সেবা ডেস্ক:-বিজিবি'র মহাপরিচালক মেজর জেনারেল
আবুল হোসেন বলেছেন, মিয়ানমার আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘন করে সীমান্তের জিরো
পয়েন্টে সেনা সমাবেশ করছে। আমরা পতাকা বৈঠক করে তাদেরকে জানিয়েছে
আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘন করে তোমরা আমাদেরকে না জানিয়ে সীমান্তে সেনা সমাবেশ
করতে পারো না। সীমান্তে গোলাগুলিও করতে পারো না। এ বিষয়গুলো নিয়ে তোমরা
অবশ্যয় সতর্ক থাকবে।
একটি দেশের প্রতি আরেকটি দেশের উসকানিমূলক আচরণ শোভনীয় নয়। আজ শুক্রবার রাত ৮টার দিকে যশোরের শার্শা উপজেলার শালকোনায় কম্পোজিট বিওপি খেলার মাঠ ও অডিটোরিয়াম উদ্বোধন ও ক্যাম্প পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন।
এসময় তিনি বলেন, 'বাংলাদেশ ২০৪১ সালে উন্নত সমৃদ্ধশালী দেশে রূপান্তরিত হবে। সেই দেশের সীমান্তরক্ষী বাহিনী যেমন হওয়া উচিত সে আদলে আমরা বিজিবিকে সাজাচ্ছি। আমরা সীমান্তে সবসময় সতর্ক অবস্থায় থাকি।' বিজিবির মহাপরিচালক আরও বলেন, 'ডিজিটাল বাংলাদেশের আদলে আমাদের বর্ডার সুরক্ষার জন্য সার্ভিলেন্স সিস্টেম এবং স্মার্ট বর্ডার ম্যানেজমেন্ট ব্যবস্থা করছি।
সীমান্তে সিসি ক্যামেরা, সার্চ লাইট ও ড্রোন ব্যবহার করা হবে।' অচিরেই সীমান্ত সড়ক তৈরি করা হবে বলে জানান তিনি। দক্ষিণ পশ্চিম অঞ্চলের রিজিওন কমান্ডার ব্রিগেডিয়ার খালিদ আল মানুন বলেন, 'মিয়ানমার সীমান্তে সেনা সমাবেশ করেছেন তবে যেকোন পরিস্থিতি মোকাবেলা করতে আমরা প্রস্তুত আছি।'
পরে
বিজিবি অডিটোরিয়ামে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়। এসময় মহাপরিচালকের
সাথে উপস্থিত ছিলেন, উপ-পরিচালক ব্রিগেডিয়ার আনিছুর রহমান, দক্ষিণ পশ্চিম
অঞ্চলের রিজিওন কমান্ডার ব্রিগেডিয়ার খালিদ আল মানুন, সেক্টর কমান্ডার
কর্নেল তৌহিদুল ইসলাম ও ৪৯ বিজিবি'র কমান্ডিং অফিসার লে. কর্নেল আরিফুল হক
একটি দেশের প্রতি আরেকটি দেশের উসকানিমূলক আচরণ শোভনীয় নয়। আজ শুক্রবার রাত ৮টার দিকে যশোরের শার্শা উপজেলার শালকোনায় কম্পোজিট বিওপি খেলার মাঠ ও অডিটোরিয়াম উদ্বোধন ও ক্যাম্প পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন।
এসময় তিনি বলেন, 'বাংলাদেশ ২০৪১ সালে উন্নত সমৃদ্ধশালী দেশে রূপান্তরিত হবে। সেই দেশের সীমান্তরক্ষী বাহিনী যেমন হওয়া উচিত সে আদলে আমরা বিজিবিকে সাজাচ্ছি। আমরা সীমান্তে সবসময় সতর্ক অবস্থায় থাকি।' বিজিবির মহাপরিচালক আরও বলেন, 'ডিজিটাল বাংলাদেশের আদলে আমাদের বর্ডার সুরক্ষার জন্য সার্ভিলেন্স সিস্টেম এবং স্মার্ট বর্ডার ম্যানেজমেন্ট ব্যবস্থা করছি।
সীমান্তে সিসি ক্যামেরা, সার্চ লাইট ও ড্রোন ব্যবহার করা হবে।' অচিরেই সীমান্ত সড়ক তৈরি করা হবে বলে জানান তিনি। দক্ষিণ পশ্চিম অঞ্চলের রিজিওন কমান্ডার ব্রিগেডিয়ার খালিদ আল মানুন বলেন, 'মিয়ানমার সীমান্তে সেনা সমাবেশ করেছেন তবে যেকোন পরিস্থিতি মোকাবেলা করতে আমরা প্রস্তুত আছি।'