বকশীগঞ্জ প্রতিনিধি
জামালপুরের বকশীগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে দালাল-রিপ্রেজেন্টেটিভ প্রবেশে কড়াকড়ি আরোপ করেছে কর্তৃপক্ষ। এনিয়ে ক্লিনিক মালিকদের সঙ্গে দফায় দফায় বৈঠক করে তাদেরকে সর্তক করা হয়েছে।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, বকশীগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সটি ২০১৫ সালে ৩১ শয্যা থেকে ৫০ শয্যায় উন্নীত করা হয়। ১৭ জন চিকিৎসকের মধ্যে রয়েছে মাত্র ৭ জন চিকিৎসক। দীর্ঘদিন ধরে চিকিৎসক সংকটের কারণে চিকিৎসা সেবা থেকে বঞ্চিত রয়েছে এই এলাকার ৩ লক্ষাধিক মানুষ। সেই সাথে এই হাসপাতালে দালাল ও মেডিকেল রিপ্রেজেনন্টেটিভদের দাপটে অসহায় হয়ে পড়ে রোগীরা। বিভিন্ন ক্লিনিক , ডায়াগনস্টিক সেন্টারের ভাড়াটে দালালরা নিয়মিত হাসপাতালে প্রবেশ করে রোগীদের ভুলিয়ে ভালিয়ে বিভিন্ন পরীক্ষার নাম করে হাতিয়ে নেয় মোটা অংকের অর্থ । অনেক সময় এসব দালালরা রোগীদের সাথে দুর্ব্যবহার করে বলেও অভিযোগ রয়েছে।
এ নিয়ে বিভিন্ন সময় অভিযোগ উঠলেও কর্তৃপক্ষ তা আমলে নেয়নি। সম্প্রতি উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা হিসেবে যোগ দিয়েছেন ডা. নুরুল আলম । তিনি দালালদের উৎপাত বৃদ্ধি দেখে গত ২৪ মার্চ উপজেলার সকল ডায়াগনস্টিক সেন্টারের মালিক , ক্লিনিক মালিক ও মেডিকেল রিপ্রেজেনন্টেটিভদের সাথে বৈঠকে বসেন। ওই বৈঠকে দালাল প্রবেশে কড়াকড়ি আরোপ করা হয়। সিদ্ধান্ত হয় হাসপাতালের প্রধান গেইটের ১০০ গজের মধ্যে কোন দালাল প্রবেশ করতে পারবে না। যদি কাউকে পাওয়া যায় সঙ্গে সঙ্গে তার বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়া হবে বলে হুঁশিয়ারি দেয়া হয়। একই সাথে রিপ্রেজেনন্টেটিভদের ইনডোরে দুপুর ১২ টা পর্যন্ত এবং আউটডোরে দুপুর ২ টার আগে প্রবেশ করা যাবে না এমন নির্দেশনা দেয়া হয়েছে।
এর পর থেকেই পাল্টে গেছে এই স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চেহারা। বৃহস্পতিবার সরেজমিনে দেখা গেছে, রোগী ছাড়া কোন দালালদের প্রবেশ করতে দেখা যায় নি। এ জন্য ইতিবাচক মনোভাবের বহিঃপ্রকাশ ঘটেছে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ।
এ বিষয়ে উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. নুরুল আলম জানান, রোগীদের দুর্ভোগ যেন না হয় সে কথা মাথায় রেখে ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে। স্থানীয় প্রশাসনকে সঙ্গে নিয়ে প্রয়োজনে দালালদের দমন করা হবে।
জামালপুরের বকশীগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে দালাল-রিপ্রেজেন্টেটিভ প্রবেশে কড়াকড়ি আরোপ করেছে কর্তৃপক্ষ। এনিয়ে ক্লিনিক মালিকদের সঙ্গে দফায় দফায় বৈঠক করে তাদেরকে সর্তক করা হয়েছে।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, বকশীগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সটি ২০১৫ সালে ৩১ শয্যা থেকে ৫০ শয্যায় উন্নীত করা হয়। ১৭ জন চিকিৎসকের মধ্যে রয়েছে মাত্র ৭ জন চিকিৎসক। দীর্ঘদিন ধরে চিকিৎসক সংকটের কারণে চিকিৎসা সেবা থেকে বঞ্চিত রয়েছে এই এলাকার ৩ লক্ষাধিক মানুষ। সেই সাথে এই হাসপাতালে দালাল ও মেডিকেল রিপ্রেজেনন্টেটিভদের দাপটে অসহায় হয়ে পড়ে রোগীরা। বিভিন্ন ক্লিনিক , ডায়াগনস্টিক সেন্টারের ভাড়াটে দালালরা নিয়মিত হাসপাতালে প্রবেশ করে রোগীদের ভুলিয়ে ভালিয়ে বিভিন্ন পরীক্ষার নাম করে হাতিয়ে নেয় মোটা অংকের অর্থ । অনেক সময় এসব দালালরা রোগীদের সাথে দুর্ব্যবহার করে বলেও অভিযোগ রয়েছে।
এ নিয়ে বিভিন্ন সময় অভিযোগ উঠলেও কর্তৃপক্ষ তা আমলে নেয়নি। সম্প্রতি উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা হিসেবে যোগ দিয়েছেন ডা. নুরুল আলম । তিনি দালালদের উৎপাত বৃদ্ধি দেখে গত ২৪ মার্চ উপজেলার সকল ডায়াগনস্টিক সেন্টারের মালিক , ক্লিনিক মালিক ও মেডিকেল রিপ্রেজেনন্টেটিভদের সাথে বৈঠকে বসেন। ওই বৈঠকে দালাল প্রবেশে কড়াকড়ি আরোপ করা হয়। সিদ্ধান্ত হয় হাসপাতালের প্রধান গেইটের ১০০ গজের মধ্যে কোন দালাল প্রবেশ করতে পারবে না। যদি কাউকে পাওয়া যায় সঙ্গে সঙ্গে তার বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়া হবে বলে হুঁশিয়ারি দেয়া হয়। একই সাথে রিপ্রেজেনন্টেটিভদের ইনডোরে দুপুর ১২ টা পর্যন্ত এবং আউটডোরে দুপুর ২ টার আগে প্রবেশ করা যাবে না এমন নির্দেশনা দেয়া হয়েছে।
এর পর থেকেই পাল্টে গেছে এই স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চেহারা। বৃহস্পতিবার সরেজমিনে দেখা গেছে, রোগী ছাড়া কোন দালালদের প্রবেশ করতে দেখা যায় নি। এ জন্য ইতিবাচক মনোভাবের বহিঃপ্রকাশ ঘটেছে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ।
এ বিষয়ে উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. নুরুল আলম জানান, রোগীদের দুর্ভোগ যেন না হয় সে কথা মাথায় রেখে ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে। স্থানীয় প্রশাসনকে সঙ্গে নিয়ে প্রয়োজনে দালালদের দমন করা হবে।