সেবা ডেস্ক: মানহানী মামলায় কুষ্টিয়ার আদালতে হাজিরা দিতে গিয়ে কুষ্টিয়া যুবদলের অন্তঃকোন্দলের ফলে সৃষ্ট সংঘর্ষে আহত হয়েছে বিতর্কিত আমার দেশ পত্রিকার সম্পাদক মাহমুদুর রহমান। বিশেষ সূত্রে জানা গেছে, আদালত পাড়ায় যুবদলের দলীয় কোন্দলের সংঘর্ষে মাহমুদুর রহমান। মাহমুদুর রহমান যুবদল নেতাদের হাতে মার খাওয়ায় মহা খুশি হয়েছেন রিজভী আহমেদ।
বাচাল স্বভাব ও অতি পাণ্ডিত্যের কারণে দলীয় কর্মীদের হাতে মাহমুদুর রহমান ধোলাই খেয়েছেন বলে মন্তব্য করেছেন এই সিনিয়র নেতা। ২২ এপ্রিল ঘটনার পরপরই নয়া পল্টন বিএনপির পার্টি অফিসে উপস্থিত মোহাম্মদপুর থানা যুবদলের নেতার সামনে এমন মন্তব্য করেন রিজভী আহমেদ। পরবর্তীতে ঘটনাস্থলে উপস্থিত মামুন নামে যুবদলের এক নেতা বিষয়টির সত্যতা নিশ্চিত করেন।
মামুনের ভাষ্যানুযায়ী, মাহমুদুর রহমানের উপর কুষ্টিয়া জেলা যুবদলের নেতাদের হামলার ঘটনার পর বেশ উৎফুল্ল দেখা যায় রিজভী আহমেদকে। দলীয় নেতার মার খাওয়ার খুশি হওয়ার ঘটনায় খুশির কারণ জানতে চাইলে রিজভী অশ্রাব্য ভাষায় মাহমুদুর রহমানকে গালি দেন।
রিজভী বলেন, মাহমুদুর রহমানের মত বাচালদের সাইজ করতে মারের বিকল্প নেই। যতটা জানেন না তার চেয়ে বেশি জাহির করার চেষ্টা করেন তিনি। কথায় কথায় আওয়ামী লীগ সরকার ও ভারতকে গালি দেন মাহমুদুর রহমান। রাজনীতির কোন নাই তার। যেখানে যান সেখানেই ঝামেলা তৈরি করেন। একদম অসহ্য লাগে মানুষটাকে। বিএনপি-জামায়াত সরকারের আমলে প্রধানমন্ত্রীর জ্বালানি উপদেষ্টা থাকাকালীন পকেট ভর্তি করে টাকা কামিয়ে বিদেশ পাঠিয়েছেন। খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের চোখের মণি ছিলেন তিনি। আমরা তার কারণে বিগত সময়ে সুবিধা করতে পারিনি। নিজে বাড়ি-গাড়ি বানিয়ে পাকিস্তানের টাকা খেয়ে বিএনপির রাজনীতি করেন মাহমুদুর রহমান। বেফাঁস মন্তব্য করে দলকে কতবার তিনি বিপদে ফেলেছেন।
অথচ একবারও তাকে বকা দেননি বেগম জিয়া অথবা তারেক রহমান। আর আমরা কিছু বললেই মুখে লাগাম দিতে বলা হয়। আরে ব্যাটা, গিয়েছিস মামলার হাজিরা দিতে। তোর এত কি দরকার খালেদা জিয়া, তারেক রহমান বা যুবদলকে নিয়ে মন্তব্য করার। যুবদলের হাতে মার খেয়ে আবার ছাত্রলীগের নাম দিয়ে সরকারকে বিতর্কিত করার ভালই ফঁন্দি এটেছেন তিনি। রাজনীতির নূন্যতম বুঝ নাই তার। বিএনপির সব বিষয়ে মাথা ঘামাতে চান তিনি। তিনিই যদি বিএনপিকে চালাতে চান, তাহলে মির্জা ফখরুল আর আমরা কি ঘাস কাটতে অফিসে বসে থাকি! যত বড় মুখ না তত বড় কথা বললে তো ডান্ডার মার খেয়ে ঠান্ডা হতেই হবে। মাহমুদুর রহমান তার কর্মের উপযুক্ত শিক্ষা পেয়েছেন। আজ আমি ভীষণ খুশি। রাতে ভাল ঘুম হবে।
মাহমুদুর রহমানের উপর যুবদল নেতা-কর্মীদের হামলার ঘটনায় রিজভী আহমেদের উৎফুল্লতায় বিস্মিত হয়েছেন সেখানে উপস্থিত নেতারা। খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের পছন্দের একজন নেতা দলীয় কোন্দলের শিকার হয়ে মার খেলেন আর রিজভী আহমেদ খুশিতে আত্মহারা হচ্ছেন। দল আসলে সত্যি কোন দিকে যাচ্ছে, তা নিয়ে বিভ্রান্ত নেতা-কর্মীরা।
-
বাচাল স্বভাব ও অতি পাণ্ডিত্যের কারণে দলীয় কর্মীদের হাতে মাহমুদুর রহমান ধোলাই খেয়েছেন বলে মন্তব্য করেছেন এই সিনিয়র নেতা। ২২ এপ্রিল ঘটনার পরপরই নয়া পল্টন বিএনপির পার্টি অফিসে উপস্থিত মোহাম্মদপুর থানা যুবদলের নেতার সামনে এমন মন্তব্য করেন রিজভী আহমেদ। পরবর্তীতে ঘটনাস্থলে উপস্থিত মামুন নামে যুবদলের এক নেতা বিষয়টির সত্যতা নিশ্চিত করেন।
মামুনের ভাষ্যানুযায়ী, মাহমুদুর রহমানের উপর কুষ্টিয়া জেলা যুবদলের নেতাদের হামলার ঘটনার পর বেশ উৎফুল্ল দেখা যায় রিজভী আহমেদকে। দলীয় নেতার মার খাওয়ার খুশি হওয়ার ঘটনায় খুশির কারণ জানতে চাইলে রিজভী অশ্রাব্য ভাষায় মাহমুদুর রহমানকে গালি দেন।
রিজভী বলেন, মাহমুদুর রহমানের মত বাচালদের সাইজ করতে মারের বিকল্প নেই। যতটা জানেন না তার চেয়ে বেশি জাহির করার চেষ্টা করেন তিনি। কথায় কথায় আওয়ামী লীগ সরকার ও ভারতকে গালি দেন মাহমুদুর রহমান। রাজনীতির কোন নাই তার। যেখানে যান সেখানেই ঝামেলা তৈরি করেন। একদম অসহ্য লাগে মানুষটাকে। বিএনপি-জামায়াত সরকারের আমলে প্রধানমন্ত্রীর জ্বালানি উপদেষ্টা থাকাকালীন পকেট ভর্তি করে টাকা কামিয়ে বিদেশ পাঠিয়েছেন। খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের চোখের মণি ছিলেন তিনি। আমরা তার কারণে বিগত সময়ে সুবিধা করতে পারিনি। নিজে বাড়ি-গাড়ি বানিয়ে পাকিস্তানের টাকা খেয়ে বিএনপির রাজনীতি করেন মাহমুদুর রহমান। বেফাঁস মন্তব্য করে দলকে কতবার তিনি বিপদে ফেলেছেন।
অথচ একবারও তাকে বকা দেননি বেগম জিয়া অথবা তারেক রহমান। আর আমরা কিছু বললেই মুখে লাগাম দিতে বলা হয়। আরে ব্যাটা, গিয়েছিস মামলার হাজিরা দিতে। তোর এত কি দরকার খালেদা জিয়া, তারেক রহমান বা যুবদলকে নিয়ে মন্তব্য করার। যুবদলের হাতে মার খেয়ে আবার ছাত্রলীগের নাম দিয়ে সরকারকে বিতর্কিত করার ভালই ফঁন্দি এটেছেন তিনি। রাজনীতির নূন্যতম বুঝ নাই তার। বিএনপির সব বিষয়ে মাথা ঘামাতে চান তিনি। তিনিই যদি বিএনপিকে চালাতে চান, তাহলে মির্জা ফখরুল আর আমরা কি ঘাস কাটতে অফিসে বসে থাকি! যত বড় মুখ না তত বড় কথা বললে তো ডান্ডার মার খেয়ে ঠান্ডা হতেই হবে। মাহমুদুর রহমান তার কর্মের উপযুক্ত শিক্ষা পেয়েছেন। আজ আমি ভীষণ খুশি। রাতে ভাল ঘুম হবে।
মাহমুদুর রহমানের উপর যুবদল নেতা-কর্মীদের হামলার ঘটনায় রিজভী আহমেদের উৎফুল্লতায় বিস্মিত হয়েছেন সেখানে উপস্থিত নেতারা। খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের পছন্দের একজন নেতা দলীয় কোন্দলের শিকার হয়ে মার খেলেন আর রিজভী আহমেদ খুশিতে আত্মহারা হচ্ছেন। দল আসলে সত্যি কোন দিকে যাচ্ছে, তা নিয়ে বিভ্রান্ত নেতা-কর্মীরা।
-