মিঠু আহমেদ,জামালপুর:জামালপুর-ময়মনসিংহ সড়কের লাহিড়িকান্দায় বকশীগঞ্জগামী যাত্রীবাহী বৈশাখী পরিবহনের একটি বাস উল্টে রাস্তার পাশে খাদে পড়ে। ঘটনাস্থলেই স্থানীয় একজন উদ্ধারকর্মী বিদ্যুতায়িত হয়ে নিহত হন এবং বাসটির ১৫ জন যাত্রী গুরুতর আহত হয়েছেন। ফায়ার সার্ভিসের উদ্ধারকর্মীরা আহতদের মধ্যে ১১ জনকে জামালপুর জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করেছেন।
স্থানীয়রা জানিয়েছেন, যাত্রীবাহী বৈশাখী পরিবহনের বাসটি (ঢাকা মেট্রো-ব-১১-৪১০৭) ২০ ফেব্রুয়ারি রাতে ঢাকা থেকে ৪০-৫০ জন যাত্রী নিয়ে জামালপুরের বকশীগঞ্জের উদ্দেশ্যে ছেড়ে আসে। পথে ২১ ফেব্রুয়ারি ভোর সাড়ে পাচঁটার দিকে জামালপুর-ময়মনসিংহ সড়কের জামালপুর সদর উপজেলার লাহিড়িকান্দা এলাকায় বাসের চালক নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে রাস্তার পাশের একটি বৈদ্যুতিক খুঁটিকে ধাক্কা দিয়ে বাসটি উল্টে গিয়ে পাশের খাদে পড়ে পায়। এ সময় প্রায় ১৫জন যাত্রী গুরুতর আহত হন। দুর্ঘটনায় বিদ্যুতের খুঁটি ভেঙে সচল তার মাটিতে পড়ে যায়। বাস দুর্ঘটনার পর স্থানীয়রা উদ্ধার কাজে অংশ নেয়। এ সময় বিদ্যুতের সচল তারের স্পর্শে ওই এলাকার মোহনপুর বেপারিপাড়ার গোল মাহমুদ (২৮) নামের এক যুবক নিহত হন।
জামালপুর ফায়ার সার্ভিস স্টেশনের ভারপ্রাপ্ত সিনিয়ির স্টেশন অফিসার নূর উদ্দিন অলি জানান- খবর পেয়ে জামালপুর থেকে ফায়ার সার্ভিসের উদ্ধারকর্মীরা দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছে আহত যাত্রীদের বাস থেকে বের করে তাদের অ্যাম্বুলেন্সে ও গাড়ি করে ১১ জন যাত্রীকে জামালপুর জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করেন। হাসপাতালে ভর্তি আহতরা হলেন-শেরপুরের শ্রীবরদী উপজেলার রহিমা বেগম (৪৫), ঢাকার উত্তরখান এলাকার খোরশেদা বেগম (৪৯) ও রশিদা (৪৮), জামালপুরের সাদীপাড়ার জাকির হোসেন (২৮), বকশীগঞ্জ উপজেলার পাখিমারা গ্রামের সাকিব মিলন (৩৬), ইসলামপুর উপজেলার টাবুরচর গ্রামের মেহেদী হাসান (২২), ঢাকার বিক্রমপুর এলাকার শারমিন আক্তার (১৮), পরিচয় অজ্ঞাত ইসরাফিল, ইয়াসিন, সুজন (২৮) ও পিংকী।
উদ্ধারকাজে অংশ নেওয়া ফায়ার সার্ভিস কর্মীরা অভিযোগ করেছেন, তারা দুর্ঘটনার সংবাদ পাওয়ার সাথে সাথে জামালপুর বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডকে অবহিত করে ঘটনাস্থলের দিকে রওনা হন। কিন্তু ওই এলাকায় বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ করে দিলেও পরবর্তীতে তাদেরকে না জানিয়েই পুনরায় বিদ্যুৎ চালু করা হয়। এতে উদ্ধার কাজে অংশ নেওয়া লোকজনের মধ্যে গোল মাহমুদ নামের এক ব্যক্তি বিদ্যুতায়িত হয়ে মারা যান।
স্থানীয়রা জানিয়েছেন, যাত্রীবাহী বৈশাখী পরিবহনের বাসটি (ঢাকা মেট্রো-ব-১১-৪১০৭) ২০ ফেব্রুয়ারি রাতে ঢাকা থেকে ৪০-৫০ জন যাত্রী নিয়ে জামালপুরের বকশীগঞ্জের উদ্দেশ্যে ছেড়ে আসে। পথে ২১ ফেব্রুয়ারি ভোর সাড়ে পাচঁটার দিকে জামালপুর-ময়মনসিংহ সড়কের জামালপুর সদর উপজেলার লাহিড়িকান্দা এলাকায় বাসের চালক নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে রাস্তার পাশের একটি বৈদ্যুতিক খুঁটিকে ধাক্কা দিয়ে বাসটি উল্টে গিয়ে পাশের খাদে পড়ে পায়। এ সময় প্রায় ১৫জন যাত্রী গুরুতর আহত হন। দুর্ঘটনায় বিদ্যুতের খুঁটি ভেঙে সচল তার মাটিতে পড়ে যায়। বাস দুর্ঘটনার পর স্থানীয়রা উদ্ধার কাজে অংশ নেয়। এ সময় বিদ্যুতের সচল তারের স্পর্শে ওই এলাকার মোহনপুর বেপারিপাড়ার গোল মাহমুদ (২৮) নামের এক যুবক নিহত হন।
জামালপুর ফায়ার সার্ভিস স্টেশনের ভারপ্রাপ্ত সিনিয়ির স্টেশন অফিসার নূর উদ্দিন অলি জানান- খবর পেয়ে জামালপুর থেকে ফায়ার সার্ভিসের উদ্ধারকর্মীরা দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছে আহত যাত্রীদের বাস থেকে বের করে তাদের অ্যাম্বুলেন্সে ও গাড়ি করে ১১ জন যাত্রীকে জামালপুর জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করেন। হাসপাতালে ভর্তি আহতরা হলেন-শেরপুরের শ্রীবরদী উপজেলার রহিমা বেগম (৪৫), ঢাকার উত্তরখান এলাকার খোরশেদা বেগম (৪৯) ও রশিদা (৪৮), জামালপুরের সাদীপাড়ার জাকির হোসেন (২৮), বকশীগঞ্জ উপজেলার পাখিমারা গ্রামের সাকিব মিলন (৩৬), ইসলামপুর উপজেলার টাবুরচর গ্রামের মেহেদী হাসান (২২), ঢাকার বিক্রমপুর এলাকার শারমিন আক্তার (১৮), পরিচয় অজ্ঞাত ইসরাফিল, ইয়াসিন, সুজন (২৮) ও পিংকী।
উদ্ধারকাজে অংশ নেওয়া ফায়ার সার্ভিস কর্মীরা অভিযোগ করেছেন, তারা দুর্ঘটনার সংবাদ পাওয়ার সাথে সাথে জামালপুর বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডকে অবহিত করে ঘটনাস্থলের দিকে রওনা হন। কিন্তু ওই এলাকায় বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ করে দিলেও পরবর্তীতে তাদেরকে না জানিয়েই পুনরায় বিদ্যুৎ চালু করা হয়। এতে উদ্ধার কাজে অংশ নেওয়া লোকজনের মধ্যে গোল মাহমুদ নামের এক ব্যক্তি বিদ্যুতায়িত হয়ে মারা যান।