অাইনী সচেতনতায় এ্যামবিশনের কলেজ ক্যাম্পেইনে বক্তব্য রাখছেন কলেজের অধ্যক্ষ মো. ইদ্রিস |
শিব্বির আহমদ রানা, বাঁশখালী (চট্টগ্রাম): "এসো আইন জানি, আইন মানি অপরাধ মুক্ত বাংলাদেশ গড়ি" এই শ্লোগানের আলোকে স্বেচ্ছাসেবী ও শিক্ষামূলক সংগঠন এ্যামবিশনের ধারাবাহিক কলেজ ক্যাম্পেইনের অংশ হিসেবে চট্টগ্রামের বাঁশখালী উপজেলার পৌরসদরে অবস্থিত আলাওল কলেজ মিলনায়তনে কলেজ অধ্যক্ষ প্রফেসর মো. ইদ্রিস এর সভাপতিত্বে পাঁচশতাধিক শিক্ষার্থীদেরকে আইনি সচেতনতা ও উচ্চশিক্ষা বিষয়ক ক্যাম্পেইনের মধ্য দিয়ে এ্যামবিশনের কলেজ ক্যাম্পেইনের দ্বিতীয় রাউন্ড শেষ হয়েছে।
ক্যাম্পেইনে বক্তারা বলেন, আমরা অনেক সময় অনলাইন হ্যারেজমেন্টরে শিকার হই। কিংবা মাদকের ধ্বংসাত্মক আক্রমণের শিকার হচ্ছে আমাদের সমাজ। প্রতিনিয়ত যৌতুকের কারণে নির্যাতনের শিকার হচ্ছে আমাদের সমাজের অবিচ্ছেদ্য অংশ নারী জাতী। বৈবাহিক জিবনে নানা নির্যাতনের শিকার হচ্ছে নারীরা। কিভাবে, কখন, কোথায় তারা তাদের অধিকারের কথা তুলবে তা অনেকেই জানেনা।
বক্তারা দেনমোহর ও যৌতুকের বিভিন্ন দিক, সমস্যা, এই সম্পর্কিত আইন ও তার প্রতিকার নিয়ে কথা বলেন। এছাড়া, উচ্চ মাধ্যমিক পাশ করা গ্রামীণ শিক্ষার্থীরা যখন উচ্চ শিক্ষার স্বপ্ন নিয়ে শহরের পথে পা বাড়ায় তখন তারা বিভিন্ন সমস্যার সম্মুখীন হয়। শহরের উন্নতমানের কলেজগুলোর শিক্ষার্থীদের সাথে পাল্লা দিতে কষ্ট হয়ে যায় গ্রামীণ ছেলেমেয়েদের। তাই গ্রামীণ শিক্ষার্থীরা যেন শহরের শিক্ষার্থীদের চেয়ে পিছিয়ে না থাকে, তার জন্য করণীয় বিষয় নিয়েও আলোচনা করেন বক্তারা।
একইদিনে এ্যামবিশন ক্যাম্পেইন অনুষ্ঠিত হয় জলদীর হোসাইনীয়া কামিল মাদ্রাসা অডিটোরিয়ামে। সেখানেও প্রায় শতাধিক শিক্ষার্থীর স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ ছিল।
ক্যাম্পেইনে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের মাস্টার্সের শিক্ষার্থী হেলাল উদ্দিন, ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগের শিক্ষার্থী নেজাম উদ্দিন, বাংলা বিভাগের শিক্ষার্থী নাজিম উদ্দিন প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
ক্যাম্পেইনে বক্তারা বলেন, আমরা অনেক সময় অনলাইন হ্যারেজমেন্টরে শিকার হই। কিংবা মাদকের ধ্বংসাত্মক আক্রমণের শিকার হচ্ছে আমাদের সমাজ। প্রতিনিয়ত যৌতুকের কারণে নির্যাতনের শিকার হচ্ছে আমাদের সমাজের অবিচ্ছেদ্য অংশ নারী জাতী। বৈবাহিক জিবনে নানা নির্যাতনের শিকার হচ্ছে নারীরা। কিভাবে, কখন, কোথায় তারা তাদের অধিকারের কথা তুলবে তা অনেকেই জানেনা।
বক্তারা দেনমোহর ও যৌতুকের বিভিন্ন দিক, সমস্যা, এই সম্পর্কিত আইন ও তার প্রতিকার নিয়ে কথা বলেন। এছাড়া, উচ্চ মাধ্যমিক পাশ করা গ্রামীণ শিক্ষার্থীরা যখন উচ্চ শিক্ষার স্বপ্ন নিয়ে শহরের পথে পা বাড়ায় তখন তারা বিভিন্ন সমস্যার সম্মুখীন হয়। শহরের উন্নতমানের কলেজগুলোর শিক্ষার্থীদের সাথে পাল্লা দিতে কষ্ট হয়ে যায় গ্রামীণ ছেলেমেয়েদের। তাই গ্রামীণ শিক্ষার্থীরা যেন শহরের শিক্ষার্থীদের চেয়ে পিছিয়ে না থাকে, তার জন্য করণীয় বিষয় নিয়েও আলোচনা করেন বক্তারা।
একইদিনে এ্যামবিশন ক্যাম্পেইন অনুষ্ঠিত হয় জলদীর হোসাইনীয়া কামিল মাদ্রাসা অডিটোরিয়ামে। সেখানেও প্রায় শতাধিক শিক্ষার্থীর স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ ছিল।
ক্যাম্পেইনে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের মাস্টার্সের শিক্ষার্থী হেলাল উদ্দিন, ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগের শিক্ষার্থী নেজাম উদ্দিন, বাংলা বিভাগের শিক্ষার্থী নাজিম উদ্দিন প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।