বাঁশখালীতে হাতি নিয়ে চাঁদাবাজি যেন দেখার কেউ নেই!
গত কয়েক মাস ধরে চট্টগ্রাম জেলার আনোয়ারা-বাঁশখালী পিএবি সড়ক ও চকরিয়া এলাকা জুড়ে হাতি দিয়ে চলছে রমরমা চাঁদাবাজির বাণিজ্য। শনিবার (৭ এপ্রিল) সকাল সাড়ে ৭টায় বাঁশখালী উপজেলার পৌরসভাস্থ মিয়ার বাজারে হাতী নিয়ে চাঁবাজির দৃশ্যটি চোখে পড়ে।
পরে খোঁজ নিয়ে জানতে পারলাম বাঁশখালীর পুকুরিয়া,বানীগ্রাম, গুনাগরি, বৈলছড়ি, উপজেলা সদর, পৌরসভার মিয়ার বাজারসহ, দারোগা বাজার, মনছুরিয়া বাজার, টাইমবাজার, চাম্বল বাজার, নাপোড়া বাজার, পুইছড়ি প্রেমবাজার পযর্ন্ত বাঁশখালী পিএবি প্রধান সড়কে রাস্তায় যাত্রীবাহী গাড়ি থামিয়ে গাড়ী থেকে এবং প্রতিটি দোকান থেকে ২০ থেকে ১০০ টাকা পযর্ন্ত হাতি দিয়ে করছে ব্যাপক চাঁদাবাজি।
বাঁশখালীতে প্রতি মাসে এভাবে হাতি দিয়ে কে বা কারা এ ব্যবসা পরিচালনা করে আসছেন তা যেন দেখার কেউ নেই। প্রতিদিন কমপক্ষে ১০ থেকে ২০ হাজার টাকা পযর্ন্ত অবৈধ আয়ের মহোৎসবে মেতেছে কোন অদৃশ্য শক্তি। পুরো প্রধান সড়কে এভাবে করছে চাঁদা উত্তোলন বাণিজ্য।
এই চাঁদাবাজির কারনে অনেক সময় দেখা যায় প্রধান সড়কে তীব্র যানযটেরর সৃষ্টি হয়। প্রতিনিয়ত এসব ব্যবসা করে গেলে ও প্রশাসন যেন নীরব। বাঁশখালী জুড়ে হাতির এ ব্যবসা যেন প্রতি মাসে মাসে দেখা যাচ্ছে। ইতোমধ্যে এ ব্যবসা দক্ষিণ চট্রগ্রামের আনোয়ারা, পশ্চিম পটিয়া, বাঁশখালী-চকরিয়া, সাতকানিয়াসহ বিভিন্ন অঞ্চল জুড়ে এখন ব্যবসাটি ব্যাপক আকার ধারন করেছে। স্থানীয়দের অনেকে এবিষয়ে প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা করেন। হাতি নিয়ে বাণিজ্য করা অদৃশ্য শক্তির ইন্দন বন্ধে প্রশাসনের সুদৃষ্টি কামনা করেন সাধারণ লোকজন।
এই চাঁদাবাজির কারনে অনেক সময় দেখা যায় প্রধান সড়কে তীব্র যানযটেরর সৃষ্টি হয়। প্রতিনিয়ত এসব ব্যবসা করে গেলে ও প্রশাসন যেন নীরব। বাঁশখালী জুড়ে হাতির এ ব্যবসা যেন প্রতি মাসে মাসে দেখা যাচ্ছে। ইতোমধ্যে এ ব্যবসা দক্ষিণ চট্রগ্রামের আনোয়ারা, পশ্চিম পটিয়া, বাঁশখালী-চকরিয়া, সাতকানিয়াসহ বিভিন্ন অঞ্চল জুড়ে এখন ব্যবসাটি ব্যাপক আকার ধারন করেছে। স্থানীয়দের অনেকে এবিষয়ে প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা করেন। হাতি নিয়ে বাণিজ্য করা অদৃশ্য শক্তির ইন্দন বন্ধে প্রশাসনের সুদৃষ্টি কামনা করেন সাধারণ লোকজন।