এ সময় বিউগলে করুণ সুর বাজানো হয় এবং সেনা, নৌ ও বিমান বাহিনীর একটি চৌকস দল অভিবাদন জানায়। এর আগে রীতি অনুযায়ী প্যারেড গ্রাউন্ডে ৩১ বার তোপধ্বনির মধ্য দিয়ে শুরু হয় ৪৭তম স্বাধীনতা ও বিজয় দিবসের আনুষ্ঠানিকতা।
প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা নিবেদনের পর আওয়ামী লীগ সভাপতি হিসেবে দলীয় নেতাদের সঙ্গে নিয়ে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন শেখ হাসিনা। এরপর একে একে স্পিকার, বিরোধীদলীয় নেতা, মন্ত্রীপরিষদের সদস্য, তিন বাহিনীর প্রধানসহ ঊর্ধ্বতন সামরিক বেসামরিক কর্মকর্তারা শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।
এ ছাড়া প্রধান বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেন নেতৃত্বে আপিল বিভাগ ও হাইকোর্টের বিচারপতিরা স্মৃতিসৌধে ফুল দিয়ে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।
পরে সর্বস্তরে মানুষের শ্রদ্ধা জানানোর জন্য জাতীয় স্মৃতিসৌধ উন্মুক্ত করে দেয়া হয়। এরপর স্মৃতিসৌধে মানুষের ঢল নামে।