সেবা ডেস্ক:
-ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে উপাচার্যের বাসভবনে হামলার ঘটনায় অভিযুক্ত হচ্ছেন
তারেক জিয়া সহ বিএনপির একাধিক শীর্ষ নেতা। কোটা সংস্কার দাবিতে
শিক্ষার্থীদের শান্তিপূর্ণ বিক্ষোভ কর্মসূচিতে সহিংস পরিস্থিতি সৃষ্টি করতে
বিএনপির সিনিয়র নেতারা জড়িত বলে খবর পাওয়া গেছে l
বিএনপির সিনিয়র নেতাদের নির্দেশেই বিএনপির মুখোশধারী সন্ত্রাসীরা উপাচার্যের বাসভবনে হামলা করে। গতকাল বুধবার সন্ধ্যায় এই ঘটনায় মামলা দায়ের করা হয় তবে মামলায় কাউকে অভিযুক্ত দেখানো হয়নি। কিন্তু পুলিশের সূত্রে জানা গেছে, আজকালের মধ্যেই বিএনপির শীর্ষ নেতাদের ঘটনার পরিকল্পনাকারী এবং মূলহোতা হিসেবে দেখানো হবে। এই সব নেতাদের বিরুদ্ধে আজকালের মধ্যেই গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হবে।
এদিকে মামলার পর পরই দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন, মির্জা আব্বাস, নজরুল ইসলাম খান, ভাইস চেয়ারম্যান আবদুল আউয়াল মিনটু , যুগ্ম সম্পাদক হাবিব-উন-নবী খান সোহেল গতরাত থেকে আত্মগোপনে গেছেন। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক জিয়ার সঙ্গে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিএনপিপন্থী শিক্ষক নেতার কথোপকথন ফাঁস হয়েছে গতরাতে। গণমাধ্যমে এই কথোপকথনের অডিও শোনার পরপরই বিএনপি নেতারা পালিয়ে গেছেন।
বিএনপির অনেক নেতাকর্মী বলেছেন, তাদের সাথে যোগাযোগের অনেক চেষ্টা করা হয়েছে কিন্তু তাদের কাউকেই ফোনে পাওয়া যায়নি। আজ বিএনপির কার্যালয়ে নীরবতা বিরাজ করছে। কোনো নেতা কর্মীর আসা যাওয়া নেই। শীর্ষ নেতা কর্মীরা সবাই ফোন বন্ধ করে আত্মগোপনে রয়েছেন।
বিএনপির সিনিয়র নেতাদের নির্দেশেই বিএনপির মুখোশধারী সন্ত্রাসীরা উপাচার্যের বাসভবনে হামলা করে। গতকাল বুধবার সন্ধ্যায় এই ঘটনায় মামলা দায়ের করা হয় তবে মামলায় কাউকে অভিযুক্ত দেখানো হয়নি। কিন্তু পুলিশের সূত্রে জানা গেছে, আজকালের মধ্যেই বিএনপির শীর্ষ নেতাদের ঘটনার পরিকল্পনাকারী এবং মূলহোতা হিসেবে দেখানো হবে। এই সব নেতাদের বিরুদ্ধে আজকালের মধ্যেই গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হবে।
এদিকে মামলার পর পরই দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন, মির্জা আব্বাস, নজরুল ইসলাম খান, ভাইস চেয়ারম্যান আবদুল আউয়াল মিনটু , যুগ্ম সম্পাদক হাবিব-উন-নবী খান সোহেল গতরাত থেকে আত্মগোপনে গেছেন। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক জিয়ার সঙ্গে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিএনপিপন্থী শিক্ষক নেতার কথোপকথন ফাঁস হয়েছে গতরাতে। গণমাধ্যমে এই কথোপকথনের অডিও শোনার পরপরই বিএনপি নেতারা পালিয়ে গেছেন।
বিএনপির অনেক নেতাকর্মী বলেছেন, তাদের সাথে যোগাযোগের অনেক চেষ্টা করা হয়েছে কিন্তু তাদের কাউকেই ফোনে পাওয়া যায়নি। আজ বিএনপির কার্যালয়ে নীরবতা বিরাজ করছে। কোনো নেতা কর্মীর আসা যাওয়া নেই। শীর্ষ নেতা কর্মীরা সবাই ফোন বন্ধ করে আত্মগোপনে রয়েছেন।