সেবা ডেস্ক:
-
ফ্রান্সের কোম্পানি থেকে নির্দিষ্ট সময়ে স্মার্ট কার্ড না পাওয়ায়
এবার দেশি প্রতিষ্ঠান থেকেই আড়াই কোটি কার্ড কিনবে নির্বাচন কমিশন
(ইসি)। বাংলাদেশি কোম্পানি বিএমটিএফ থেকে সরকারি অর্থায়নে ব্ল্যাঙ্ক স্মার্ট কার্ড
কেনার প্ররিকল্পনা করছে নির্বাচন কমিশন।
এ বছরের ডিসেম্বর থেকে ২০১৯ সালের জুনের মধ্যে এসব কার্ড পাওয়া যাবে বলে কমিশন সূত্রে জানা গেছে।চলতি সপ্তাহে স্মার্ট কার্ডের সার্বিক বিষয় নিয়ে কমিশন বৈঠক বসবে। সেখানে এসব বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হবে।বৈঠকের কার্যপত্র থেকে জানা যায়, বিএমটিএফের সঙ্গে ১০ বছরের চুক্তি করবে ইসি।
প্রয়োজনে এ চুক্তি নবায়ন করা যাবে। চুক্তি অনুযায়ী প্রথমে আগামী ডিসেম্বর থেকে ২০১৯ সালের জুনের মধ্যে আড়াই কোটি স্মার্ট কার্ড দেবে বিএমটিএফ। প্রতিটি ব্ল্যাঙ্ক স্মার্ট কার্ডের মূল্য হবে ১ দশমিক ৬ ডলার। ফ্রান্সের কোম্পানি দাম নিত ২ ডলার। ফলে ইসির অনেক টাকা সাশ্রয় হবে। এছাড়া চলতি বছরের আগস্টে নির্বাচন কমিশনের টেকনিক্যাল কমিটি বিএমটিএফ ফ্যাক্টরি ঘুরে দেখবেন।
জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন অনুবিভাগের (এনআইডি) মহাপরিচালক ব্রিগিডিয়ার জেনারেল সাইদুল ইসলাম বলেন, আমরা সাধ্যমতো নাগরিকদের হাতে স্মার্ট কার্ড তুলে দেয়ার সর্বোচ্চ চেষ্টা করছি। শিগগিরই দুই হাজার ফিঙ্গার প্রিন্ট ও দুই হাজার আইরিশ মেশিন আনা হবে। এছাড়াও জনবল সংকট রয়েছে। সিটির সমস্যাও সমাধান হবে।
ইসি সূত্র জানায়, ফ্রান্সের কোম্পানি অবার্থুর টেকনোলজিস চুক্তি অনুযায়ী যথাসময়ে ব্ল্যাঙ্ক স্মার্ট কার্ড সরবরাহ করতে পারেনি। চুক্তি অনুযায়ী ২০১৬ সালের ৩০ জুনের মধ্যে ৯ কোটি ভোটারের জন্য স্মার্ট কার্ড উপজেলা পর্যায়ে পৌঁছে দেয়ার কথা ছিল।
নির্ধারিত সময়ে তা ব্যর্থ হওয়ার পর ওই চুক্তির মেয়াদ এক বছর বাড়িয়ে ২০১৭ সালের ৩০ জুন পর্যন্ত করা হয়। কিন্তু জুন পর্যন্ত প্রতিষ্ঠানটি উল্লেখ করার মতো অগ্রগতি দেখাতে পারেনি। শেষ পর্যন্ত ৯ কোটির মধ্যে ছাপানো ও ব্ল্যাঙ্ক স্মাট কার্ড মিলে প্রায় ৭ কোটি ৫০ লাখ কার্ড ইসিকে দেয় ফ্রান্সের কোম্পানি।
এ বছরের ডিসেম্বর থেকে ২০১৯ সালের জুনের মধ্যে এসব কার্ড পাওয়া যাবে বলে কমিশন সূত্রে জানা গেছে।চলতি সপ্তাহে স্মার্ট কার্ডের সার্বিক বিষয় নিয়ে কমিশন বৈঠক বসবে। সেখানে এসব বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হবে।বৈঠকের কার্যপত্র থেকে জানা যায়, বিএমটিএফের সঙ্গে ১০ বছরের চুক্তি করবে ইসি।
প্রয়োজনে এ চুক্তি নবায়ন করা যাবে। চুক্তি অনুযায়ী প্রথমে আগামী ডিসেম্বর থেকে ২০১৯ সালের জুনের মধ্যে আড়াই কোটি স্মার্ট কার্ড দেবে বিএমটিএফ। প্রতিটি ব্ল্যাঙ্ক স্মার্ট কার্ডের মূল্য হবে ১ দশমিক ৬ ডলার। ফ্রান্সের কোম্পানি দাম নিত ২ ডলার। ফলে ইসির অনেক টাকা সাশ্রয় হবে। এছাড়া চলতি বছরের আগস্টে নির্বাচন কমিশনের টেকনিক্যাল কমিটি বিএমটিএফ ফ্যাক্টরি ঘুরে দেখবেন।
জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন অনুবিভাগের (এনআইডি) মহাপরিচালক ব্রিগিডিয়ার জেনারেল সাইদুল ইসলাম বলেন, আমরা সাধ্যমতো নাগরিকদের হাতে স্মার্ট কার্ড তুলে দেয়ার সর্বোচ্চ চেষ্টা করছি। শিগগিরই দুই হাজার ফিঙ্গার প্রিন্ট ও দুই হাজার আইরিশ মেশিন আনা হবে। এছাড়াও জনবল সংকট রয়েছে। সিটির সমস্যাও সমাধান হবে।
ইসি সূত্র জানায়, ফ্রান্সের কোম্পানি অবার্থুর টেকনোলজিস চুক্তি অনুযায়ী যথাসময়ে ব্ল্যাঙ্ক স্মার্ট কার্ড সরবরাহ করতে পারেনি। চুক্তি অনুযায়ী ২০১৬ সালের ৩০ জুনের মধ্যে ৯ কোটি ভোটারের জন্য স্মার্ট কার্ড উপজেলা পর্যায়ে পৌঁছে দেয়ার কথা ছিল।
নির্ধারিত সময়ে তা ব্যর্থ হওয়ার পর ওই চুক্তির মেয়াদ এক বছর বাড়িয়ে ২০১৭ সালের ৩০ জুন পর্যন্ত করা হয়। কিন্তু জুন পর্যন্ত প্রতিষ্ঠানটি উল্লেখ করার মতো অগ্রগতি দেখাতে পারেনি। শেষ পর্যন্ত ৯ কোটির মধ্যে ছাপানো ও ব্ল্যাঙ্ক স্মাট কার্ড মিলে প্রায় ৭ কোটি ৫০ লাখ কার্ড ইসিকে দেয় ফ্রান্সের কোম্পানি।