সেবা ডেস্ক:
-মুন্সীগঞ্জের মাওয়া কন্সট্রাকশন ইয়ার্ড থেকে পদ্মা সেতুর ৪০ ও ৪১ নম্বর
পিলারের উপর স্প্যান (সুপার স্ট্রাকচার) বসতে শরীয়তপুরের জাজিরা প্রান্তে
যাচ্ছে চতুর্থ স্প্যান।
আজ শনিবার সকাল থেকে চতুর্থ স্প্যান নেওয়ার কাজ শুরু হয়। বিশ্বের সবচেয়ে বড় ভাসমান ক্রেন ‘তিয়ান ই’তে করে এটিকে জাজিরা প্রান্তে নেওয়া হচ্ছে।
ইতোমধ্যে ৩৭, ৩৮, ৩৯, ৪০ নম্বর পিলারে তিনটি স্প্যান বসানোর মাধ্যমে ৪৫০ মিটার কাঠামো দৃশ্যমান হয়েছে। চতুর্থ স্প্যানটি বসলেই দৃশ্যমান হবে পদ্মা সেতুর ৬০০ মিটার কাঠামো।
সকাল সাড়ে ১০টার দিকে ২৯ ও ৩০ নম্বর পিলারের মধ্যবর্তী এলাকায় অবস্থান করছিল স্প্যান বহনকারী ভাসমান ক্রেনটি। আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় স্প্যানটি জাজিরা প্রান্তের ৪১ নম্বর পিলারের কাছে আজই নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করবে সংশ্লিষ্টরা।
পদ্মা সেতু প্রকল্প পরিচালক শফিকুল ইসলাম সাংবাদিকদের জানান, আগামী দু-একদিন পর চতুর্থ স্প্যানটি ৪০ ও ৪১ নম্বর পিলারে বসানো হতে পারে। তবে আবহাওয়ার ওপর নির্ভর করছে বিষয়টি।
উল্লেক্ষ, গত ১১ মার্চ পদ্মাসেতুর তৃতীয় স্প্যান (সুপার স্ট্রাকচার) ৭-সি বসানো হয়। এর মাধ্যমে দৃশ্যমান হয় পদ্মাসেতুর ৪৫০ মিটার। স্প্যানটি ৩৯ ও ৪০ নম্বর পিলারের উপরে বসানো হয়। দ্বিতীয় স্প্যানটি বসানো হয় গত ২৮ জানুয়ারি। সেতুর ৩৮ ও ৩৯ নম্বর পিলারের ওপর বসানো হয় স্প্যানটি
আজ শনিবার সকাল থেকে চতুর্থ স্প্যান নেওয়ার কাজ শুরু হয়। বিশ্বের সবচেয়ে বড় ভাসমান ক্রেন ‘তিয়ান ই’তে করে এটিকে জাজিরা প্রান্তে নেওয়া হচ্ছে।
ইতোমধ্যে ৩৭, ৩৮, ৩৯, ৪০ নম্বর পিলারে তিনটি স্প্যান বসানোর মাধ্যমে ৪৫০ মিটার কাঠামো দৃশ্যমান হয়েছে। চতুর্থ স্প্যানটি বসলেই দৃশ্যমান হবে পদ্মা সেতুর ৬০০ মিটার কাঠামো।
সকাল সাড়ে ১০টার দিকে ২৯ ও ৩০ নম্বর পিলারের মধ্যবর্তী এলাকায় অবস্থান করছিল স্প্যান বহনকারী ভাসমান ক্রেনটি। আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় স্প্যানটি জাজিরা প্রান্তের ৪১ নম্বর পিলারের কাছে আজই নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করবে সংশ্লিষ্টরা।
পদ্মা সেতু প্রকল্প পরিচালক শফিকুল ইসলাম সাংবাদিকদের জানান, আগামী দু-একদিন পর চতুর্থ স্প্যানটি ৪০ ও ৪১ নম্বর পিলারে বসানো হতে পারে। তবে আবহাওয়ার ওপর নির্ভর করছে বিষয়টি।
উল্লেক্ষ, গত ১১ মার্চ পদ্মাসেতুর তৃতীয় স্প্যান (সুপার স্ট্রাকচার) ৭-সি বসানো হয়। এর মাধ্যমে দৃশ্যমান হয় পদ্মাসেতুর ৪৫০ মিটার। স্প্যানটি ৩৯ ও ৪০ নম্বর পিলারের উপরে বসানো হয়। দ্বিতীয় স্প্যানটি বসানো হয় গত ২৮ জানুয়ারি। সেতুর ৩৮ ও ৩৯ নম্বর পিলারের ওপর বসানো হয় স্প্যানটি