সেবা ডেস্ক:
- নোয়াখালীর হাতিয়া পৌরসভার ৪ নম্বর ওয়ার্ডে এক বাড়িতে ‘রাজনৈতিক প্রতিপক্ষের’ হামলায় এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে, গুলিবিদ্ধ হয়েছে তার বাবা।
হাতিয়া থানার ওসি মো. কামরুজ্জামান সিকদার জানান, রোববার রাত ৮টার দিকে হাতিয়া এ ঘটনা ঘটে।
নিহত নীরব উদ্দিন (১০) ওই এলাকার রহমানিয়া ফাজিল মাদ্রাসার পঞ্চম
শ্রেণীতে পড়ত। তার বাবা মিরাজ উদ্দিনকে গুলিবিদ্ধ অবস্থায় নোয়াখালী জেনারেল
হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
পুলিশ কর্মকর্তারা বলছেন, মিরাজ স্থানীয় আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে জড়িত। দলের অন্য একটি পক্ষের সমর্থকদের সঙ্গে তার বিরোধ চলছিল বলে তিনি অভিযোগ করেছেন।
২০১৫ সালের ডিসেম্বরে হাতিয়া পৌর নির্বাচনে মেয়র পদে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী ইউছুফ আলী ও বিদ্রোহী প্রার্থী ছাইফ উদ্দিন আহমদের মধ্যে পাল্টাপাল্টি হামলার ঘটনা ঘটে। পরে ভোটে জিতে মেয়র নির্বাচিত হন ইউছুফ, যিনি স্থানীয় এমপি আয়েশা ফেরদৌসের সমর্থক হিসেবে পরিচিত।
গুলিবিদ্ধ মিরাজ হাসপাতালে সাংবাদিকদের বলেন, ওই নির্বাচনে তিনি পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি ছাইফ উদ্দিনের পক্ষে কাজ করেন। তখন থেকেই এমপি সমর্থকদের সঙ্গে তার বিরোধ চলছিল।
তার অভিযোগ, ওই পক্ষের ২০ থেকে ৩০ জন ‘সন্ত্রাসী’ রাতে তার বাড়িতে এসে এলোপাতাড়ি গুলি চালায়। এ সময় তিনি ও নীরব গুলিবিদ্ধ হন।
দুজনকে নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালে নেয়ার পর সেখানে চিকিৎসক নীরবকে মৃত ঘোষণা করেন।
হাতিয়ার ওসি কামরুজ্জামান বলেন, নীরবের লাশ ময়নাতদন্তের জন্য হাসপাতালের মর্গে রাখা হয়েছে। মিরাজের অভিযোগ পুলিশ খতিয়ে দেখছে।
অভিযোগের বিষয়ে অন্য পক্ষের কারও বক্তব্য জানতে পারেনি।
পুলিশ কর্মকর্তারা বলছেন, মিরাজ স্থানীয় আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে জড়িত। দলের অন্য একটি পক্ষের সমর্থকদের সঙ্গে তার বিরোধ চলছিল বলে তিনি অভিযোগ করেছেন।
২০১৫ সালের ডিসেম্বরে হাতিয়া পৌর নির্বাচনে মেয়র পদে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী ইউছুফ আলী ও বিদ্রোহী প্রার্থী ছাইফ উদ্দিন আহমদের মধ্যে পাল্টাপাল্টি হামলার ঘটনা ঘটে। পরে ভোটে জিতে মেয়র নির্বাচিত হন ইউছুফ, যিনি স্থানীয় এমপি আয়েশা ফেরদৌসের সমর্থক হিসেবে পরিচিত।
গুলিবিদ্ধ মিরাজ হাসপাতালে সাংবাদিকদের বলেন, ওই নির্বাচনে তিনি পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি ছাইফ উদ্দিনের পক্ষে কাজ করেন। তখন থেকেই এমপি সমর্থকদের সঙ্গে তার বিরোধ চলছিল।
তার অভিযোগ, ওই পক্ষের ২০ থেকে ৩০ জন ‘সন্ত্রাসী’ রাতে তার বাড়িতে এসে এলোপাতাড়ি গুলি চালায়। এ সময় তিনি ও নীরব গুলিবিদ্ধ হন।
দুজনকে নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালে নেয়ার পর সেখানে চিকিৎসক নীরবকে মৃত ঘোষণা করেন।
হাতিয়ার ওসি কামরুজ্জামান বলেন, নীরবের লাশ ময়নাতদন্তের জন্য হাসপাতালের মর্গে রাখা হয়েছে। মিরাজের অভিযোগ পুলিশ খতিয়ে দেখছে।
অভিযোগের বিষয়ে অন্য পক্ষের কারও বক্তব্য জানতে পারেনি।