সেবা ডেস্ক: কাল দিন বাদ ৩০ শে জুলাই সোমবার রাজশাহী সিটি কর্পোরেশন নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। আর তার মাত্র ৬ দিন পূর্বে গত মঙ্গলবার নির্বাচনী ইশতেহার পেশ করেন ২০ দলীয় জোটের মেয়র প্রার্থী মোসাদ্দেক হোসেন বুলবুল।
মেয়র প্রার্থী মোসাদ্দেক হোসেন বুলবুল এর ইশতেহার পেশ করতে এত দেরি লাগাতে বহু আগে থেকেই রাজশাহীবাসীর মধ্যে কানাঘুষা চলে আসছিলো।
রাসিক নির্বাচনের সৌজন্য রক্ষার্থেই ইশতেহার পেশ করা হয়েছে বলে মনে করেন নগরবাসী। ১৮ দফা নির্বাচনী ইশতেহারে বুলবুল নগরবাসীর সুযোগ সুবিধার থেকে দলীয় উদ্দেশ্য আদায়ে আন্দোলনের দিকে বেশী গুরুত্ব দিয়েছেন। তার এই ইশতেহারে নগরবাসী চরম হতাশা প্রকাশ করেছেন।
বিএনপি নেত্রী ও চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তির জন্য চলমান আন্দোলনের অংশ হিসেবে তার এই নির্বাচনে অংশ নেয়া। এ থেকে স্পষ্ট প্রতীয়মান হয় যে, মেয়র হয়ে জনগণের সেবা করার বাসনা থেকে এ নির্বাচনে অংশ নেননি বুলবুল।
১১ দফায় কোটাবিরোধী আন্দোলনকারীদের সমর্থন দিয়ে বুলবুল বলেছেন, কোটা আন্দোলন জোরদার করার স্বার্থে কাজ করা হবে। রাজশাহী মহানগরের আবাসিকে বন্ধ থাকা গ্যাস সংযোগ আবারো চালু করতে আন্দোলন গড়ে তোলা হবে।
তার এমন পরিকল্পনা শুনে ভোটারদের প্রশ্ন, একজন মেয়রকে নির্বাচিত করে যদি নিজেদের প্রাপ্য গ্যাস সংযোগ পেতে আন্দোলনে নামতে হয় তাহলে এমন মেয়র দিয়ে কী হবে?
নির্বাচন ইশতেহার পেশ করার সময় মুখে এতবার আন্দোলন শব্দটি উচ্চারণ করেছেন বুলবুল যে, তাতে মনে হয়েছে রাজশাহীর উন্নয়নের ইশতেহার নিয়ে আসেননি, তিনি এসেছেন নিজ দলের আন্দোলনে জনগণকে শরীক করতে।
এমন আন্দোলনের ইশতেহারের পর রাজশাহীবাসীর ধারণা নির্বাচনে বিজয়ী হলে রাজশাহীর উন্নয়নের চেয়ে দলের স্বার্থ সমুন্নত করতে ক্ষমতাকে অপব্যবহার করবেন তিনি।
বুলবুলের ইশতেহারে উন্নয়নের রূপরেখার চাইতে সহিংসতার পরিকল্পনা বেশি থাকায় রাসিকবাসী চরম হতাশ।
মেয়র প্রার্থী মোসাদ্দেক হোসেন বুলবুল এর ইশতেহার পেশ করতে এত দেরি লাগাতে বহু আগে থেকেই রাজশাহীবাসীর মধ্যে কানাঘুষা চলে আসছিলো।
রাসিক নির্বাচনের সৌজন্য রক্ষার্থেই ইশতেহার পেশ করা হয়েছে বলে মনে করেন নগরবাসী। ১৮ দফা নির্বাচনী ইশতেহারে বুলবুল নগরবাসীর সুযোগ সুবিধার থেকে দলীয় উদ্দেশ্য আদায়ে আন্দোলনের দিকে বেশী গুরুত্ব দিয়েছেন। তার এই ইশতেহারে নগরবাসী চরম হতাশা প্রকাশ করেছেন।
বিএনপি নেত্রী ও চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তির জন্য চলমান আন্দোলনের অংশ হিসেবে তার এই নির্বাচনে অংশ নেয়া। এ থেকে স্পষ্ট প্রতীয়মান হয় যে, মেয়র হয়ে জনগণের সেবা করার বাসনা থেকে এ নির্বাচনে অংশ নেননি বুলবুল।
১১ দফায় কোটাবিরোধী আন্দোলনকারীদের সমর্থন দিয়ে বুলবুল বলেছেন, কোটা আন্দোলন জোরদার করার স্বার্থে কাজ করা হবে। রাজশাহী মহানগরের আবাসিকে বন্ধ থাকা গ্যাস সংযোগ আবারো চালু করতে আন্দোলন গড়ে তোলা হবে।
তার এমন পরিকল্পনা শুনে ভোটারদের প্রশ্ন, একজন মেয়রকে নির্বাচিত করে যদি নিজেদের প্রাপ্য গ্যাস সংযোগ পেতে আন্দোলনে নামতে হয় তাহলে এমন মেয়র দিয়ে কী হবে?
নির্বাচন ইশতেহার পেশ করার সময় মুখে এতবার আন্দোলন শব্দটি উচ্চারণ করেছেন বুলবুল যে, তাতে মনে হয়েছে রাজশাহীর উন্নয়নের ইশতেহার নিয়ে আসেননি, তিনি এসেছেন নিজ দলের আন্দোলনে জনগণকে শরীক করতে।
এমন আন্দোলনের ইশতেহারের পর রাজশাহীবাসীর ধারণা নির্বাচনে বিজয়ী হলে রাজশাহীর উন্নয়নের চেয়ে দলের স্বার্থ সমুন্নত করতে ক্ষমতাকে অপব্যবহার করবেন তিনি।
বুলবুলের ইশতেহারে উন্নয়নের রূপরেখার চাইতে সহিংসতার পরিকল্পনা বেশি থাকায় রাসিকবাসী চরম হতাশ।