সেবা ডেস্ক:-বান্দরবানের তমব্রু সীমান্তে আবারো অবস্থান নিয়েছে মিয়ানমার সেনারা। আজ
রবিবার সকালে ৭টি ট্রাকে করে সেনা সদস্যরা তুমব্রু সীমান্তের জিরো লাইনের
কাঁটাতারের বেড়ার কাছে অবস্থান নেয়। এ সময় বিজিপির সদস্যরা সীমান্তের কাঁটা
তার ঘেঁষে টহল দেয়।
মিয়ানমার সীমান্তে সৈন্যের উপস্থিতির প্রেক্ষিতে বাংলাদেশ সীমান্তরক্ষী বাহিনী-বিজিবির পক্ষ থেকে নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে। এর আগে গতকাল শনিবার সকালে বিজিবির সক্ষমতা বাড়ানো হলে হঠাৎ করেই মিয়ানমার সৈন্যরা সীমান্ত ছেড়ে চলে যায়।
বিজিবির ৩৪ ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল মঞ্জুরুল হাসান খান সাংবাদিকদের জানান, গতকাল শনিবার সকাল থেকে অন্তত ৫শ' সৈন্যের অবস্থান ছিলো তমব্রু সীমান্তের বিভিন্ন পয়েন্টে। তাদের বিপরীতে বিজিবিও টহল জোরদার করে।
এদিকে, গত তিনদিন সীমান্তে উত্তেজনার পরিপ্রেক্ষিতে বিজিবির সক্ষমতা বাড়ানো হয়েছে বলে জানিয়েছে বিজিবি। স্থানীয়রা জানায়, দুই দেশের সীমান্ত রক্ষী বাহিনীর মধ্যে পতাকা বৈঠকের পর তার কাঁটা বেড়ার কাছ থেকে মিয়ানমার তাদের সেনাবাহিনীকে সরিয়ে নেয়।
কিন্তু আজ রবিবার থেকে সেখানে আবারো সেনা সদস্যদের পাহারা দিতে দেখা যাচ্ছে। এতে করে কিছুটা স্বস্তিতে থাকা জিরো লাইনের রোহিঙ্গাদের মধ্যে নতুন করে উৎকন্ঠা দেখা দিয়েছে।
মিয়ানমার সীমান্তে সৈন্যের উপস্থিতির প্রেক্ষিতে বাংলাদেশ সীমান্তরক্ষী বাহিনী-বিজিবির পক্ষ থেকে নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে। এর আগে গতকাল শনিবার সকালে বিজিবির সক্ষমতা বাড়ানো হলে হঠাৎ করেই মিয়ানমার সৈন্যরা সীমান্ত ছেড়ে চলে যায়।
বিজিবির ৩৪ ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল মঞ্জুরুল হাসান খান সাংবাদিকদের জানান, গতকাল শনিবার সকাল থেকে অন্তত ৫শ' সৈন্যের অবস্থান ছিলো তমব্রু সীমান্তের বিভিন্ন পয়েন্টে। তাদের বিপরীতে বিজিবিও টহল জোরদার করে।
এদিকে, গত তিনদিন সীমান্তে উত্তেজনার পরিপ্রেক্ষিতে বিজিবির সক্ষমতা বাড়ানো হয়েছে বলে জানিয়েছে বিজিবি। স্থানীয়রা জানায়, দুই দেশের সীমান্ত রক্ষী বাহিনীর মধ্যে পতাকা বৈঠকের পর তার কাঁটা বেড়ার কাছ থেকে মিয়ানমার তাদের সেনাবাহিনীকে সরিয়ে নেয়।
কিন্তু আজ রবিবার থেকে সেখানে আবারো সেনা সদস্যদের পাহারা দিতে দেখা যাচ্ছে। এতে করে কিছুটা স্বস্তিতে থাকা জিরো লাইনের রোহিঙ্গাদের মধ্যে নতুন করে উৎকন্ঠা দেখা দিয়েছে।