সেবা ডেস্ক:-উত্তরপূর্ব ভারতের রাজ্য ত্রিপুরার
বিধানসভা নির্বাচনে দীর্ঘদিন ধরে ক্ষমতাসীন বামফ্রন্টের তুলনায় অনেকটাই
এগিয়ে রয়েছে ভারতীয় জনতা পার্টি ও তাদের জোটসঙ্গী আই পি এফ টি। বেলা
প্রায় বারোটা পর্যন্ত ভারতের নির্বাচন কমিশন যে ট্রেন্ড ঘোষণা করেছে,
তাতে দেখা যাচ্ছে বিজেপি একাই এগিয়ে আছে ৩৯টি আসনে, আর তাদের জোটসঙ্গী আই
পি এফ টি এগিয়ে আছে ৭টি কেন্দ্রে।
অন্যদিকে ২৫ বছর ধরে রাজ্যে ক্ষমতায় থাকা বামফ্রন্ট এগিয়ে আছে ১৮টি আসনে। এই সবগুলিতেই বামফ্রন্টের প্রধান শরিক দল সিপিআই এম প্রতিদ্বন্দিতা করেছে।এখনও পর্যন্ত ৫২টি আসনের ট্রেন্ড ঘোষণা করেছে ভারতের নির্বাচন কমিশন।এখনও পর্যন্ত যত ভোট গোণা হয়েছে, তার মধ্যে সিপিআই এম পেয়েছে ৪৪.৬ % ভোট। বিজেপি পেয়েছে ৪০.২% এবং তাদের জোটসঙ্গী আই পি এফ টি পেয়েছে ৮.৮% ভোট।
দীর্ঘকাল ধরে প্রধান বিরোধী দল হিসাবে ছিল যে কংগ্রেস, তারা মাত্র ২% ভোট পেয়েছে এখনও পর্যন্ত। সকাল আটটায় পোস্টাল ব্যালট দিয়ে ভোট গণনা শুরু হয় - যেখানে মূলত নির্বাচনের কাজে ব্যস্ত সরকারী কর্মচারীরাই নিজেদের ভোট দিয়ে থাকেন। সেই সময়ে বামফ্রন্ট সামান্য এগিয়ে থাকলেও বিজেপি সমানে টক্কর দিয়ে চলেছিল। কিন্তু তারপরে যখন ইলেক্ট্রনিক ভোটযন্ত্রের গণনা শুরু হয়, তখনই বিজেপি জোট ক্রমশ এগিয়ে যেতে থাকে। ৬০ সদস্যের বিধানসভায় ৫৯টি কেন্দ্রে ভোটগ্রহণ হয়েছিল ১৮ই ফেব্রুয়ারী। একটি আসনের বাম প্রার্থীর মৃত্যুর ফলে সেখানে ১২ মার্চ ভোট নেওয়া হবে।
অন্যদিকে ২৫ বছর ধরে রাজ্যে ক্ষমতায় থাকা বামফ্রন্ট এগিয়ে আছে ১৮টি আসনে। এই সবগুলিতেই বামফ্রন্টের প্রধান শরিক দল সিপিআই এম প্রতিদ্বন্দিতা করেছে।এখনও পর্যন্ত ৫২টি আসনের ট্রেন্ড ঘোষণা করেছে ভারতের নির্বাচন কমিশন।এখনও পর্যন্ত যত ভোট গোণা হয়েছে, তার মধ্যে সিপিআই এম পেয়েছে ৪৪.৬ % ভোট। বিজেপি পেয়েছে ৪০.২% এবং তাদের জোটসঙ্গী আই পি এফ টি পেয়েছে ৮.৮% ভোট।
দীর্ঘকাল ধরে প্রধান বিরোধী দল হিসাবে ছিল যে কংগ্রেস, তারা মাত্র ২% ভোট পেয়েছে এখনও পর্যন্ত। সকাল আটটায় পোস্টাল ব্যালট দিয়ে ভোট গণনা শুরু হয় - যেখানে মূলত নির্বাচনের কাজে ব্যস্ত সরকারী কর্মচারীরাই নিজেদের ভোট দিয়ে থাকেন। সেই সময়ে বামফ্রন্ট সামান্য এগিয়ে থাকলেও বিজেপি সমানে টক্কর দিয়ে চলেছিল। কিন্তু তারপরে যখন ইলেক্ট্রনিক ভোটযন্ত্রের গণনা শুরু হয়, তখনই বিজেপি জোট ক্রমশ এগিয়ে যেতে থাকে। ৬০ সদস্যের বিধানসভায় ৫৯টি কেন্দ্রে ভোটগ্রহণ হয়েছিল ১৮ই ফেব্রুয়ারী। একটি আসনের বাম প্রার্থীর মৃত্যুর ফলে সেখানে ১২ মার্চ ভোট নেওয়া হবে।