সিলেট প্রতিনিধি: হবিগঞ্জ শহরের শায়েস্তানগর ঈদগাহ রোড এলাকায় মাটি বোঝাই ট্রাক্টর রং সাইডে গিয়ে সিএনজি অটোরিকশাকে ধাক্কা দিয়েছে। এ দুর্ঘটনায় সিএনজি অটোরিকশা চালকসহ ৫ জন আহত হয়েছে। এ ঘটনায় ট্রাক্টরের হেলপার আয়াত আলীকে আটক করেছে পুলিশ।
জানা যায় , হবিগঞ্জ শহর থেকে ছেড়ে যাওয়া মাটি বোঝাই একটি ট্রাক্টর ঈদগাহ এলাকায় রং সাইডে গিয়ে শায়েস্তাগঞ্জ থেকে হবিগঞ্জ শহরগামী সিএনজি অটোরিকশাকে মুখোমুখি ধাক্কা দেয়। এতে অটোরিকশার ড্রাইভারসহ ৫ যাত্রী আহত হন। আশংকাজনক অবস্থায় অটোরিকশার যাত্রী শিশু মিয়াকে (৬০) ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রেরণ করা হয়েছে। তিনি শহরতলীর আলমপুর গ্রামের দরছ মিয়ার পুত্র। এছাড়াও অটোরিকশার ড্রাইভার জসিম উদ্দিনকে হবিগঞ্জ সদর আধুনিক হাসপাতালে ভর্তি করা হলেও এর অবস্থা আশংকা জনক হওয়া তাকে সিলেট ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রেরন করা হয়। অন্যান্য আহতদের প্রাথমিক চিকিৎসা দেয়া হয়েছে। দুর্ঘটনার পর বিক্ষুব্ধ জনতা শহরের প্রধান সড়কটি অবরোধ করে রাখে। এ সময় যানজটের সৃষ্টি হয়। পরে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করে এবং যান চলাচল স্বাভাবিক করে। সিএনজি চালক জসিম উদ্দিনের ছোট ভাই সাংবাদিক আব্দুর রহিম ৩জনকে আসামী করে হবিগঞ্জ মডেল থানায় একটি মামলা করেন। মামলা নং ১৭।এতে আসামীরা হলেন, দুলাল মিয়া (৩৫), নুর মিয়া (৩০),আয়েত আলী (৩০)।
এদিকে স্থানীয়রা ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, জেলা আইন-শৃঙ্খলা কমিটির একাধিক সভায় দিনেরবেলা বালু বোঝাই ট্রাক এবং ট্রাক্টর শহরে প্রবেশের ব্যাপারে কঠোরভাবে নিষেধ করা হয়েছে। কিন্তু প্রশাসনের লোকজনের সামনেই শহরে দিনের বেলা নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে রং সাইডে বালু বোঝাই ট্রাক এবং ট্রাক্টর চলাচল করছে। এতে প্রতিদিন ঘটে যাচ্ছে ছোট বড় দুর্ঘটনা।
উল্লেখ্য গত ১৪ ফেব্রুয়ারি শায়েস্তানগরে একটি ইমা গাড়ি রং সাইডে গিয়ে পথচারী ব্যবসায়ী জালাল মিয়াকে (৪৫) ধাক্কা দেয়। তিনি ধাক্কা খেয়ে ছিটকে পড়ে বিপরীত দিক থেকে আসা টমটমের উপর। এতে ঘটনাস্থলেই তিনি মারা যান। নিহত জালাল মিয়া শহরতলীর এড়ালিয়া গ্রামের আলিম উদ্দিনের পুত্র। পুলিশ ইমা গাড়িটি আটক করেছিল।
এ ব্যাপারে হবিগঞ্জ সদর মডেল থানার এস আই কামাল হোসেন দুর্ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত বলেন, ইতিমধ্যে ঘটনাস্থলে আমরা ট্রাক্টরের হেল্পারকে আটক করেছি এবং বাকী ২ জনকে ধরতে বিভিন্ন অভিযান চালাচ্ছি ।
-
জানা যায় , হবিগঞ্জ শহর থেকে ছেড়ে যাওয়া মাটি বোঝাই একটি ট্রাক্টর ঈদগাহ এলাকায় রং সাইডে গিয়ে শায়েস্তাগঞ্জ থেকে হবিগঞ্জ শহরগামী সিএনজি অটোরিকশাকে মুখোমুখি ধাক্কা দেয়। এতে অটোরিকশার ড্রাইভারসহ ৫ যাত্রী আহত হন। আশংকাজনক অবস্থায় অটোরিকশার যাত্রী শিশু মিয়াকে (৬০) ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রেরণ করা হয়েছে। তিনি শহরতলীর আলমপুর গ্রামের দরছ মিয়ার পুত্র। এছাড়াও অটোরিকশার ড্রাইভার জসিম উদ্দিনকে হবিগঞ্জ সদর আধুনিক হাসপাতালে ভর্তি করা হলেও এর অবস্থা আশংকা জনক হওয়া তাকে সিলেট ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রেরন করা হয়। অন্যান্য আহতদের প্রাথমিক চিকিৎসা দেয়া হয়েছে। দুর্ঘটনার পর বিক্ষুব্ধ জনতা শহরের প্রধান সড়কটি অবরোধ করে রাখে। এ সময় যানজটের সৃষ্টি হয়। পরে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করে এবং যান চলাচল স্বাভাবিক করে। সিএনজি চালক জসিম উদ্দিনের ছোট ভাই সাংবাদিক আব্দুর রহিম ৩জনকে আসামী করে হবিগঞ্জ মডেল থানায় একটি মামলা করেন। মামলা নং ১৭।এতে আসামীরা হলেন, দুলাল মিয়া (৩৫), নুর মিয়া (৩০),আয়েত আলী (৩০)।
এদিকে স্থানীয়রা ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, জেলা আইন-শৃঙ্খলা কমিটির একাধিক সভায় দিনেরবেলা বালু বোঝাই ট্রাক এবং ট্রাক্টর শহরে প্রবেশের ব্যাপারে কঠোরভাবে নিষেধ করা হয়েছে। কিন্তু প্রশাসনের লোকজনের সামনেই শহরে দিনের বেলা নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে রং সাইডে বালু বোঝাই ট্রাক এবং ট্রাক্টর চলাচল করছে। এতে প্রতিদিন ঘটে যাচ্ছে ছোট বড় দুর্ঘটনা।
উল্লেখ্য গত ১৪ ফেব্রুয়ারি শায়েস্তানগরে একটি ইমা গাড়ি রং সাইডে গিয়ে পথচারী ব্যবসায়ী জালাল মিয়াকে (৪৫) ধাক্কা দেয়। তিনি ধাক্কা খেয়ে ছিটকে পড়ে বিপরীত দিক থেকে আসা টমটমের উপর। এতে ঘটনাস্থলেই তিনি মারা যান। নিহত জালাল মিয়া শহরতলীর এড়ালিয়া গ্রামের আলিম উদ্দিনের পুত্র। পুলিশ ইমা গাড়িটি আটক করেছিল।
এ ব্যাপারে হবিগঞ্জ সদর মডেল থানার এস আই কামাল হোসেন দুর্ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত বলেন, ইতিমধ্যে ঘটনাস্থলে আমরা ট্রাক্টরের হেল্পারকে আটক করেছি এবং বাকী ২ জনকে ধরতে বিভিন্ন অভিযান চালাচ্ছি ।
-