক্তকরণেও আসছে নতুনত্ব। ই-পুলিশিং অনলাইন ভিত্তিক অর্থাৎ সাইবার ক্রিমিনাল শনাক্তকরণেও ভূমিকা রাখবে।