সেবা ডেস্ক:
-
কৃষ্ণসার হরিণ শিকার মামলায় সালমান খান দোষী সাব্যস্ত, বাকিরা রেহাই পেল
বিরল প্রজাতির কৃষ্ণসার হরিণ (ব্ল্যাক বাক) শিকারের অভিযোগে দায়ের করা ১৯ বছর আগের মামলায় বলিউড অভিনেতা সালমান খান দোষী সাব্যস্ত হয়েছেন। বাকি অন্য বলিউড তারকারা ছাড়া পেয়েছেন। সালমানের ৬ বছর কারাদণ্ড ভোগ করতে হবে।
১৯৯৮ সালে সুরজ বারজাত্য পরিচালিত ‘হাম সাথ সাথ হ্যায়’ ছবির শুটিংয়ের ফাঁকে চলাকালীন যোধপুরের কাছে কঙ্কনি গ্রামে বিরল প্রজাতির দুটি কৃষ্ণসার হরিণ শিকারের অভিযোগ ওঠে সালমান খানের বিরুদ্ধে। একই অভিযোগ ওঠে সাইফ আলি খান, নীলম, টাবু, সোনালি বেন্দ্রের বিরুদ্ধে। ওই অভিযোগ তাদের বিরুদ্ধে বন্য প্রাণী সংরক্ষণ আইনের ৯ ও ৫১ ধারা দায়ের হয়েছিলো ১৯৯৯ সালে। পরে উল্লেখিত সবাই একই চলচ্চিত্রে অভিনয়ে লোকেশনে ছিলেন।
সালমান এই মামলার কারণে ২০০৭ সালে যোধপুর জেলে কয়েকদিন ছিলেন। পরে তিনি জামিনে মুক্ত হন। গত বছর এই মামলায় নির্দোষ প্রমাণিত হয়েছিলেন সালমান। কিন্তু এই রায়ের ওপর আবারও আপিল করা হয়। মামলার রায় ঘোষণা করেছেন যোধপুর আদালতের প্রধান বিচার বিভাগীয় ম্যাজিস্ট্রেট দেবকুমার খাতরি।
সালমান খানের আইনজীবী এইচ এম সরস্বত জানান, এই মামলার চূড়ান্ত পর্বের শুনানি শুরু হয় গত বছরের ১৩ অক্টোবর। সাক্ষীদের বয়ানও পেশ করা হয়। ২৪ মার্চ সমস্ত সওয়াল-জবাব শেষ হয়।
গত ৪ জানুয়ারি যোধপুর আদালতে সালমানের আইনজীবী এই অভিযোগ করেন। কৃষ্ণসার হরিণ হত্যা মামলায় মিথ্যা অভিযোগে তাকে ফাঁসানো হয়েছে। সাক্ষীরা মিথ্যে বয়ান দিয়েছিলেন বলেও দাবি করেন তিনি।
বিরল প্রজাতির কৃষ্ণসার হরিণ (ব্ল্যাক বাক) শিকারের অভিযোগে দায়ের করা ১৯ বছর আগের মামলায় বলিউড অভিনেতা সালমান খান দোষী সাব্যস্ত হয়েছেন। বাকি অন্য বলিউড তারকারা ছাড়া পেয়েছেন। সালমানের ৬ বছর কারাদণ্ড ভোগ করতে হবে।
১৯৯৮ সালে সুরজ বারজাত্য পরিচালিত ‘হাম সাথ সাথ হ্যায়’ ছবির শুটিংয়ের ফাঁকে চলাকালীন যোধপুরের কাছে কঙ্কনি গ্রামে বিরল প্রজাতির দুটি কৃষ্ণসার হরিণ শিকারের অভিযোগ ওঠে সালমান খানের বিরুদ্ধে। একই অভিযোগ ওঠে সাইফ আলি খান, নীলম, টাবু, সোনালি বেন্দ্রের বিরুদ্ধে। ওই অভিযোগ তাদের বিরুদ্ধে বন্য প্রাণী সংরক্ষণ আইনের ৯ ও ৫১ ধারা দায়ের হয়েছিলো ১৯৯৯ সালে। পরে উল্লেখিত সবাই একই চলচ্চিত্রে অভিনয়ে লোকেশনে ছিলেন।
সালমান এই মামলার কারণে ২০০৭ সালে যোধপুর জেলে কয়েকদিন ছিলেন। পরে তিনি জামিনে মুক্ত হন। গত বছর এই মামলায় নির্দোষ প্রমাণিত হয়েছিলেন সালমান। কিন্তু এই রায়ের ওপর আবারও আপিল করা হয়। মামলার রায় ঘোষণা করেছেন যোধপুর আদালতের প্রধান বিচার বিভাগীয় ম্যাজিস্ট্রেট দেবকুমার খাতরি।
সালমান খানের আইনজীবী এইচ এম সরস্বত জানান, এই মামলার চূড়ান্ত পর্বের শুনানি শুরু হয় গত বছরের ১৩ অক্টোবর। সাক্ষীদের বয়ানও পেশ করা হয়। ২৪ মার্চ সমস্ত সওয়াল-জবাব শেষ হয়।
গত ৪ জানুয়ারি যোধপুর আদালতে সালমানের আইনজীবী এই অভিযোগ করেন। কৃষ্ণসার হরিণ হত্যা মামলায় মিথ্যা অভিযোগে তাকে ফাঁসানো হয়েছে। সাক্ষীরা মিথ্যে বয়ান দিয়েছিলেন বলেও দাবি করেন তিনি।