রকি সাহা: শাহরাস্তি উপজেলার প্রানকেন্দ্র দোয়াভাঙ্গার পুরাতন যাত্রি ছাউনির পাশে বসে প্রায় দুইযোগেরও বেশি সময় ধরে সুলভ মূল্যে বিরিয়ানি বিক্রি করে আসছেন আবদুল লতিফ।
দুরদুরন্ত থেকে শিক্ষার্থী সকল প্রকার যানবাহনের শ্রমিকদের কাছে প্রিয় লতিফ বিরিয়ানি। প্রতিদিন বিকাল হলেই শুরু লতিফ মিয়ার বিরিয়ানি বিক্রি ক্রেতাসাধারণ মজা করেই খায়।
আর কম দামে বিরিয়ানি পাওয়া যায় বলেই তারা ছুটে আসেন – বেশ কিছু ক্রেতার সাথে লতিফের বিরিয়ানি বিষয়ে কথা হলে – আবদুল হালিম. মো: আলাউদ্দিন. আবু তাহের ও সাইফুল ইসলাম বলেন আশে পাশের সকল হোটেল গুলিতে নিম্নমানের বিরিয়ানি বিক্রি করে এবং ক্রেতাদের কাছ থেকে বেশি দাম নিয়ে থাকেন।
আর লতিফ মিয়া ওদের কাছ থেকেও ভাল বিরিয়ানি তৈরি করে কম দামে বিক্রি করেন। তাই বাসা, বাড়ি,দোকানদার সহ সকল শ্রমিকদের কাছে প্রিয় লতিফ বিরিয়ানি।
দীর্ঘ প্রায় ২৫ বছর যাবত ফুটপাতে বসেই বিরিয়ানি বিক্রি করে সংসার চালাচ্ছেন সকলের পরিচিত লতিফ ভাই।
বিরিয়ানি বিষয়ে ব্যাবসায়ি আবদুল লতিফের সাথে কথা বলে জানতে চাইলে তিনি বলেন, আমি প্রথম থেকেই গরুর ভুড়ি পরিস্কার করে বিভিন্ন ধরনের মসলা দিয়ে বিরিয়ানি রান্না করতাম. আর তা বিক্রি করেই আমার সংসার চালাতাম আজও একি ভাবে ফুটপাতে বিরিয়ানি বিক্রি করেই সংসার চালাই। আমি মনে করি কারো কাছে হাত পেতে ভিক্ষা করার চাইতে কাজ করে জীবন অতিবাহিত করা অনেক সন্মানের। ভিক্ষা করা মহাপাপ । আমার খাবারে কোন ধরনের ভেজাল নেই. ভেজাল মুক্ত এই লতিফ বিরিয়ানি।
তবে আশা করছি ভাল একটা জায়গায় যদি কেউ আমায় দোকান করে দিত তাহলে অন্তত ঝড়ের
সময় নিরাপদে বিরিয়ানি বিক্রি করতে পারতাম। ক্রেতাসাধারণ কে দাঁড়িয়ে খাবার খেতে হতনা।
লতিফ মিয়া বলেন অন্যের কাছে হাত না পেতে নিজে কাজ করে খান। কষ্ট করুন আর এই কষ্টের রোজগারের টাকায় বরকত বেশি। তাই আসুন সকলেই সততার সাথে কাজ করি।
আর লতিফ মিয়া ওদের কাছ থেকেও ভাল বিরিয়ানি তৈরি করে কম দামে বিক্রি করেন। তাই বাসা, বাড়ি,দোকানদার সহ সকল শ্রমিকদের কাছে প্রিয় লতিফ বিরিয়ানি।
দীর্ঘ প্রায় ২৫ বছর যাবত ফুটপাতে বসেই বিরিয়ানি বিক্রি করে সংসার চালাচ্ছেন সকলের পরিচিত লতিফ ভাই।
বিরিয়ানি বিষয়ে ব্যাবসায়ি আবদুল লতিফের সাথে কথা বলে জানতে চাইলে তিনি বলেন, আমি প্রথম থেকেই গরুর ভুড়ি পরিস্কার করে বিভিন্ন ধরনের মসলা দিয়ে বিরিয়ানি রান্না করতাম. আর তা বিক্রি করেই আমার সংসার চালাতাম আজও একি ভাবে ফুটপাতে বিরিয়ানি বিক্রি করেই সংসার চালাই। আমি মনে করি কারো কাছে হাত পেতে ভিক্ষা করার চাইতে কাজ করে জীবন অতিবাহিত করা অনেক সন্মানের। ভিক্ষা করা মহাপাপ । আমার খাবারে কোন ধরনের ভেজাল নেই. ভেজাল মুক্ত এই লতিফ বিরিয়ানি।
তবে আশা করছি ভাল একটা জায়গায় যদি কেউ আমায় দোকান করে দিত তাহলে অন্তত ঝড়ের
সময় নিরাপদে বিরিয়ানি বিক্রি করতে পারতাম। ক্রেতাসাধারণ কে দাঁড়িয়ে খাবার খেতে হতনা।
লতিফ মিয়া বলেন অন্যের কাছে হাত না পেতে নিজে কাজ করে খান। কষ্ট করুন আর এই কষ্টের রোজগারের টাকায় বরকত বেশি। তাই আসুন সকলেই সততার সাথে কাজ করি।