সেবা ডেস্ক: কিছুদিন পরপর বিএনপি’র নেত্রী ও চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তির নামে ১০-১২ তৃণমূল নেতার সহযোগে বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রিজভীর বিক্ষোভ মিছিল নানাভাবে সমালোচিত হচ্ছে। বলা হচ্ছে, বিক্ষোভ মিছিলের নামে রিজভীর এই নামমাত্র তৎপরতা নাটকীয়তাকেও হার মানায়।
প্রসঙ্গত, ১লা জুলাই ভোরে বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম-মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী ১০-১২ জন তৃনমূল পর্যায়ের নেতা কর্মীদের নিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার অবিলম্বে নিঃশর্ত মুক্তি ও সুচিকিৎসার দাবিতে রাজধানীতে বিক্ষোভ-মিছিল করে। তাদের এই বিক্ষোভ-মিছিলটি বনানী বাজার থেকে শুরু হয়ে কোনমতে দৌঁড়ঝাপ দিয়ে গুলশান ১ নম্বর গোল চত্বরে গিয়ে শেষ হয়।
এর আগেও গত ১০ মার্চ বিএনপির নয়াপল্টন কার্যালয়ের সামনে থেকে কাক ডাকা ভোরে যখন নগরবাসি ঘুম থেকে উঠেনি, তখন রিজভী ১০ থেকে ১৫ জনের নেতাকর্মীর একটি মিছিল নিয়ে বেশ কিছুদূর এগোনোর পরে সূর্য্য ওঠার আগেই আবার দলীয় কার্যালয়ে ঢুকে বিতর্কের সৃষ্টি করেন।
মিছিল শেষে রিজভী বলেন, সকালে আমরা বিক্ষোভ-মিছিল করেছি। তবে এটা পূর্বঘোষিত কোনো কর্মসূচি নয়। চেয়ারপারসনের মুক্তির জন্য যেকোন সময় যেকোন স্থানে বিক্ষোভ করতে পারি। এতে কর্মসূচির প্রয়োজন হয় না।
রিজভীর এমন বক্তব্য সাধারণ মানুষের কাছে হাসি-তামাশার খোরাক হয়ে দাঁড়িয়েছে। অনেকেই একে বিক্ষোভ মিছিল না বলে সকালের শরীরচর্চা বলে ঠাট্টা করছেন। এ নিয়ে আলমগীর নামে এক অটোরিকশা চালক বলেন, রিজভী সাহেবের বিক্ষোভ দেখে মনে হচ্ছে, মিছিল তো নয় যেন কয়েকজন লোক মিয়ে সকালে ব্যায়াম করতে বের হয়েছে। কার্যালয়ে বসে বসে রিজভী সাহেবের শরীরে জং পড়ে গেছে। তাই জং ছাড়াতে বিক্ষোভ মিছিলের নামে কাকডাকা ভোরে কয়েকজন মিলে একটু শরীরচর্চা করে নিলেন।
রিজভীর নেতৃত্বে মিছিল প্রসঙ্গে একজন সাধারণ পথচারী বলেন, রিজভী সাহেব তো সারাক্ষণ কার্যালয়ের মধ্যে থাকেন। সেখানেই খাবার খান আবার ওখানেই ঘুমান। তিনি যে বিএনপির একজন সিনিয়র পর্যায়ের নেতা সেটা মানুষ যাতে ভুলে না যায় তার জন্য মাঝে মাঝে বিক্ষোভ মিছিলের নামে এমন পাগলামি করে থাকেন। বিএনপি আর কত নাটক সাধারণ জনগণ সহ্য করবে। দিনের পর দিন তাদের এমন নাটক দেখতে দেখতে আমরা বিরক্ত ও তিক্ত হয়ে যাচ্ছি।
প্রসঙ্গত, ১লা জুলাই ভোরে বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম-মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী ১০-১২ জন তৃনমূল পর্যায়ের নেতা কর্মীদের নিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার অবিলম্বে নিঃশর্ত মুক্তি ও সুচিকিৎসার দাবিতে রাজধানীতে বিক্ষোভ-মিছিল করে। তাদের এই বিক্ষোভ-মিছিলটি বনানী বাজার থেকে শুরু হয়ে কোনমতে দৌঁড়ঝাপ দিয়ে গুলশান ১ নম্বর গোল চত্বরে গিয়ে শেষ হয়।
এর আগেও গত ১০ মার্চ বিএনপির নয়াপল্টন কার্যালয়ের সামনে থেকে কাক ডাকা ভোরে যখন নগরবাসি ঘুম থেকে উঠেনি, তখন রিজভী ১০ থেকে ১৫ জনের নেতাকর্মীর একটি মিছিল নিয়ে বেশ কিছুদূর এগোনোর পরে সূর্য্য ওঠার আগেই আবার দলীয় কার্যালয়ে ঢুকে বিতর্কের সৃষ্টি করেন।
মিছিল শেষে রিজভী বলেন, সকালে আমরা বিক্ষোভ-মিছিল করেছি। তবে এটা পূর্বঘোষিত কোনো কর্মসূচি নয়। চেয়ারপারসনের মুক্তির জন্য যেকোন সময় যেকোন স্থানে বিক্ষোভ করতে পারি। এতে কর্মসূচির প্রয়োজন হয় না।
রিজভীর এমন বক্তব্য সাধারণ মানুষের কাছে হাসি-তামাশার খোরাক হয়ে দাঁড়িয়েছে। অনেকেই একে বিক্ষোভ মিছিল না বলে সকালের শরীরচর্চা বলে ঠাট্টা করছেন। এ নিয়ে আলমগীর নামে এক অটোরিকশা চালক বলেন, রিজভী সাহেবের বিক্ষোভ দেখে মনে হচ্ছে, মিছিল তো নয় যেন কয়েকজন লোক মিয়ে সকালে ব্যায়াম করতে বের হয়েছে। কার্যালয়ে বসে বসে রিজভী সাহেবের শরীরে জং পড়ে গেছে। তাই জং ছাড়াতে বিক্ষোভ মিছিলের নামে কাকডাকা ভোরে কয়েকজন মিলে একটু শরীরচর্চা করে নিলেন।
রিজভীর নেতৃত্বে মিছিল প্রসঙ্গে একজন সাধারণ পথচারী বলেন, রিজভী সাহেব তো সারাক্ষণ কার্যালয়ের মধ্যে থাকেন। সেখানেই খাবার খান আবার ওখানেই ঘুমান। তিনি যে বিএনপির একজন সিনিয়র পর্যায়ের নেতা সেটা মানুষ যাতে ভুলে না যায় তার জন্য মাঝে মাঝে বিক্ষোভ মিছিলের নামে এমন পাগলামি করে থাকেন। বিএনপি আর কত নাটক সাধারণ জনগণ সহ্য করবে। দিনের পর দিন তাদের এমন নাটক দেখতে দেখতে আমরা বিরক্ত ও তিক্ত হয়ে যাচ্ছি।