সেবা ডেস্ক:
- দিনাজপুরের খানসামার ইউনিয়ন পরিষদের খামারপাড়া গ্রামের
মঙ্গুলুশাহ পাড়ায় দুইটি পরিবারের ১০টি ঘর ও ২১টি গৃহপালিত পশু পুড়ে ছাই হয়ে
গেছে।
গতকাল সোমবার রাত আটটার দিকে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
প্রত্যক্ষদর্শী মঙ্গুলুশাহ পাড়ার মোসা: মাসুদা বেগম জানান, ওই গ্রামের বশিরের স্ত্রী সন্ধ্যায় গোয়াল ঘরে মশা তাড়ানোর জন্য খড়ের ধোঁয়া দিয়ে আত্মীয়বাড়িতে বেড়াতে গেলে এ ধোঁয়া থেকেই প্রথমে আগুনের সূত্রপাত ঘটে। পরে তা মুহূর্তের মধ্যে ছড়িয়ে পড়তে থাকে পাশের মোজামের বাড়িতে।
খবর পেয়ে নীলফামারীর সৈয়দপুর ফায়ার সার্ভিসের ইউনিট ঘটনাস্থলে আসে। এলাকাবাসীর প্রায় ঘন্টাখানেক চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে। এ সময় ফায়ার সার্ভিস ও এলাকাবাসী সূত্রে জানা যায়, অগ্নিকান্ডে দুটি পরিবারের ১০টি ঘর, গৃহপালিত ৮টি গরু ও ১৩টি ছাগল, হাঁস-মুরগিসহ প্রায় সবকিছু পুড়ে ছাই হয়ে গেছে।
উপজেলা নির্বাহী অফিসার আহমেদ মাহবুব-উল ইসলাম ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন।
এ অগ্নিকান্ডে ক্ষয়-ক্ষতির পরিমাণ ১২ লাখ টাকারও বেশি হতে পারে বলে জানিয়েছেন খামারপাড়া ইউপি চেয়্যারম্যান মো: সাজেদুল হক সাজু
গতকাল সোমবার রাত আটটার দিকে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
প্রত্যক্ষদর্শী মঙ্গুলুশাহ পাড়ার মোসা: মাসুদা বেগম জানান, ওই গ্রামের বশিরের স্ত্রী সন্ধ্যায় গোয়াল ঘরে মশা তাড়ানোর জন্য খড়ের ধোঁয়া দিয়ে আত্মীয়বাড়িতে বেড়াতে গেলে এ ধোঁয়া থেকেই প্রথমে আগুনের সূত্রপাত ঘটে। পরে তা মুহূর্তের মধ্যে ছড়িয়ে পড়তে থাকে পাশের মোজামের বাড়িতে।
খবর পেয়ে নীলফামারীর সৈয়দপুর ফায়ার সার্ভিসের ইউনিট ঘটনাস্থলে আসে। এলাকাবাসীর প্রায় ঘন্টাখানেক চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে। এ সময় ফায়ার সার্ভিস ও এলাকাবাসী সূত্রে জানা যায়, অগ্নিকান্ডে দুটি পরিবারের ১০টি ঘর, গৃহপালিত ৮টি গরু ও ১৩টি ছাগল, হাঁস-মুরগিসহ প্রায় সবকিছু পুড়ে ছাই হয়ে গেছে।
উপজেলা নির্বাহী অফিসার আহমেদ মাহবুব-উল ইসলাম ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন।
এ অগ্নিকান্ডে ক্ষয়-ক্ষতির পরিমাণ ১২ লাখ টাকারও বেশি হতে পারে বলে জানিয়েছেন খামারপাড়া ইউপি চেয়্যারম্যান মো: সাজেদুল হক সাজু