বকশীগঞ্জ(জামালপুর)সংবাদদাতা
জামালপুরের বকশীগঞ্জে এসএসসি পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁসের ঘটনায় প্রধান শিক্ষক আজহারুল ইসলাম সাজুকে খুঁজছে থানা পুলিশ।
প্রশ্নপত্র ফাঁসের ঘটনায় বকশীগঞ্জ থানায় মামলা দায়েরের পর তাকে খুঁজতে মাঠে নেমেছে পুলিশ। তবে তিনি গা ঢাকা দেওয়ায় তাকে গ্রেপ্তার করা যাচ্ছে না ।
জানা গেছে, গত শনিবার বকশীগঞ্জ এনএম উচ্চ বিদ্যালয় কেন্দ্রে পরীক্ষা শুরুর আগে মোবাইল ম্যাসেঞ্জারের মাধ্যমে বাংলাদেশ ও বিশ্ব পরিচিতি বিষয়ের পরীক্ষার প্রশ্ন ফাঁস করা হয়। পরীক্ষা কেন্দ্র থেকে মোবাইলে প্রশ্নপত্র ফাঁস করায় সবুজ মিয়া নামে এক কোচিং শিক্ষককে আটক করে ইউএনও আবু হাসান। একই অভিযোগে ওই কেন্দ্র থেকে আজহারুল ইসলাম সাজু নামে আরো শিক্ষকের মোবাইল ফোন জব্দ করা হয়। পরে কৌশলে আজহারুল ইসলাম সাজু কেন্দ্র থেকে পালিয়ে যায়। আজহারুল ইসলাম সাজু পৌর শহরের নজরুল ইসলাম সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক।
ওই দিন বিকালেই বকশীগঞ্জ এনএম উচ্চ বিদ্যালয় কেন্দ্রের সচিব প্রধান শিক্ষক মাসুমুল হক সিদ্দিকী বাদী হয়ে আটক হওয়া সবুজ মিয়া ও প্রধান শিক্ষক আজহারুল ইসলাম সাজুকে আসামি করে বকশীগঞ্জ থানায় একটি মামলা দায়ের করেন।
মামলা দায়েরের পর থেকে প্রধান শিক্ষক সাজু পলাতক রয়েছে।
এদিকে প্রশ্ন ফাঁসকারীর হোতা আজহারুল ইসলাম সাজুকে গ্রেপ্তার করতে বকশীগঞ্জ থানা পুলিশ তাকে খুঁজে বেড়াচ্ছে। তাকে যেখানেই পাওয়া যাবে সেখান থেকেই গ্রেপ্তার করা হবে। পুলিশের ধারণা তাকে ধরলেই এই চক্রের হোতাদের চিহ্নিত ও গ্রেপ্তার করা যাবে।
এ বিষয়ে বকশীগঞ্জ থানার ওসি মো. আসলাম হোসেন জানান, আজহারুল ইসলাম সাজুকে গ্রেপ্তারের চেষ্টা করা হচ্ছে। প্রশ্ন ফাঁস করে কেউ রেহাই পাবে না।
জামালপুরের বকশীগঞ্জে এসএসসি পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁসের ঘটনায় প্রধান শিক্ষক আজহারুল ইসলাম সাজুকে খুঁজছে থানা পুলিশ।
প্রশ্নপত্র ফাঁসের ঘটনায় বকশীগঞ্জ থানায় মামলা দায়েরের পর তাকে খুঁজতে মাঠে নেমেছে পুলিশ। তবে তিনি গা ঢাকা দেওয়ায় তাকে গ্রেপ্তার করা যাচ্ছে না ।
জানা গেছে, গত শনিবার বকশীগঞ্জ এনএম উচ্চ বিদ্যালয় কেন্দ্রে পরীক্ষা শুরুর আগে মোবাইল ম্যাসেঞ্জারের মাধ্যমে বাংলাদেশ ও বিশ্ব পরিচিতি বিষয়ের পরীক্ষার প্রশ্ন ফাঁস করা হয়। পরীক্ষা কেন্দ্র থেকে মোবাইলে প্রশ্নপত্র ফাঁস করায় সবুজ মিয়া নামে এক কোচিং শিক্ষককে আটক করে ইউএনও আবু হাসান। একই অভিযোগে ওই কেন্দ্র থেকে আজহারুল ইসলাম সাজু নামে আরো শিক্ষকের মোবাইল ফোন জব্দ করা হয়। পরে কৌশলে আজহারুল ইসলাম সাজু কেন্দ্র থেকে পালিয়ে যায়। আজহারুল ইসলাম সাজু পৌর শহরের নজরুল ইসলাম সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক।
ওই দিন বিকালেই বকশীগঞ্জ এনএম উচ্চ বিদ্যালয় কেন্দ্রের সচিব প্রধান শিক্ষক মাসুমুল হক সিদ্দিকী বাদী হয়ে আটক হওয়া সবুজ মিয়া ও প্রধান শিক্ষক আজহারুল ইসলাম সাজুকে আসামি করে বকশীগঞ্জ থানায় একটি মামলা দায়ের করেন।
মামলা দায়েরের পর থেকে প্রধান শিক্ষক সাজু পলাতক রয়েছে।
এদিকে প্রশ্ন ফাঁসকারীর হোতা আজহারুল ইসলাম সাজুকে গ্রেপ্তার করতে বকশীগঞ্জ থানা পুলিশ তাকে খুঁজে বেড়াচ্ছে। তাকে যেখানেই পাওয়া যাবে সেখান থেকেই গ্রেপ্তার করা হবে। পুলিশের ধারণা তাকে ধরলেই এই চক্রের হোতাদের চিহ্নিত ও গ্রেপ্তার করা যাবে।
এ বিষয়ে বকশীগঞ্জ থানার ওসি মো. আসলাম হোসেন জানান, আজহারুল ইসলাম সাজুকে গ্রেপ্তারের চেষ্টা করা হচ্ছে। প্রশ্ন ফাঁস করে কেউ রেহাই পাবে না।