"বৈশাখী মেলা উপলক্ষে মৃৎশিল্পীদের প্রস্তুতি"
রকি সাহা, শাহরাস্তি,চাঁদপুর: বৈশাখ মানেই নতুন কিছু। বৈশাখ এলেই যেন ষোল আনা বাঙ্গালীআনা ফিরে আসে।
বৈশাখ উপলক্ষে সারা দেশের ন্যায় শাহরাস্তি উপজেলায় বসবে গ্রামীণ মেলা। এই মেলা উপলক্ষে ব্যাস্ততার মাঝে প্রস্তুতি নিয়েছেন শাহরাস্তি পৌরসভার ৯ নং ওয়ার্ডের পাল পাড়ার মৃৎশিল্পীরা।
দিন রাত খেটে প্রস্তুত করছে শিশুদের খেলনা, বিভিন্ন আসবাবপত্র,হাড়ি-পাতিল, মাটির পাত্র,ফুলের টব,গরু,হরিণ,বাঘ,ঘোড়া, ময়ূরসহ নানান ধরণের পাখি, বাচ্চাদের জন্য সুন্দর সুন্দর পুতুল তৈরির জন্য কঠোর পরিশ্রম করছে মৃৎশিল্পীরা।
পালপাড়ার মৃৎশিল্পীরা বংশ পরমপরায় প্রত্যেকে ৩০ বছরের ও বেশি সময় ধরে এই মৃৎশিল্পীরা কাজ করে আসছে।
দিন রাত খেটে প্রস্তুত করছে শিশুদের খেলনা, বিভিন্ন আসবাবপত্র,হাড়ি-পাতিল, মাটির পাত্র,ফুলের টব,গরু,হরিণ,বাঘ,ঘোড়া, ময়ূরসহ নানান ধরণের পাখি, বাচ্চাদের জন্য সুন্দর সুন্দর পুতুল তৈরির জন্য কঠোর পরিশ্রম করছে মৃৎশিল্পীরা।
পালপাড়ার মৃৎশিল্পীরা বংশ পরমপরায় প্রত্যেকে ৩০ বছরের ও বেশি সময় ধরে এই মৃৎশিল্পীরা কাজ করে আসছে।
ফাল্গুন -চৈত্র দুই মাস কাজের চাপ খাকে বেশি। তাই এই মৃৎশিল্পীরা বংশানুক্রম এর নিয়ম অনুয়ায়ী পুরো বৈশাখ মাস কেউ কোন কাজ করবে না।
সনাতন ধর্মের নিয়ম অনুয়ায়ী চৈত্র মাসের শেষ দিন সারা রাত না ঘুমিয়ে কাজ শেষ করবেন।
সনাতন ধর্মের নিয়ম অনুয়ায়ী চৈত্র মাসের শেষ দিন সারা রাত না ঘুমিয়ে কাজ শেষ করবেন।
সরকারি ভাবে নববর্ষ ১৪ এপ্রিল ও সনাতন রিতি অনুয়ায়ী ঐতিহ্যগত মেলা হবে ১৫ই এপ্রিল।
১৪ ও ১৫ই এপ্রিললে উপজেলার সরকারী ও বেসরকারী বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে পাল পাড়া মৃৎশিল্পীদের বিভিন্ন মাটির তৈরি আসবাবপত্র অর্ডার দেওয়া হয়েছে। এসব মালামাল তৈরি করে মজুদ করেছে। সময়মত এসব মালামাল ডেলিভারী দিবে বলে জানিয়েছেন।
সারা বছর যারা মৃৎশিল্প নিয়ে ব্যাস্ত থাকেন তারা হলেন লালমোহন পালের ছেলে অরুন পাল, ভূবন পালের ছেলে অরুন পাল, কুমেশ্বর পাল সহ অন্যান্য মৃত শিল্পিরা।
সারা বছর যারা মৃৎশিল্প নিয়ে ব্যাস্ত থাকেন তারা হলেন লালমোহন পালের ছেলে অরুন পাল, ভূবন পালের ছেলে অরুন পাল, কুমেশ্বর পাল সহ অন্যান্য মৃত শিল্পিরা।
সারা বছর মাটির বিভিন্ন পাত্র তৈরি করা হলে ও বর্তমানে বৈশাখ ও মেলা উপলক্ষে আসবাবপত্র, খেলনা ইত্যাদি তৈরি করে অনেকেই শুকিয়ে কাজ করছেন আবার অনেকে পোড়ানোর কাজ শেষ করে রঙ এর কাজ করছেন।
এই শাহরাস্তির মৃৎশিল্পের তৈরি সকল জিনিস বাংলাদেশের বিভিন্ন জেলা যেমন কুমিল্লা,চাঁদপুর, চট্রগ্রাম সহ কয়েকটি জেলায় পাইকারী বিক্রি করা হয়। সবার একটাই দাবি আমরা সবাই সরকারি ভাবে সহজ শর্তে সরকারি ব্যাংক,যুবউন্নয়ন সহ বিভিন্ন সংস্থা থেকে অার্থিক সহযোগীতা পেলে আমরা আমাদের শাহরাস্তির মৃৎশিল্প পর্যায়ক্রমে সারা বাংলাদেশে ছড়িয়ে দিতে পারবো এবং আমরাও অার্থিক ভাবে ভালো লাভবান হবো।