সেবা ডেস্ক: লন্ডনের স্থানীয় বিএনপি’র একটি কমিটিতে অযোগ্য ও অশিক্ষিত নেতাদের মনোনয়ন দেওয়ায় তারেক জিয়ার কড়া সমালোচনা করলেন দলটির নির্বাহী কমিটির সদস্য অ্যাড. সৈয়দা আসিফা আশরাফি পাপিয়া। সম্প্রতি লন্ডন কমিটিতে পদবঞ্চিত এক নেতার সাথে পাপিয়ার কথপোকথনের ফাঁস হয়ে যাওয়া অডিও রেকর্ডে এসব তথ্য উঠে আসে। এসময় তারেক রহমান রুচিহীন ও রাবিশ বলে উল্লেখ করেন পাপিয়া।
অডিও রেকর্ড মারফত জানা যায়, সম্প্রতি লন্ডনের স্থানীয় একটি কমিটির অনুমোদন দেন লন্ডনে পলাতক বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপি’র ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। টাকার বিনিময়ে দলের নিবেদিত প্রাণ ও পরীক্ষিত নেতাদের উপেক্ষা করে অশিক্ষিত, জনবিচ্ছিন্ন ও অজনপ্রিয় নেতাদের কমিটিতে স্থান দেওয়ায় তারেক রহমানের উপর ক্ষিপ্ত পুরো লন্ডন বিএনপি। জানা যায়, উক্ত কমিটির সভাপতি পঞ্চম শ্রেণী পাশ ও সাধারণ সম্পাদক একটি হোটেলের ম্যানেজার। কিন্তু তারেক রহমানের সামনে প্রতিবাদ করার সাহস কারো নাই। এই বিষয়ে পদবিঞ্চত ওই নেতা পাপিয়াকে নিজের দুঃখের কথা প্রকাশ করেন। উত্তরে পাপিয়া তারেক রহমানকে অশিক্ষিত ও মূর্খ বলে গালিগালাজ করেন।
পাপিয়া বলেন, তারেক রহমান নিজেই মেট্রিক পাশ। তাই মেট্রিক পাশের বাইরে কাউকে পছন্দ করেন না। তারেকের রুচি নষ্ট হয়ে গেছে। তার মাথা নষ্ট হয়ে গেছে। তারেক রহমান একটা রাবিশ। ভাল, ভদ্র ও যোগ্য লোককে পছন্দ করেন না করেন না তিনি। তারেক রহমানের কারণে দল ত্যাগ করারও আভাস দেন পাপিয়া। তারেক রহমান টাকা ছাড়া কিছুই বোঝেন না। তারেক রহমানের কারণেই বিএনপির অধঃপতন হয়েছে বলে স্বীকার করেন পাপিয়া।
এই বিষয়ে বিএনপির এক সিনিয়র নেতা ক্ষোভ নিয়ে বলেন, আসলে কি বলব বলেন? টাকা খেয়ে অযোগ্য ও হাইব্রিড নেতাদের কমিটিতে মনোনয়ন দেওয়া তারেক রহমানের পুরনো অভ্যাস। যোগ্য ও নিবেদিত নেতারা বছরের পর পর অনেক ত্যাগ স্বীকার করে দল করছেন। অথচ তাদের ভাগ্যে জুটছে শুধু মুলা। টাকা দিয়ে দলের নেতা হচ্ছেন অজনপ্রিয়তা ও বিচ্ছিন্নরা। তাই মাঠের রাজনীতিতে বিএনপি নেতা-কর্মীদের দেখা ভার। অর্থাভাবে কমিটিতে জায়গা না পাওয়ায় বিএনপি থেকে মুখ ফিরিয়ে নিচ্ছেন কর্মীরা। দল পাল্টাছেন কর্মীরা। দলে দলে আওয়ামী লীগে যোগ দেওয়া শুরু করেছেন দেশের অনেক নেতা-কর্মীরা। শুধু চাঁদাবাজি করে কি একটা দল চলতে পারে, বলুন?
উল্লেখ্য এর আগে তারেক রহমানকে নিয়ে সত্য মন্তব্য করায় দলীয় নেতা-কর্মীদের চাপের মুখে পড়েন পাপিয়া। তারেক রহমানের অন্যায়ের প্রতিবাদ করায় দল থেকে সাময়িক বহিষ্কারও করা হয় পাপিয়াকে। সারা দেশে পাপিয়ার মত অনেক নেতা-কর্মী রয়েছেন যারা তারেক রহমানের অন্যায়-অবিচারে অতিষ্ঠ। সময় ও সুযোগের অভাবে তারা প্রতিবাদ করতে পারছেন না।
অডিও রেকর্ড মারফত জানা যায়, সম্প্রতি লন্ডনের স্থানীয় একটি কমিটির অনুমোদন দেন লন্ডনে পলাতক বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপি’র ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। টাকার বিনিময়ে দলের নিবেদিত প্রাণ ও পরীক্ষিত নেতাদের উপেক্ষা করে অশিক্ষিত, জনবিচ্ছিন্ন ও অজনপ্রিয় নেতাদের কমিটিতে স্থান দেওয়ায় তারেক রহমানের উপর ক্ষিপ্ত পুরো লন্ডন বিএনপি। জানা যায়, উক্ত কমিটির সভাপতি পঞ্চম শ্রেণী পাশ ও সাধারণ সম্পাদক একটি হোটেলের ম্যানেজার। কিন্তু তারেক রহমানের সামনে প্রতিবাদ করার সাহস কারো নাই। এই বিষয়ে পদবিঞ্চত ওই নেতা পাপিয়াকে নিজের দুঃখের কথা প্রকাশ করেন। উত্তরে পাপিয়া তারেক রহমানকে অশিক্ষিত ও মূর্খ বলে গালিগালাজ করেন।
পাপিয়া বলেন, তারেক রহমান নিজেই মেট্রিক পাশ। তাই মেট্রিক পাশের বাইরে কাউকে পছন্দ করেন না। তারেকের রুচি নষ্ট হয়ে গেছে। তার মাথা নষ্ট হয়ে গেছে। তারেক রহমান একটা রাবিশ। ভাল, ভদ্র ও যোগ্য লোককে পছন্দ করেন না করেন না তিনি। তারেক রহমানের কারণে দল ত্যাগ করারও আভাস দেন পাপিয়া। তারেক রহমান টাকা ছাড়া কিছুই বোঝেন না। তারেক রহমানের কারণেই বিএনপির অধঃপতন হয়েছে বলে স্বীকার করেন পাপিয়া।
এই বিষয়ে বিএনপির এক সিনিয়র নেতা ক্ষোভ নিয়ে বলেন, আসলে কি বলব বলেন? টাকা খেয়ে অযোগ্য ও হাইব্রিড নেতাদের কমিটিতে মনোনয়ন দেওয়া তারেক রহমানের পুরনো অভ্যাস। যোগ্য ও নিবেদিত নেতারা বছরের পর পর অনেক ত্যাগ স্বীকার করে দল করছেন। অথচ তাদের ভাগ্যে জুটছে শুধু মুলা। টাকা দিয়ে দলের নেতা হচ্ছেন অজনপ্রিয়তা ও বিচ্ছিন্নরা। তাই মাঠের রাজনীতিতে বিএনপি নেতা-কর্মীদের দেখা ভার। অর্থাভাবে কমিটিতে জায়গা না পাওয়ায় বিএনপি থেকে মুখ ফিরিয়ে নিচ্ছেন কর্মীরা। দল পাল্টাছেন কর্মীরা। দলে দলে আওয়ামী লীগে যোগ দেওয়া শুরু করেছেন দেশের অনেক নেতা-কর্মীরা। শুধু চাঁদাবাজি করে কি একটা দল চলতে পারে, বলুন?
উল্লেখ্য এর আগে তারেক রহমানকে নিয়ে সত্য মন্তব্য করায় দলীয় নেতা-কর্মীদের চাপের মুখে পড়েন পাপিয়া। তারেক রহমানের অন্যায়ের প্রতিবাদ করায় দল থেকে সাময়িক বহিষ্কারও করা হয় পাপিয়াকে। সারা দেশে পাপিয়ার মত অনেক নেতা-কর্মী রয়েছেন যারা তারেক রহমানের অন্যায়-অবিচারে অতিষ্ঠ। সময় ও সুযোগের অভাবে তারা প্রতিবাদ করতে পারছেন না।